পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/৩৩৬

সপ্তম-সংখ্যা । ] লাম । আজকাল তাহার আর দেখাই श्रृंॉ ७ग्ना यfग्न नt !” - আশ। উদাসীনভাবে উত্তর করিল-- “কে জানে, তাহার কি হইয়াছে !” এদিকে রাজলক্ষ্মা আসিয়া কাদোকাদে। হইয়া কহিলেন—“বিপিনের বোকে আর ङ श्रुद्भिग्नां ब्राश्वt गtभ्रं ब्र! !” মহেন্দ্র চকিত ভাব সাম্লাহয়৷ কছিল--"কেন মা ?” রাজলক্ষ্মী কহিলেন “কি জানি বাছ, সে ত এবার বাড়ী যাই বার জন্য নিতা স্তই ধরিয়া পড়িয়াছে ! তুই ত কাহাকে খাতির করিতে জানিস না ! ভদ্রলোকের মেয়ে পরের বাড়াতে আছে, উহাকে আপনার লোকের মত আদর্যন্ত্র না করিলে থাকিবে কেন ?” বিনোদিনী শোবার ঘরে বসিয়া বিছানার চাদর সেলাই করিতেছিল । মহেন্দ্র প্রবেশ করিয়৷ ডাকিল-—“বাfল !” বিনোদি না সংযত হইয়া বসিল । কহিল - “কি মহেন্দ্র বাবু!” মহেঙ্গু কাহল-“কি সৰ্ব্বনাশ ! মহেঙ্গ আবার বাবু হইলেন কবে !" বিনোদিনী আবার চাদর সেলাইয়ের দিকে নতচক্ষু নিবদ্ধ রাথিয় কহিল—“তবে কি বলিয়৷ ডাকিব ?” মহেন্দ্ৰ কহিল -“তোমার সর্থীকে যা বল—চোখের বালি ।” विप्नानिनौ अना विप्नब्र भङ *ाद्धे *बिप्र डाशब ८कांन उखब्र निण ना***tई कब्रेिब्र यांहेष्ठ लांशिण । মপ্লেক্স কছিল—“ওটা বুৰি সত্যকার লইয়া চোখের বালি \రిశ్వసి সম্বন্ধ হইল, তাই ওটা আর পাতানে চলিতেছে না !” বিনোদিনী একটু থামিয়া দাত দিয়া সেলাইয়ের প্রান্ত হইতে খানিকটা বাড়তি স্থত কাটিয়া ফেলিয়া কছিল—“কি জানি, সে আপনি জানেন ।” বলিয়াই তাহার সৰ্ব্ব প্রকার উত্তর চাপ দিয়া গম্ভীরমুখে কহিল—“কলেজ হইতে হঠাৎ ফেরা হইল যে !” মহেন্দ্ৰ কহিল—“কেবল মড়া কাটিয়া আর কতদিন চলিবে ?” আবার বিনোদিনী দস্ত দিয়া স্থত। ছেদন কfরল এবং মুখ না তুলিয়াই কহিল— “এখন বুঝি জীয়ুস্তের আবগুক ?” মহেন্দ্র স্থির করিয়াছিল, আজ বিনোদিনীর সঙ্গে অত্যন্ত সহজ স্বাভাবিক ভাবে হাস্যপরিহাস উত্তর প্রত্যুত্তর করিয়া আসর জমাইয়৷ তুলিবে । কিন্তু এমনি গাম্ভীর্য্যের ভীর তাহার উপর চাপিয়া আসিল যে, লঘু জবাব প্রাণপণ চেষ্টাতে ও মুখের কাছে জোগাইল না । বিনোদিনী আজ কেমনএকরকম কঠিন দুরত্ব রক্ষা করিয়া চলিতেছে দেখিয়া, মহেন্দ্রের মনটা সবেগে তাহার দিকে অগ্রসর হইতে লাগিল—ব্যবধানটাকে কোন একটা নাড়া দিয়া डूमिनाएँ করিতে ইচ্ছা হইল। বিনোদিনীর শেষ বাক্যঘাতের প্রতিঘাত না দিয়া, হঠাৎ তাছার কাছে আসিয়া বসিয়া কহিল—“তুমি আমাদের ছাড়ির চলিয়া যাইতেছ কেন ? কোনো অপরাধ করিপ্লাছি ?” বিনোদিনী তখন একটু সরিয়া সেলাই হইতে মুখ তুলির দুই বিশাল উজ্জল চক্ষু