বসনখানি তাহার হাতে রছিয়া গেল। আর সেই ধুতী ও ওয়েস্টুকোটপরা বালক কক্ষ হইতে হাসিতে হাসিতে বাহির হইয় গেল। ভবানীবাবুর স্ত্রী ডাকিলেন “বিনোদবিহারি, এল, তোমার পরিচয় করিয়া দি ” স্বণ, লজ্জা ও ক্রোধে আমার সর্বশরীর হইতে যেন আগুনের জালা নির্গত হইতেছিল। ছিছি, আমার স্ত্রী কি মনে করিবেন। আমার কলেৰয় ঘৰ্ম্মাক্ত হইয়া উঠিল। তাঁহার উপর ভবানীবাবুর স্ত্রীর মৰ্ম্মভেদী উচ্চহাস্ত আমাকে নিতান্ত ম্ৰিয়মাণ করিয়া ফেলিল। আমি কম্পিত্তহস্তে রুমাল লইয়া মুখ মুছিতে লাগিলাম । এমনসময় আমার স্ত্রী সে কক্ষে প্রবেশ করিলেন। তাহার বন্ধু তাহাকে দেখিয়া দ্বিগুণ উৎসাহের সহিত হাসিয়া উঠিলেন। আমার স্ত্রী তাহার হাস্তে যোগদান করিলেন ন । দরজার নিকট দাড়াইয়। অপরাধীর মত কাতরভাবে আমার দিকে একবার চাছিলেন। সে দৃষ্টির মধ্যে অভিমানের মর্শ্বকোনও নে, মিশানাে ছিল। একটু থাকিয়াই তিনি লিয়া গেলেন । কিন্তু তাহার বিষাদপূর্ণ অভিমানের দৃষ্টি জামার মর্শ্বের অস্তস্তল স্পর্শ করিয়াছিল। पञांभि ७क कथां७ नां यजिब्रां cन कक পরিত্যাগ করিলাম এবং কাছাকেও কিছু ন৷ বলিয়া রাজপথের বিজন নিস্তদ্ধভা ও অৰ্দ্ধ अककां८ब्रन्न भ८षा श्रांभांब्र भानि, शब्छ s অভিমান লইয়া ডুবিয়া গেলাম। উপসংহার। কতক্ষণ উদ্দেশুশুম্ভভাবে বেড়াইলাম, তাহার ঠিকানা নাই। অধিক রাত্রে গৃহে ফিরিয়া मिल्लोप्नवौन्न श्रृंग्र८१ अखीङ् विश्ड इहेजाय । পরদিন গৃহিণী আসিলেন। আমি তাহার কটাক্ষকে ভয় করিতেছিলাম, কিন্তু তাহার সেই পূর্কের মত মৃদ্ধ-সুকোমল দৃষ্টি সৰ্ব্বদা আমার চক্ষুর অমুসরণ করিতেছিল। অদ্যাপি তিনি একটিবারও আমার নিকটে সে প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন নাই। যেন সে ঘটনাটি আদৌ ঘটে নাই, এমনইভাবে তিনি ব্যবহার করিতে লাগিলেন । তাহার স্বাভাবিক স্নিগ্ধমধুর ভাব আমাকে অল্পদিনের মধ্যেই সঙ্কোচের ব্যবধান হইতে টানিয়া লইল । এখন, আমার চোখে আমার স্ত্রী যেমন সুন্দর, শপথ করিয়া বলিতে পারি, এমন মুনার आंब्र किङ्कई नॉईं । ঐখগেন্দ্রনাথ মিত্র। someo
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/২৪১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।