मद्भ সংখ্যা। ] দ্বৈতভাৰ । Sud, মা হাসিলেন, বলিলেন, “ঠাকুরমা, দীর্ঘনিশ্বাস ফেলিলেন ৰে ।” র্তাহার চক্ষুলজ্জা বড় বেশী জানিয়া স্বtখপর লোকের অনায়াসে আপনাদের কার্য্য সিদ্ধ-করিয়া লইত। মা সব বুঝিতেন, কিছু বলিতে পারিতেন না । একদিন বলিতেছিলেন যে, “যদি প্রয়োজনবশত কখন কোকার তহবিল হইতে টাকা আনাইয়া লই, এক: দিয়ু কৰ্ম্মচারী আর লিথিয় রাখে । জানিয়াও শেষে লজ্জায় আমি আর কিছু বলিতে পারি না । উৎসব সরকারের শাওড়া পাগল হইয়া বলিয়াছিল, "সবার ও কথা নয়, কবীরও কথা নয়।’ পাগলমানুষ, কথা বলিয়াছিল ভাল। আমার ও তাই হয়েছে !” ১২৮৯সালের অশ্বিনমাসে একদিন বেলা যখন প্রায় সাড়ে এগারটা, ত্ৰৈলোক্য মাকে জানাইল, প্রধান কৰ্ম্মচারীদের কেচ কেহ বাহিরে আসিয়াছেন, মাকে - একবার কাছারীতে বসিতে হইবে । হাতের কাজ শেষ করিয়া মহারাণী একটু হাসিলেন এবং বলিলেন, “চল, হাজিরী দিয়া আসি গে " ৩রা কাৰ্ত্তিক পুজার সময় কলিকাতা যাওয়ার দিন রাত্রি প্রায় চারিদও পৰ্য্যস্ত কুমায় গোপালেন্দ্রনারায়ণ সহ মহারাণীমাতার নিকট উপস্থিত ছিলাম। একজন কৰ্ম্মচারীকে বিশেষ প্রয়োজনবশত ডাকিতে পাঠান হইয়াছিল। সংবাদ আসিল, তার জ্বর হইয়াছে—আজ কোনওপ্রকারে আসিতে সে অক্ষম । মা ছাপিলেন, বলিলেন, “আজ সময় ভাল নয় বুঝি?” পরে বলিলেন “* * ডাক্তার মদ খাইলে ঐ কথা বলিয়া পাঠাইত !” একদিন ও-বাড়ীর একজন পুরাত্তম কৰ্ম্মচারীর সঙ্গে কোন আত্মীয়া গল্পচ্ছলে বলিতেছিলেন যে, “মা সাক্ষাৎ লক্ষ্মী, পিত্রালয়ের ভাগ্য ফিরিন, যাই তাহার জন্ম হইল।” কথাটা মহারাণীর কানে গেল । হাসিয়া তিনি বলিলেন, “লক্ষ্মীই বটে, যেখানে গিয়াছি, সেইখানেই সব উড়িয়া গিয়াছে।” . ॐवैद्यै-१छटप्त भय्छूभनां★ । দ্বৈতভাব। অল্পে পূর্ণ হে ধরণি ! তুমি অন্নপূর্ণরূপ ধরি’ অপূৰ্ব্ব তোমার রূপে রাখিয়াছ বিশ্ব আলো করি । নানা রসে নানা গন্ধে বিরচিয়া কত না আহার স্নেহময় দৰ্ব্বী ধরি পরিবেষ কর অনিবার। তোমারে হেরিয়া শ্রাস্ত বীজিছে গো সুমন্দ পৰম - কৃতজ্ঞ নিখিলচিত্ত যেন তব করে আরাধন । নমি নব-রৌদ্ররক্তাস্বরধর কল্যাণী ধরণী নানারহ্মবিভূষণ ষড়ৈশ্বৰ্য্যশালিনী জননী। Vo
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৪৭৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।