&éð রজতকিরণ প্রবেশ করিয়া, গবাক্ষের মুনার গঠনরেখা হৰ্ম্ম্যতলের সানের উপর অঙ্কিত করিয়াছে ; অথবা, প্রাচীরের প্রস্তরফলকের উপর বিলুপ্ত খচিত-কাজগুলিকে (mosaic) আবার যেন ফুটাইয়া তুলিয়াছে ; মনে হয়, যেন সমস্ত দেয়ালের গায়ে রত্বরাজি অথবা সলিলবিন্দু বিকীর্ণ। এবং যখন কুসুমসৌরভাভিষিক্ত উদ্যানের মধ্য দিয়া চলিতে লাগিলাম, নারাঙ্গিনেবুর উচ্চতম শাখাগুলির হেলন-দোলনে ও মৰ্ম্মরশব্দে কপিবৃন্দ চকিতচঞ্চল হইয়া উঠিল । নীচে, প্রথম-দ্বারগুলির সম্মুখে,—যেখানে ছাদের স্বল্প-শৈত্যের পরেই বায়ু যেন আবার হঠাৎ গরম হইয়া উঠিয়াছে—সেইখানে বল্পমহস্তে অশ্বপৃষ্ঠের উপর আমার পথপ্রদর্শকের আমার জন্ত অপেক্ষা করিতেছে । বঙ্গদর্শন। [ ७é वर्ष, उांज এই নৈশশাস্তির মধ্যে ঘোড়-সওয়ার হইয়া শাস্তভাবে আবার আমরা জয়পুর-অভিমুখে ফিরিলাম। কাল প্রভাতে নিশ্চিতই জয়পুর হইতে প্রস্থান করিব মনে করিয়াছি। এখান হইতে দেড়শতক্রোশ দূরে, বিকানীয়ারে যাইব মনে করিয়াছিলাম ; কিন্তু সে সঙ্কল্প ত্যাগ করিয়াছি। শুনিলাম, সেখানে দুভিক্ষের ভীষণত চূড়ান্তসীমায় উঠিয়াছে ;–রাস্তাঘাট সমস্তই মৃতদেহে আচ্ছন্ন। না, এ ভীষণ দৃশু আমার যথেষ্ট দেখা হইয়াছে ; আর দেখিতে ইচ্ছা নাই । এখন আমি সেই সব প্রদেশের অভিমুখে যাত্রা করিব, যেখানে দুভিক্ষের প্রকোপ ততটা নাই ; অথবা বঙ্গোপসাগরের সমীপবৰ্ত্তী সেই সব প্রদেশে যাইব, যেখানে এখনো লোকের প্রাণরক্ষা হইতেছে। শ্ৰীজ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর । t_: রাজতপস্বিনী । 'PrSE క4 - [ জীবনীপ্রসঙ্গ ] “বেই মাতৃভাব রূপে দেখাষার তরে লভেছিলি জনম ধরার ; সে বিধবাৎসল্য, সেই জাক্সৰলিদান আজো তার স্বরূপ প্রভায়।" মহারাণীমাতৃার স্বর্গারোহণের বৎসর শরৎবাল-মে আজ প্রায় বিশবছরের কথা— স্বপ্নে তাহার অরূপ মূৰ্ত্তি দর্শন করার পর এই কবিতা রচিতৃ इड्रेग्रांझिट । किख ইহা কেবলমাত্র উচ্ছ সময় কল্পনা নহে। যে মাতৃভাবের পুণবিকাশেই স্ত্রীচরিত্রের প্রকৃত গৌরব, বিধাতা অমিতহস্তে তাহ র্তাহীকে দান করিয়াছিলেন । তাছার যথাযথ চিত্র অঙ্কন করিতে "বিশ্ববাৎসল্য” কথাটির মত উপযোগী শৰ জার নাই । त्कन न,७शब्र बाझ्त्रश् बश्राख्द्र औप्२७. প্রসারিত হইত। বাল্যকালে দেখিয়াছি,
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/২৬৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।