88 বঙ্গদর্শন । ৬ষ্ঠ বৰ মাধ। বৈচিত্র্যের যে সীমা নাই, সেখানে কি ঐশ্বৰ্ষা, কি সৌন্দর্য্য । সেখানে আকাশ ষে শতধা বিদীর্ণ হইয়া আলোকে আলোকে নক্ষত্রে নক্ষত্রে খচিত হইয়া উঠিল, সেখানে রূপ যে কেবলি নুতন নুতন, সেখানে প্রাণের প্রবাহ যে অীর ফুরায় না । তিনি ৰে আনন্দরূপে নিজেকে নিয়ওই দান করিতে বসিয়াছেন- লোকে-লোকস্তিরে সে দাস অীর ধারণ করিতে পারিষ্ঠেছে না—যুগেযুগস্তিরে তাহার আর অন্ত দেখিতে পাই না । কে বলে, তfহাকে দেখা যায় না ; কে বলে, তিনি শ্রবণের অতীত ; কে বলে, তিনি ধরা দেননা । তিনিষ্ট যে প্রকাশমান—আনন্দরূপমমৃত্তং যদ্বিভাতি। সহস্ৰ চক্ষু থাকিলেও যে দেখিয়া শেষ করিতে পারিতাম না, সহজ কর্ণ থাকিলেও শোনা ফুরাইত কবে । যদি ধরিতেই চাও, তবে বাহু কতদূর বিস্তার করিলে সে ধরার অস্ত হইবে। এ যে খাশধা! মানুষজন্ম लहेम्नां ७हे नौल আকাশের মধ্যে কি চোখই মেলিয়াছি ! এ কি দেখাই দেখিলাম! দুটি কর্ণপুট দিয়া অনন্ত রহস্তলীলাময় স্বরের ধারা অহরহ পান করিয়া যে ফুরাইল মা ! সমস্ত শরীরটা যে আলোকের স্পর্শে, বায়ুর ম্পর্শে, cन्नरईव' স্পশে, প্রেমের স্পর্শে, কল্যাণের স্পর্শে বিদ্যুৎতন্ত্রীখচিত অলৌকিক বীণার মত , বারংবার স্পন্দিভबङ्ठ श्झ। ऊँश्ळैि८ङ८छ् । चञ्च श्वॆष्णाम, আমরা ধন্ত হইলাম—এই প্রকাশের भ{री थकाविड श्हेब्र पछ श्रेणाम– , পরিপূর্ণ আনন্দেয় এই আশ্চৰ্য্য অপরিমের প্রাচুর্য্যের মধ্যে, বৈচিত্রের মধ্যে, ঐশ্বর্থ্যের মধ্যে আমরা ধষ্ঠ হইলাম! পৃথিবীর ধূলির সঙ্গে, তৃণের সঙ্গে, কীটপতঙ্গের সঙ্গে গ্ৰহতারাস্বর্যfচন্দ্রের সঙ্গে আমরা ধন্ত হইলাম । ধূলিকে আজ ধূলি বলিয়। অবজ্ঞা করিয়ে না, তৃণকে আজ তৃণজ্ঞান করিয়ো না,— তোমার ইচ্ছার এ ধুলিকে পৃথিবী হইতে মুছিতে পায় না, এ ধূলি তাহার ইচ্ছা ; তোমার ইচ্ছায় এ তৃণকে অবমানিত করিতে পার না, এ হামল, তৃণ তাছার আনন্দ মূৰ্ত্তিমান । তাঙ্গর আনন্দপ্রবাহ আলোকে উচ্ছ,সিত হইয়। আজ বহুলক্ষক্রোশ দুর হষ্টতে নবজাগরণের দেবদূতরূপে তোমার সুপ্তির মধ্যে প্রবেশ করিয়াছে, ইহাকে ভক্তির সহিত অন্তঃকরণে গ্রহণ কর, ইহার স্পর্শের যোগে আপনাকে সমস্ত অt কণ.শ ব্যাপ্ত করির দাও। অাজ প্রভাতের এই মুহূর্তে পৃথিবীর অৰ্দ্ধ ভূখণ্ডে নবজাগ্রত সংসারে কন্মের কি তরঙ্গই জাগিরা উঠিয়াছে ! এই সমস্ত প্রবল প্রয়াস, এই সমস্ত বিপুল উদযোগে যত পুঞ্জ-পুঞ্জ সুখদুঃখ-বিপৎসম্পদ গ্রামে-গ্রামে নগরে-নগরে দুরে-দূরান্তরে ছিল্লোলিতফেনারিত হইয়া উঠিতেছে, সমস্তই কেবল র্তাহার ইচ্ছ, তাহার আনন্দ, ইহাই জানিয়া পুথিবীর সমস্ত লোকাগরের কৰ্ম্মকলরবের সঙ্গীতকে একবার স্তব্ধ হইয়া অধ্যাত্মকর্ণে শ্রবণ কর—তার পরে সমস্ত অস্তঃকরণ দিরা বল—স্বখে-দুঃখে উiহায়ই অীন লাভে-ক্ষতিতে র্তাহারই আনন্দ, জন্মে-মরণে তাহারই আনন্দ,- সেই “আনন্দং ব্ৰক্ষ্মণ " বিৰনি ন বিভূেক্তি কুত-চ”—ত্ৰক্ষেয় ੋਂ
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৪৯৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।