শুভবিবাহ।৫ صحتصميم ميلانعيمينه عيينك ستصيده রাস্কিন এক জায়গায় বলিয়াছেন, মহৎ আর্টমাত্রই স্তব। সেই সঙ্গেই র্তাহাকে বলতে হইয়াছে, কোনো বড় জিনিষকে সংজ্ঞার দ্বারা বাধা সহজ নহে—অতএব, আর্ট ব্যাপারটা যে স্তব, সেটা খোলসা করিয়া বোঝানো আবশ্যক। মানুষ বিশ্বসংসারে যাহা ভালবাসে, আর্টের দ্বারা তাহার স্তব করে। সুন্দর গড়ন দিয়া মানুষ যখন একটা সামান্ত ঘট প্রস্তুত করে, তখন সে কি করে ? না, রেখার যে মনোহর রহস্ত আমরা ফুলের পাপড়ির মধ্যে, ফলের পূর্ণতার মধ্যে, পাতার ভঙ্গিমায়, জীবশরীরের লাবণ্যে দেখিয়া মুগ্ধ হইয়াছি, মানুষ ঘটের গঠনে বিশ্বের সেই রেখাবিন্যাসচাতুরীর প্রশংসা প্রকাশ করে । বলে যে জগতে চোখ মেলিয়া রেখার এই সকল বিচিত্র সুষম আমার ভাল লাগিয়াছে। এইখানে একটা কথা ভাবিবার অাছে।’ বিশ্বপ্রকৃতি বা মানবপ্রকৃতির মধ্যে যাহ-কিছু মহৎ বা সুন্দর, তাহাই আমাদের স্তবের যোগ্য, সুতরাং তাহাই আর্টের বিষয়, এ কথা বলিলে সমস্ত কথা বলা হয় না । প্রাণের প্রতি প্রাণের, মনের প্রতি মনের, হৃদয়ের প্রতি হৃদয়ের একটা স্বাভাবিক টান আছে। ইহাকে বিশেষভাবে সৌন্দৰ্য্য বা ঔদার্য্যের আকর্ষণ বলিতে পারি না। ইহাকে ঐক্যের আকর্ষণ বল বাইতে পারে । আমি মানুষ, কেবল এইজন্তই মানুষের সকল বিষয়েই আমার মনের একটা ঔৎসুক্য আছে।. আমি বাঙালী, এইজন্য বাঙালীর তুই বিষয়টিতেও আমার মনের মধ্যে একটা সাড়া পাওয়া যায় । গ্রামের দীঘির ভাঙাঘাটটি আমার ভাল লাগে —সুন্দর বলিয়া নয়, গ্রামকে ভালবাসি বলিয়া । গ্রামকে কেন ভালবাসি ? না, গ্রামের লোকজনদের প্রতি আমার মনের একটা টান আছে । কিন্তু গ্রামের লোকেরা যে রামচন্দ্রযুধিষ্ঠির, সীতা-সাবিত্রীর দ্বল, তাহা নহে— তাহারা নিতান্তই সাধারণ লোক—তাহাদের মধ্যে স্তব করিবার যোগ্য কোনো বিশেষত্বই দেখা যায় না । যদি কোনো কবি এই ঘাটটির প্রতি তাহার অনুরাগ ঠিকমত ব্যক্ত করিয়া কবিতা লিখিতে পারেন, তবে সেই কবিতা কেবল যে এই গ্রামের লোকেরই মনে লাগিবে, তাহ নহে—সকল দেশেরই সহৃদয় পাঠক এই কবিতার রস উপভোগ করিতে পরিবে । কারণ, যে ভাবটি লইয়া এই কবিতা রচিত, তাহা সকল দেশের মানুষের পক্ষেই সমান। এ কথা সত্য যে, অনেক অর্টিই, যাহা উদার, যাহা সুন্দর, তাহার প্রতি আমাদের ভক্তি বা প্রতির প্রকাশ , কিন্তু বাহ সুন্দর নহে, উদার নহে, যাই সাধারণ,—তাহান্স প্রতি আমাদের মনের সহজ আনন্, ইহাও
- * शृणा ५• बांब्र जांना ।। २• क4७ब्राईिन् ईहै, *घूरुलाइ शाईएडग्नि श्रेंt७ &कांत्रि७ ।। 線 © .