હઝર मछाप्नअिमि । [ ৬ষ্ঠ বর্ষ, অগ্রহায়ণ । মত বা মুখস্থঃখের কথা রাজপুরুষদিগের সম্মুখে ভালরূপে ব্যক্ত করিতে পারেন নাই। অতএব শাসনের স্বব্যবস্থার জন্তই, জনগণের নির্বাচিত সুশিক্ষিত ও স্বাধীনচেতা লোক যাহাতে ব্যবস্থাপকসভার সভ্য হইয়া দেশের আইনকানুনরচনায় সাহায্য করিতে পারেন, তাহার যথোপযুক্ত বন্দোবস্ত করিতে হইবে । সুশাসনের জন্তই ব্যবস্থাপকসভার ংস্কার ও সম্প্রসারণ আরগুক । কিয়ৎপরিমাণে স্বায়ত্তশাসনপ্রতিষ্ঠা ব্যতিরেকে ব্যবস্থাপকসভার যথোপযুক্ত সংস্কার অসম্ভব বলিয়া, মুশাসনের অনুরোধে, সেই পরিমাণে স্বায়ত্তশাসনও প্রতিষ্ঠিত করিতে হইবে । ইহাই ব্যবস্থাপকসভার সংস্কার ও সম্প্রসারণ সম্বন্ধে প্রথমাবধি কংগ্রেসের লক্ষ্য ও আদর্শ হইয়া ज्रोटझ् । যেমন বিধিব্যবস্থাপ্রণয়নে দেশীয়লোকের সাহায্য আবশ্বক স্বশাসনের জন্য ; সেইরূপ বহুলপরিমাণে দেশীয়লোককে দেশের রাজকাৰ্য্যপরিচালনায় নিযুক্ত করাও আবগুক ঐ স্বশাসনেরই জন্য । প্রথমত যথাযথভাবে রাজকাৰ্য্যপরিচালনার জন্য প্রজাবর্গের মতিগতি-ভাব-স্বভাব, এ সকল ভাল করিয়া জানা আবশ্যক। বিদেশী রাজপুরুষেরা কদাপি এস্তান লাভ করিতে পারেন না । আমাদের প্রকৃতি, আমাদের ধৰ্ম্মনীতি, আমাদের সমাজবন্ধন, আমাদের পরিবারগঠন, আমাদের ব্যবসায়বাণিজ্যের প্রণালীপদ্ধতি, আমাদের ভাষা ও সাহিত্য, আমাদের সাধনা ও সভ্যতা,—এ সকলের মধ্যেই দেশের লোকচরিত্র অস্তি আছে। আর বিদেশী রাজপুরুষেরা যত কেন বিৰাল ইউন না, এ সকলের সমাৰুজান লাভ করা তাহাদের পক্ষে একেবারে অসম্ভব, ও অসাধ্য। অতএব দেশের লোককেই স্বশাসনের জন্ত বহুলপরিমাণে রাজকাৰ্য্যপরিচালনায় নিযুক্ত করিতে হইবে । আর একটা কারণেও দেশের লোককে বহুলপরিমাণে রাজকাৰ্য্যে নিযুক্ত করা প্রয়োজন। দেশের লোক এই সকল কার্য্যে নিযুক্ত হইলে, মাহিয়ান ও পেনশনহিসাবে বিদেশে এখন যে রাশীকৃত অর্থ প্রতিবৎসর চলিয়া যায়, তাহা দেশেই থাকিবে, দেশেই ব্যয় হইয়া দেশের শ্রমজীবী ও ব্যবসায়িগণের উন্নতিসাধন করিবে । আর বিদেশী অপেক্ষা অল্প বেতনে দেশীয়লোক পাওয়া যায় বলিয়া, এ উপায়ে শাসনব্যয়েরও হ্রাস হইয়া, প্রজার করভার অল্পে অল্পে লঘু করিয়া তুলিবে। ইহাতেও স্বশাসনের সাহায্য হইবে । কংগ্রেস যে দুটি মুখ্য প্রার্থনা মুখে লইয়া ভূমিষ্ঠ হয়, সে দুটিরই মূল উদ্দেশু ব্রিটিশশাসনকে উন্নত ও নিষ্কণ্টক করা ; ব্রিটিশ প্রভুশক্তিকে ভারতের প্রজাশক্তির আমুকূল্যের উপরে প্রতিষ্ঠিত করিয়া, তাহার স্থায়িত্ববিধান করা। রিপন্থপ্রমুখ উদারমতি ইংরেজরাজপুরুষগণের শাসননীতিও এই লক্ষ্য অমুসরণ করিয়াই চলিয়াছিল। হিউম্ রিপনের অতি নিকট সহচর ও অনুচর ছিলেন,—তাহার নেতৃত্বাধীনে, তাছারই মানসসস্থান কংগ্রেসও যে ঐ নীতিই অবলম্বন করিয়াছিল, ইহা আর বিচিত্র কি ? কংগ্রেসী সাহিত্যে এ সম্বন্ধে মাহ কিছু বিচার-আলোচনা দেখিতে পাওয়া যায়, তাহার প্রধান কথা দুটি। এক—তোমরা বিনেন্টু, cलुग्न अज्राक्-अफिएशोक-ज६एक cफोमttनग्न
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৩৯২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।