-धकॉनत्र म९थr1/1 ] बäव भर्ष# उडय-अशक्-भक्ष्म अप्नकबकत्र श्रृंrांछिब्र • दिवब्र१ *ांरङ्ग णिथिब्रां८ह्, किरू निरअब्र बीब्र थrांकिप्ठ शश्वदौ इeब्रांद्र कझलां ক্ষৰিশ্ন মাখাতেও আলে নি । এমন সব কথা লোকের মুখে মুখে চলিতে श्रीब्रड -कब्रिएल जीब्र मदन ऊ जड छग्निष्टङहे পারে। ৰিশেষত বাৰার একটা বদ অভ্যাস हिन, निकब्रिगैब्र नाम्नहे ङिनि अjभांप्नब्र পরস্পরের বাংলাভাষাজ্ঞান লইয়া কৌতুক করিতেন। একদিন তিনি বলিলেন, “হরিশ ৰে ৰাংল। চিঠিগুলো লেখে, তাহার বানানটা তুমি দেখিয়া দাও না কেন বেীমা—আমাকে এক চিঠি লিখিয়াছে, তাহাঁতে সে জগদিন্ত্র লিখিতে দীর্ঘ ঈ বসাইয়াছে।” গুনিয়া বাবার বেীম নীরবে একটুখানি স্মিতহাস্য করিলেন। আমিও কথাটাকে ঠাট্ট বলিয়া হাসিলাম, কিন্তু এ-রকম ঠাট্ট ভাল নয়। স্ত্রীর দত্তের পরিচয় পাইতে আমার দেরি ২হল ন । পাড়ার ছেলেদের এক ক্লাব আছে—সেখানে একদিন তাহার এক ৰিখ্যাত বাংলালেখককে বক্তৃতা দিতে রাজি করিয়াছিল। অপর একটি বিখ্যাত লোককে সভাপতিও ঠিক করা হুর—তিনি ৰঙ্গ তার পুর্মরাত্রে অন্ধস্থ্য জানাইয়৷ ছুটি লইলেন। ছেলের উপায়ান্তর না দেখিয়া আমাকে মালিয়। ধরিল। আমার প্রতি ছেলেদের এই অহেতুকী শ্রদ্ধা দেখিয়া আমি কিছু প্রফুল্প হইয়া উঠিলাম—বলিলাম, “ত cवत्र ठू, विषब्रüो कि बण ऊ ?” ऊांशब्रा * .. কহিষ্ণপ্রাচীন ও আধুনিক বঙ্গসাহিত্য।”— আমি কছিলাম—“বেশ হুইৰে, ফুটে।ই আমি ु ** श्रुतं क्षनि-r..... . . ... ... . ক্ষপঞ্জ। 粤为熟 পরদিন সভায় বাইবার পূর্কে জলখাবার এবং কাপুড়চোপড়ের জন্ত স্ত্রীকে কিছু তাড় দিতে লাগিলাম। নিঝরিণী কহিল—“কেন গে, - এত ব্যস্ত কেন—আবার কি পাত্ৰী । দেখিতে যাইতেছ?” আমি কছিলাম, “একবার দেখিয়াই নাকে-কানে খৎ দিয়াছি— আর নয়।” “তবে এত সাজসজার তাড়া যে ” - স্ত্রীকে সগৰ্ব্বে সমস্ত ব্যাপারটা বুলিলাম। শুনিয়া সে কিছুমাত্র উল্লাসপ্রকাশ না করিয়া वJांकूलङांप्त स्राभाग्न शांउ 5ांनिब्रा शब्रिण । কহিল, “তুমি পাগল হইয়াছ ? না না, সেখানে তুমি যাইতে পারিবে না ।” আমি কছিলাম, “রাজপুতনার যুদ্ধসাজ । পরাইয়া স্বামীকে রণক্ষেত্রে পাঠাইয়া দ্বিত— আর বাঙালীর মেয়ে কি বক্তৃতাসভাতেও পাঠাইতে পারে না ?” • . .” নিঝরিণী কহিল—“ইংরাজি বক্তৃত৷ হইলে আমি ভর করিতাম না, কিন্তু—খাৰু ন, অনেক লোক আসিবে, তোমার অভ্যাস নাই—শেষকালে—” . . - শেবকালের কথাটা আমিও কি মাঝে भाष्क डादि बाई ! ब्रामा मोइन ब्राप्प्लग्न श्रीनप्ले। মনে পড়িতেছিল— “মনে কর শেষের সে দিন ভয়ঙ্কর . অন্তে যাক কবে কিন্তু তুমি রবে নিরুত্তর” ৰক্তার বক্তৃতা-অস্তে উঠিয় দাড়াইখার সময় সভাপতি যদি হঠাৎ "জিনি নাকীক্ষীণ হিমকলেবর অবস্থায় একেবারে নিক্ষত্তর হইয়া পড়েন, তবে কি গতি হইৰে ! এই সকল কথা চিন্তা করির পূৰ্ব্বোক্ত পলাতক সভাপতিমহাশয়ের চেয়ে আম্বার স্বাস্থ্য যে
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৬২০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।