পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৪৯৫

দশম সংখ্যা 1] गिkक विनि छाप्मन, ठिनि काश्। श्हेप्उ s ভয় প্রাপ্ত হন না । ক্ষুদ্র স্বাৰ্থ ভুলিয়, ক্ষুদ্র অহমিকা দূর করিয়া তোমার নিজের অন্তঃকরণকে একবার আনন্দে জ।গটিয়া তোল —তবেই অfনন্দ রূপমমৃতং যদ্বিভাতি— আনন্দরূপে অমৃতরূপে যিনি চতুষ্টিকেই প্রকাশ পাইতেছেন, সেই আনন্দময়ের উপাসনা সম্পূর্ণ হইবে । কোনো ভয়, কোনো সংশয়, কোনো দীর্মত মনের মধ্যে রাখিয়ে না ; আনন্দে প্রভাঃত জাগ্রত হই, আনন্দে দিনের কৰ্ম্ম কর, দিবাবসানে নিঃশব্দ স্নিগ্ধ অন্ধকারের মধ্যে আনন্দে আত্মসমর্পণ করিয়া দাও ! কোথাও যাইতে হইবে না, কোথাও খুজিতে গুইবে না, সৰ্ব্বত্রই ষে আনন্দ রূপে তিনি বিরাজ করিতেছেন, সেই আনন্দরূপের মুখ্যে ভূমি আনন্মলাভ করিতে শিক্ষা কর—যাহ-কিছু তোমার সম্মুখে উপস্থিত, পূর্ণ আনন্দের সহিত তাহাকে স্বীকার করিয়া লইবার সাধন কর – “সম্পদে সঙ্কটে থাক কল্যাণে , থাক আনন্দে নিন্দ-অপমানে । সবারে ক্ষমা করি থাক আনন্দে চির-অমৃত-নিঝুরে শান্তিরসপানে।” নিজের এই ক্ষুদ্র চোখের দীপ্তিটুকু যদি আমরা নষ্ট করিয়া ফেলি, “ তবে আকাশভর আলো ত আর দেখিতে পাই না ; তেমনি আমৃত্যুর ছোট মনের ছোট ছোট বিষাদঅবৗদি-নৈরাপ্তনিরাননা আমাদিগকে অন্ধ কf{য়া দেয়—আননারূপমমূহং আমরা আর 'ৰেষ্টিতে পাই ন-নিজের কালিমাদ্বারা O অfমরা একেবারে পরিবেষ্টিত হইয়। আনন্দরূপ । 8ના থাকি, চারিদিকে কেবল ভাঙাচোরা, কেবল অসম্পূর্ণতা, কেবল অভাব দেখি ; – কানা যেমন মধ্যাস্তুের আলোকে কালে দেখে, আমাদেরও সেই দশা ঘটে । একবার চোখ যদি খোলে, যদি দৃষ্টি পাই, হৃদরের মধ্যে নিমেঘের মধ্যেও যদি সেই আননা । সপ্তকে সপ্তকে যাজিয়া উঠে,—যে আনন্দে জগদ্ব্যাপী আনন্দেয় সমস্ত সুর মিলিরা যায়, তবে যেখানেই চোখ পড়ে, সেখানে উহাকেই দেখি—স্থানন্দরূপমমৃতং যদ্বিভাতি । বধেবন্ধনে, দুঃখে-দরিদ্র্যে অপকারে-অপমানে ও র্তাহাকেই দেখি—অীননারূপমমৃতং যদ্বিভাতি। তখন মুহূর্তেই বুঝিতে পারি, প্রকাশমাত্রই তাeারই প্রকাশ–এবং প্রকাশ মাত্রই আনন্দরূপমমৃতম্। তখন বুঝিতে পারি, যেআনন্দে আকাশে-আকাশে • আলোক উস্তালিত, আমাতেও সেই পরিপূর্ণ আনন্দেরই প্রক শ—সেই আনন্দে আমি কাহারে। চেয়ে কিছুমাত্র নুন নহি, আমি সকলেরই সমুন, আমি জগতের সঙ্গে এক । সেই অনিন্দে আমার ভয় নাই, ক্ষতি নাই, অসম্মান নাই । আমি আছি, কারণ আমাতে পরিপূর্ণ আনন্ম আছেন, কে তাহার কণামাত্র ও অপলাপ করিতে পারে । এমন কি ঘটুনা ঘটতে পারে, যাহাতে তাহার লেশমাত্র ক্ষুণ্ণত হইবে । তাই আজ আনন্দের দিনে, আজ উৎসবের প্রভাতে আমরা যেন সমস্ত অস্তুরের সহিত বলিতে পারি-এধান্ত পরম গতিঃ এবাস্ত পরম সম্পৎ ; এষোইত পরমো লোক এমোহস্ত পরম আনুদ-এবং প্রার্থনা . - যেন সেই আনন্দের এমন একটু অংশ লাভ ' ' করিতে পারি, যাহাতে সমস্ত জীবনের