இது) बजदचन । [ ৬ষ্ঠ বর্ষ, কাৰ্ত্তিক। শোকোদীপক ‘জাদুঘর’ ইহার মত আর “খ“েপ্রাপ্তবর্তী প্রাসাদসমূহের সময় नांदे । মুখভাগ-যাহ উচ্চতায় প্রায় একশত ফিট ও মিনার কাজকরা প্রথম প্রাসাদের সম্মুখে হাতী হাটু গাড়িয়া বসিল ; আমরা নামিয়া প্রাসারে মধ্যে প্রবেশ করিলাম। এই প্রাসাদটি ততটা ঘোরতর “সেকেলে”ধরণের লছে—এবং ততটা ভগ্নদশাপন্নও নহে। ইহা ছন্দ পাচশত বৎসরের ; কিন্তু ইহার বিরাটু পত্তনভিত্তি সেই সব পালরাজাদের আমলের—যাহার তৃতীয় শতাব্দী হইতে দশম শতাব্দী পৰ্য্যস্ত গোয়ালিয়ারে রাজত্ব করিয়াছিলেন। বড়-বড় পাথরের মঞ্চের উপর কতকগুলা ঘোরদর্শন নীচু দালান সংস্থাপিত। * ধ্বংসাবশেষের নিস্তব্ধত, হঠাৎ অৰ্দ্ধচ্ছায়ান্ধকার এবং আমরা যে জলস্ত বহির্দেশ হইতে জাসিতেছি আমাদের নিকট হঠাৎ একটু শৈত্যের, আবির্ভাব হইল। আগেকার বিলাস, বৈভবের মধ্যে, এখন কেবল রাশিরাশি খোদাই-কাজ এবং দেয়ালে চমৎকার মিনার কাঙ্ক অবশিষ্ট রহিয়াছে ; এই সমস্ত ডানাওয়াল পর্ত, অদ্ভুত বিহঙ্গ, সবুজ-ও-নীল-পক্ষবিশিষ্ট ময়ুর প্রভৃতির প্রতিকৃতি। ময়ূরের পাথায় যেরূপ দুরপনের উজ্জ্বল বর্ণচ্ছটা দেখা যায়—সে বর্ণবিস্তাসের ওহকলা এখন বিলুপ্ত হইয়াছে। দেয়ালের গাথুরি মধ্যে, ছোটছোট-ছিদ্র করা . একএকটা প্রস্তরফলক बनाप्न ब्रश्वािंप्झ्–पश्ठीिभरङव्र भूक्ष अंशब्र মধ্য হইতেই যাহা কিছু দেখা যায়। এইরূপ গবাক্ষের নিকটে বসিয়াই তখনকার বন্দীকৃত, জঙ্গীরী আপন-জাপন কল্পনায় বিভোৰ হইত এবং স্বালাৱা—আকাশের মেঘ, দুর দিগন্তদেশ, गङवांश्नैिौ ७ दूरुॉनि नित्रैौक्र१ कब्रिएडन । দৈর্ঘ্যে প্রায় তিনশত ফিটু—সুরঙ্গগৃহের মত অষ্টে-পৃষ্ঠে বন্ধ সমস্ত দালান, সমস্ত কক্ষ,— শুধু এই সকল সচ্ছিত্র প্রস্তরফলকের মধ্য দিয়াই বায়ুগ্রহণ করে ; কি পলায়ন, কি আত্মহত্যা, কি প্রেমের ব্যাপার,—কোন কারণেই এই সকল প্রস্তরফলক খুলিতে পারা যায় না। আমাদের কারাগারের লৌছগরাদে অপেক্ষাও ইহা দারুণ কঠোর। সানের নীচে সৰ্ব্বত্রই,- সুরঙ্গপথে নামিবার জন্ত গুপ্তসোপান, সুরঙ্গ ও স্বরঙ্গকারাগার। না জানি, কত গভীর পর্য্যস্ত পৰ্ব্বতগর্ড কাটিয়া এই সকল অন্ধকূপ–এই সকল স্বরঙ্গ প্রস্তুত হইয়াছিল । এই প্রাসাদের পাশাপাশি আরও কতকগুলি প্রাসাদ সারিসারি চলিয়াছে ; এগুলি পর-পর অধিকতর বর্বর-ধরণের । উহার মধ্যে একটি পালরাজাদিগের আমলের— আরও বেশী গুরুভার প্রস্তরপিণ্ডে গঠিত। আর একটি জৈনদিগের আমলের ;–বিশেষ কেলি গঠন নাই বলিলেও হয় ;–পৰ্ব্বতগাত্রের সহিত যেন মিশিয়া গিয়াছে ; গুপ্তভাবে বন্দুক চুড়িবার দুর্গরন্থের স্থা, ত্রিকোণাকৃতি শুধু কত্ত্বকগুলা ছোট-ছোট গবাক্ষচ্ছিদ্র প্রাসাদগাত্রে পরিলক্ষিত হয় । তা ছাড়া, এখানকার গড়বন্দী ময়দানটা বিভিন্ন-ধরণের দেবালয়ে সমাচ্ছন্ন ; উছাদের এই বিচিত্রতার মধ্যে, হিন্দুধর্থের ২ সৰল বিভাগেরই নিদর্শন দেখিতে পাওয়া বঙ্গ । এইখানে গর্ত খুড়ির কতকগুলা চৌবাচ্ছ . यच्ठ इहेबांप्इ ; uरे cशेबांबांख्ग मठ वw
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৩৭৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।