পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/২১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চম-সংখ্যা । ] এক রাজা আছে।” কেহ বলে, “কলিকাতার 4क बड़ cशांक धै यांऊँौरङ भांएक भां८क्ष এসে থাকে।” এইরূপ নানা জল্পনায় ক্ষণকাল যাইতে না যাইতে ঐ পল্লীর একজন সন্ত্রান্ত ভদ্রলোক অপরিচিত ব্রাহ্মণের উক্তিসকলের পুনরাবৃত্তি শ্রবণ করিয়া এবং নির্দিষ্ট বাটী কোনখানি, তাহ অবগত হইয়া বলিলেন, “তোমরা কেহ চিনিতে পার নাই, বিদ্যাসাগরমহাশয় আসিয়াছিলেন । তিনি ভিন্ন এমন কথা আর কে বলিতে পারে ? আপরাহ্নে গিয়া জাহার সহিত সাক্ষাৎ করিবে । এবং তিনি যেরূপ বলিবেন, তাহা করিলে উপকার হইবার সম্পূর্ণ সম্ভাবনা আছে, জানিবে ।” তখন চারিদিকে ‘বিদ্যাসাগর’ ‘বিদ্যাসাগর’ বলিয়া একটা ‘হৈ চৈ পড়িয়া গেল। এবং অতি অল্পসময়মধ্যে ঐ বালকের খঞ্জত্ব ও বিদ্যাসাগরমহাশয়ের নাম নানা আকারে চারিদিকে বিস্তৃত হইয়া পড়িল । ৰালকের পিতা বালকের মাতার সহিত পরামর্শ করিয়৷ সন্ধ্যার সময় নির্দিষ্ট বাটতে রাহ্মণের সহিত সাক্ষাৎ করিতে গেলেন। কিন্তু আগন্ধক কিছুক্ষণ পর্য্যস্ত কোন কথাই বলিতে পারিতেছেন না দেখিয়া বিদ্যাসাগরমহাশয় বুঝিতে পারিয়াছেন যে, যেটুকু গোপন কয়িতে চাহিয়াছিলেন, সেটুকু ধয় *ङ्घ्रिi८छ् ; डिनि ८५ ङिनि, ङiश् ऎश्iब्र! दूदिब्राप्छ । ऊषम बिनTांगांश्नब्रमझां*ब्र छिछांनी করিলেন, “তোমরা কি ঠিক কৱিলে ?” বালকের পিতা করজোড়ে ক্ষমা চাহিয়া बगिण, “जाब जामाब्र बब्रजांब अांननांब्र *ीरघ्नन्न धूणा भछिब्राहिण, ७ ८गोछांश्रा अfनिष्ट न शांब्रिब्री जांधि अबछ कब्रिब्रांझि, সাগর-কথা । ミ>Q আগে আমার সে অপরাধ ক্ষমা করুন, তাছার পর অন্য কথা।” বিদ্যাসাগরমহাশয় বলিলেন, “তুমি আমাকে অবজ্ঞা কর নাই,—সুতরাং তোমার অপরাধও হয় নাই । ७थन दण cनषि, कि श्ब्रि कब्रिबंॉछ् ?” বালকের পিতা বলিল, “আমরা নিরুপায়, আপনি কোন ব্যবস্থা করিলে আমরা মাথ৷ পাতিয়া তাহা গ্রহণ করিব।” তখন হর্ষোৎফুল্লনয়নে বালকের পিতার দিকে তাকাইয়৷ সাগর বলিলেন, “তবে তোমাদের এখানকার সব বন্দোবস্ত করিয়৷ কলিকাতায় যাইবার ও সেখানে কিছুদিন থাকিবার আয়োজন কর ; আর কবে যাবে, তাহ আমাকে বলিয়া যাইবে, তাহা হইলে আমি গিয়া সব ব্যবস্থা করিয়া দিয়া আসিব ।” তখন বালকের পিতা পুনরায় বলিল, “আজ্ঞা সেখানে থাকিতে হবে ? তা হলে যে অনেক টাকা খরচ হবে, এত টাকা—” সাগর বলিলেন, “সে ভাবনা তোমার কেন ?” আমরা এই ঘটনার সমগ্রভাগ তাহার মুখে না শুনিলেও, ঘটনাটি সত্য কি না, জানিবার জন্ত প্রকারাস্তরে বিষয়টি তাঁহাকে জিজ্ঞাসা করিয়াছিলাম। আমরা তাহাকে জিজ্ঞাসা করিরছিলাম, “ফরাসডাঙায় সেই ছোট ছেলেটির পাখানি কি সারিয়াছে ?” তদুত্তরে তিনি বলিয়াছিলেন, “না, একবারে সারে নাই, তবে যেমনটি ছিল, তেমনটি থাকিবে, আর বাড়িবে না । এইটুকুই লাভ - মানুষের মুখসুবিধাটা তিনি এতই দেখিতে শিখিয়াছিলেন যে, তাহার দ্বারা যেখানে যেটুকু মানুষের লাভের সম্ভাবনা ছিল, প্রাণপণে সেটুকু করিতে চেষ্টা করিতেন г.