পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় পঞ্চম খণ্ড.djvu/৬১০

স্বাদশ সংখ্যা । ] রাজপ্রসাদ । &e:o गां८श्व एकूकडांप्य नि६छिब्र निष्क क्रांश्ब्रि রলিলেন, “বেফায়দে তকৃলিফ দিয়া ।” বাবুসাহেব লজ্জায় মরিয়া-গিয়া বলিলেন, “কোন হৰমন ইহাদেয়- সতর্ক করিয়া দিয়া থাকিবে ।” ● সাহেব সে কথায় কর্ণপাত না করিয়া জোরে জুড়ী হাকাষ্টয়া দিলেন। বাবু ভভিখন উঠিবার অভিপ্রায়ে দুষ্ট এক কদম ছুটিয়া হতাশ হইয়৷ গতি সংযত করিলেন ४द९ cनहें भशाiङ्कएकोtझ ञम्लशैन छेनरब्र অদৃষ্টকে ধিক্কার দিতে দিতে অতিকষ্টে গৃহে ফিরিয়া চলিলেন । গাড়ি কিয়দর অগ্রসর হইলে মেমসাহেব should these men be called, who afāzos–"By what name are traitors to their own country " সাহেব গম্ভীরভাবে কহিলেন, “Scoun drels !” 8 - বাবুসাহেবের অদৃষ্ট বড় মন । “রায় বাহাগুরী” হস্তগত হইবার ঠিক সময়ে সময়ে কালেক্টরবাছাছুর তাহার উপর এমন চটিয়া গেলেন । “জয় রামচন্দ্র জি!” সেই স্বদেশীদমনের ঘটনা হইতেই কালেক্টরশাহেব কিছু বিরক্ত হইয়াছিলেন, তাহার উপর আবার ঘেদিন তিনি শিকারে আসিবেন বলিয়া সংবাদ দিলেন, সেইদিন বিধাতার লীলায় তাহার জ্যেষ্ঠপুত্রের পুরাতন পীড়া প্রাণসংশয়কর হইয়া উঠিল । " কাজেই রাজ ভক্তি এবং পুত্রস্নেহের মধ্যে একটা দারুণ বিরোধ ৰাধিয়া গেল । পুত্রকে একটু ভাল দেখিয়াই যাত্রা করিবেন, এইরূপ & স্থির করিতে করিতে ম্যাজিষ্ট্রেটুসাহেৰ ষ্টেশনে উপস্থিত হইলেন এবং সেখানে কোনপ্রকায় আয়োজনের ব্যবস্থা না দেখিয়া অগ্নিমূৰ্ত্তি হইয়া মুঙ্গের ফিরিরা গেলেন । পরদিনই বাবুসাহেৰ আপনার দেওয়ানজির মারফত র্তাহার অনুপস্থিতির কারণ এবং এই অপরাধের প্রায়শ্চিত্তস্বরূপ কালেক্টরসাহেবের পাদুকা মস্তকে বন্ধন করিবার লালসা বিজ্ঞাপিত করিয়া এক দীর্ঘপত্ৰ হুজুর ' সমীপে প্রেরণ করিয়াছিলেন, কিন্তু সাহুেৰ র্তাগর পত্র স্পর্শ পৰ্য্যস্ত করেন নাই। তৎপরে বাবুসাহেব স্বয়ং মুঙ্গের গিয়া সাহেবের চাপরাসী, খানসামা, বাবুর্চি— প্রত্যেকের পায়ে ধরিয়া, তাহাদের মিষ্টান্ন খাওয়াইয়া এবং ইনামের লোভ দেখাইয়া প্রনষ্ট অনুগ্রছ পুনঃপ্রাপ্ত হইবার যথেষ্ট চেষ্টা করিয়াছিলেন, কিন্তু তাঁহাতেও ফল হয় নাই । তাই বাবুজি কম্পমানদেহে ম্যাজিষ্ট্রেট্‌সাহেবের ক্রোধনিক্ষিপ্ত শক্তিশেলের প্রতীক্ষায় সশঙ্কচিত্তে কালযাপন করিতেছিলেন। তাছার আহারনিদ্রা বন্ধ হইয়াছিল। ম্যাজিষ্ট্রেট্‌সাহেবের কপিশ চক্ষু এবং আরক্তিম গুম্ফ সৰ্ব্বত্র তাহাকে অনুসরণ করিক্ত । . তাই আজ সংসা লক্ষ্মীসরাই-শিবির হইতে ম্যাজিষ্ট্রেট্‌সাহেবের নিমন্ত্রণপত্র পাইয়া বাবুসাহেব আত্মছর হইলেন। এই আশাতীত অভাবনীয় অনুগ্রহ তাহার মস্তিষ্ককে আলোড়িত করিয়া দিল । প্রিয়সমাগম প্রয়াসিনী রমণীর স্থায় তখনই সজ্জারচনার ধুম পড়িয়া গেল । ক্ষৌরকার আসিয়া দুইঘণ্টা পরিশ্রম করিয়া তাহার মস্ত ক এবং গুফের সংস্কারসাধন করিয়া