পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৩১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ সংখ্যা । ] পুত্রাভিলাষ। Seo DDDBB BBB B B BBS BB BBBB BBBS BBBBBBBBB BBBBBB B B BB BBB BBB BBBB BBBBBBB BB Bttt BBBBBDBBBBBBBBBBB BDDS হয়, সেই কারণে তাহার সেই সেই চিহ্লবিশিষ্ট সন্তান জন্মে। গর্ভাবস্থায় গর্ভিণীর মনোগত প্রবল ভাবের দ্বারা গর্ভস্থশিশুর আকারপ্রকার ও প্রকৃতি প্রভৃতি গঠিত হইয়া থাকে। শুনা গিয়াছে যে, যুরোপের কোন স্ত্রীলোক কৃষ্ণবর্ণ শিশু প্রসব করিয়াছিল। কিন্তু সেরূপ কৃষ্ণবর্ণ কেন হইল ?” এই আলোচনার পর ঐরূপ কৃষ্ণবর্ণ হওয়ার কারণকল্পে তত্রস্থ তাৎকালিক পণ্ডিতেরা স্থির করিয়াছিলেন যে, স্ত্রীলোকটির ঘরে একটি কাফ্রির চিত্রিত প্রতিমূৰ্ত্তি ছিল। স্ত্রীলোকটি গর্ভাবস্থায় প্রত্যহই সেই প্রতিমূৰ্ত্তি নিরীক্ষণ করিত, তাহাতেই তাহার তাদৃশ কৃষ্ণবর্ণ সন্তান ভূমিষ্ট হইয়াছে। এতদেশীয় বিধানশাস্ত্রে যে ঋতুস্নাত নারীর পক্ষে পতিদর্শনের বিধান এবং পরপুরুষদর্শনের ও কুদৃশুদর্শনের নিষেধ আছে, সে বিধানেও সে নিষেধের উদ্দেশুও পতিসদৃশসস্তানলাভ । এই মনুষ্যবংশ অধঃপতিত না হয়, পশুতুল্য না হয়, উত্তরোত্তর উত্তমগুণসম্পন্ন হয়, এই অভিপ্রায়ে পূৰ্ব্বকালের ঋষিরা এই মনুষ্যবংশের উন্নতির জন্য যে সকল চিস্তাব্যয় ও চেষ্টা করিয়াছিলেন, সেসকল চিন্তার ও চেষ্টার কথা এতদেশীয় বিধিশাস্ত্রে অদ্যাপি গ্রথিত আছে। “পুত্রেষ্ট্যিাগ” নামে একটা ব্যাপার ছিল, তন্মধ্য হইতে এতৎপ্রস্তাবোপযোগী যৎসামান্য অংশ নিদর্শনার্থ উদ্ধৃত হইল— “বাঁ বাখ যথাবিধং পুত্রমশাসীত তস্যাপ্তস্যাস্তাংস্তান পুত্ৰশিৰামমুনিশম্য তাংস্তান জনপদান মনসামু BBBDDS BB D D BBBD BBBD DBBBBDS Vo স্বেতি বাচ্য স্তাৎ । ইত্যেতৎ সৰ্ব্বং পুত্রশিষাং সমৃদ্ধিকরং কৰ্ম্ম ।” নারী কিপ্রকার পুত্রের প্রার্থনা ‘ਂ, আচাৰ্য্য তাহা জ্ঞাত হইয় তাহাকে বলিবেন,— উপদেশ দিবেন, তুমি সৰ্ব্বদাই মনে মনে তদনুরূপ ভাব বহন করিবে। অপিচ, সে যে দেশের লোক ভাল মনে করে, তাহাকে বলিবেন, তুমি মনে মনে সেই দেশে ভ্রমণ কর ও তদেশীয় লোকের আকৃতিপ্রকৃতি অনুক্ষণ চিন্তা কর । পরে বলিবেন, তুমি সেই দেশের অনুরূপ আহার, বিহার, উপচার ও পরিচ্ছদ অনুকরণ কর। এই সমস্ত ক্রিয়া পুত্রকামীর মঙ্গলাবহ ও উন্নতিকর। পুত্রেষ্ট্যিাগের এই বিধান আমাদিগকে এইরূপ উপদেশ প্রদান করিতেছে যে, নারী ঋতুকালাবধি গর্ভাবক্রান্তি পৰ্য্যস্ত যদ্রুপ রূপগুণসম্পন্ন পুরুষের সন্দর্শনাদি করিবে, প্রসবকালে সে সেইরূপ রূপগুণসম্পন্ন পুত্র প্রসব করিবেই করিবে। দৃশুপুরুষ যদি দেশান্তরীয় হয়, তাহ হইলে দেশপ্রকৃতির অনুবল প্রাপ্ত না হওয়ায় সে সৰ্ব্বাংশে দেশান্তরীয় পুরুষের অনুরূপ পুত্র প্রসব করিবে না, কোন কোন অংশে ব্যতিক্রমঘটনা হইরে। ফল কথা, ঐরূপ বিধানের বলে ৩৪ পুরুষের পর সর্বাংশে সমান পুত্র উৎপন্ন হইতে পরিবে। বিধান অবলম্বন না করিলেও পল্লীবাস ও নিত্যসংসর্গবশত ক্রমপরম্পরার দ্বারা অন্তদেশীয় মঙ্গুষ্যের সস্তানে এতদ্দেশীয় সংসর্গিমন্বয্যের আক্কত্যাদি জুন্মে, ইহ প্রত্যক্ষসিদ্ধ ব্যাপার। অনেক হিন্দুস্থানীর বংশে বাঙালীর