বঙ্গদর্শন। =&dRctiరసాఱూతా আবরণ। مـحب۷w چھوٹیمیح ستہ পায়ের তেলোটি এমন করিয়া তৈরি হইয়া ছিল যে, খাড়া হইয়া দাড়াইয়া পৃথিবীতে চলিবার পক্ষে এমন ব্যবস্থা আর হইতে পারে না। যেদিন হইতে জুতা পরিতে স্বরু করিলাম, সেই দিন হইতে তেলোকে মাটির সংস্রব হইতে বাচাইয় তাহার প্রয়োজনকেই মাটি করিয়া দেওয়া গেল। পদতল এতদিন অতি সহজেই আমাদের ভার বহন করিতেছিল, এখন হইতে পদতলের ভার আমাদিগকে লইতে হইল। এখন খালিপায়ে পথে চলিতে হইলে পদতল আমাদের সহায় না হইয়া পূদে পদে দুঃখের কারণ হইয় উঠে। শুধু তাই - নয়,ওটাকে লইয়া সৰ্ব্বদাই সতর্ক থাকিতে হয় ; মনকে নিজের পদতলের সেবায় নিযুক্ত না রাখিলে বিপদ ঘটে। ওখানে ঠাণ্ড লাগিলেই ইচি, জল লাগিলেই জর -অবশেষে মোজ, চট, গোড়তলা জুত, বুট, প্রভৃতি বিবিধ উপচারে এই প্রত্যঙ্গটির পূজা করিয়া ইহাকে সকল কৰ্ম্মের বাছির করিয়া দেওয়া হয়। बेचंद्र श्रांभांर्मिणएक धूद्र ८षम ब्राहे रजिब्रां हेश প্তাখার প্রতি একপ্রকার অনুৰোগ। थरेक्ररक्षेिजशं९ अवर चांबांटनङ्ग चांशेौन শক্তির মাঝখানে আমরা সুবিধার প্রলোভনে অনেকগুলা বেড়া তুলিয়া দিয়াছি। এইরূপে সংস্কার ও অভ্যাসক্রমে সেই কৃত্রিম আশ্রয়গুলাকেই আমরা সুবিধা এবং নিজের স্বাভাবিক শক্তিগুলিকেই অসুবিধা বলিয়া জানিয়াছি। কাপড় পরিয়া পরিয়া এমুনি করিয়া তুলিয়াছি যে, কাপড়টাকে নিজের চামড়ার চেয়ে বড় করা হইয়াছে। এখন আমরা বিধাতার স্বই আমাদের এই আশ্চৰ্য্য সুন্দর অনাবৃত শরীরকে অবজ্ঞা করি। " " | কিন্তু কাপড়জুতাকে একটা অন্ধসংস্কারের মত জড়াইয়া ধরা আমাদের এই গরম দেশে ছিল না। এক ত সহজেই আমাদের কাপড় বিরল ছিল, তাহার পয়ে বালককালে ছেলেমেয়েরা অনেকদিন পর্য্যস্ত কাপড়জুতা না পরিয়া উলঙ্গ শরীরের সঙ্গে উলঙ্গ জগতের যোগ অসঙ্কোচে অতি সুন্দরভাবে রক্ষা করিয়ছে। " এখন আমর ইংরেজের নকল করিয়া শিশুদেহের জন্যও লজ্জাবোধ করিতে আরম্ভ করিয়াছি। শুধু বিলাতফেরৎ নহে, সহরবাসী সাধারণ বাঙালী शृंझ्ह७ श्रांछकांण दांपैंौकै कणक्ट्रक अङिषिञ्च
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/২২০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।