বিরোধমূলক আদর্শ।
.مساحت اعه ده صبح به وهوهای است
ওগুস্ং ৱেয়াল কনটেম্পোরারি রিভিয়ু পরে আক্ষেপ করিয়াছেন যে, ফরাসী ইংরাজকে জানে না, ইংরাজ ফরাসীকে বোঝে না । ফরাসীকে যদি জিজ্ঞাসা করা যায়, ইংরাজের প্রতি তোমার এত বিদ্বেষ কেন— উত্তর পাওয়া যাইবে, ইংয়াজ মামুষটাকে আমার ধারাপ লাগে না, কিন্তু ইংরাজ জাতটার উপর আমার ঘুণ। । যুরোপের বিদ্যালয়ে যে ইতিহাস শিক্ষা ८भ ४ब्र! श्ब्र, ठाँश्t८ड व्ञना ८भए*ब्र भङि বিরোধ প্রকাশ করিয়৷ নিজেদের দেশের গৌরব ঘোষণা করা হয় । প্যান্ট,য়টক্ ভাবের প্রতি লক্ষ্য করিয়া ছেলেদিগকে, অন; দেশের সহিত স্বদে,শর সাবেক কালের ११फ़ॉब्र क५1 अब्र* क ब्राहेब्रt, उविन्t९ পর্যা স্তু সেই বিরোধ টানিয়া রাখা হয় । কলিকাদেশের মাতৃগণ, অন্য পরিবারের সহিত স্বপরিবারের কুলক্রমাগত যে বিদ্বেধ চলিয়া আসিতেছে, এবং তাছাদের প্রতি যে প্রতিহিংসা করিবার অাছে, শিশুকাল হইতে সস্থানের কানে তাছা জপ করিতে থাকে,-- ***ौघृ दिनJाण८ब्र ३डिशन शृङ्गांदनांs कि সেইরূপ । আজকাল ইংলণ্ডে খুব একটা লড়াইয়ের নেশ চাপিয়াছে। সৈনিকদলে ভিড়িবার জন্য ডাক পড়িয়াছে । এই ডাক অন্যসকল বাণীকে আচ্ছন্ন করিয়া ধবনিত হইতেছে । ফ্রান ও যে এ বিষয়ে নিরপরাধ, তাহা নহে। এখন দুই পক্ষের পালোয়ান্ সাহিত্যে পরস্পরকে শাসাইতেছে। ব্রিটিশ, চ্যানেলের দুই পারে একদল খবরের কাগজ সৈনিকতার রাস্ত দিয়া বৰ্ব্বরতায় পৌঁছি বার জন্য ঝুকিয়া দাড়াইয়াছে। লেখক আক্ষেপ করিয়া বলিতেছেন—ব্যক্তিগত ধৰ্ম্মনীতি হইতে ন্যাশন্যাল ধৰ্ম্মনীতির আদিশের যে পার্থক্য ঘটিয়াছে, শেষে তাহার কি এইরূপ সমন্বয় হইবে ? য়ুরোপ কি ইচ্ছা করিয়া বিধিমতে বৰ্ব্বরতায় ফিরিয়া যাইবে ? আজকাল দুই পয়সা দিলেই খবরের কাগজে পড়িতে পাওয়া যায় যে, ধাতুগত বিরোধের ভাব, অনিবাৰ্য্য পার্থক্য এবং জাতিগত বিদ্বেষে পরম্পরের বংশানুক্রমিক শত্রুজাতির সহিত,আজ হউক বা কাল হউকৃ, একটা সংঘর্ষ হইবেই ! তাহাদের মতে মানুষের প্রবলতম প্রবৃত্তি এবং ন্যায়ধৰ্ম্মের উচ্চতম নীতিলকল দুই জাতিকে দুই
