६ंiष जश्]।। 1* বিশ্বলাহিত্য । Sbro মিলাইয়া নিজেকে উপলব্ধি ও প্রকাশ করিতে *ांब्रिब्रां८छ्न, डिनि उडझे भश्९-भांश् । डिनि যথার্থই মহাত্মা । সমস্ত মানুষেরই মধ্যে আমার আত্মার সার্থকতা, এ যে ব্যক্তি কোনো-মা-কোনো সুযোগে কিছু না-কিছু বুঝিতে পারিয়াছে, তাছার ভাগ্যে মনুষ্যত্বের ভাগ কম পড়িয়া গেছে । সে আত্মাকে আপনার মধ্যে জানাতেই আত্মাকে ছোট করিয়া জানে। সকলের মধ্যেই নিজেকে জান,-আমাদের মানবাত্মার এই যে একটা স্বাভাবিক ধৰ্ম্ম, স্বার্থ তাহার একটা বাধ, অহঙ্কার তাহার একটা বাধা ; সংসারে এই সকল নানা বাধায় আমাদের আত্মার সেই স্বাভাবিক গতিস্রোত খণ্ডথও হইয়া যায় ; মনুষ্যত্বের পরিপূর্ণ সৌন্দর্য্যকে আমরা অবাধে দেখিতে পাই না । কিন্তু জানি, কেহ কেহ তৰ্ক করিবেন, মানবাত্মার যেটা স্বাভাবিক ধৰ্ম্ম, সংসারে তাহার এত লাঞ্ছনা কেন ? যেটাকে তুমি বাধা বলিয়া উড়াইয়া দিতেছ—যাহা স্বার্থ, যাহা অহঙ্কার, তাহাকেই বা স্বাভাবিক ধৰ্ম্ম না বলিবে কেন ? বস্তুত অনেকে তাহ বলিয়া ও থাকে । কেন না, স্বভাবের চেয়ে স্বভাবের বাধাটাই বেশি করিয়া চোখে পড়ে। দুইচাকার भंiक्लिाङ भांश्य यथम @थभ 5ज़ श्रङTांन করে, তখন চলার চেয়ে পড়াটাই তাহার ভাগ্যে বেশি ঘটে । সেই সময়ে কেহ যদি বলুে:লোকটা চড়া অভ্যাস করিতেছে না, পড়াই অভ্যাস করিতেছে, তবে তাহ লইয়া তর্ক *शङ्गां, मिथT । नश्नां८ग्न ऋांथ७६९ अझ्कां८ब्रब्र ধৱিা ত পদে পদেই দেখিতে পাই, কিন্তু তাহার ভিত্তর দিয়াও মানুষের নিগুঢ় স্বধৰ্ম্মরক্ষার চেষ্ট অর্থাৎ সকলের সঙ্গে মিলিবার চেষ্টা যদি না দেখিতে পাই, যদি পড়াটাকেই স্বাভাবিক বলিয়া তকূড়ার করি, তবে সে নিতান্তই কলহ राद्भ] झग्न ! 鬱 বস্তুত যে ধৰ্ম্ম আমাদের পক্ষে স্বাভাবিক, তাহাকে স্বাভাবিক বলিয়া জানিবার জন্যই, তাছাকে তাহার পুরা দমে কাজ জোগাইবার জন্যই তাহাকে বাধা দিতে হয়। সেই উপায়েই সে নিজেকে সচেতনভাবে জানে—এবং তাহার চৈতন্য যতই পূর্ণ হয়, তাহার আননাও ততই নিবিড় হইতে থাকে। সকল বিষয়েই এইরূপ । এই যেমন বুদ্ধি। কাৰ্য্যকারণের সম্বন্ধ ঠিক করা বুদ্ধির একটা ধৰ্ম্ম। সহজপ্রত্যক্ষ জিনিষের মধ্যে সে যতক্ষণ তাহ সহজেই করে, ততক্ষণ সে নিজেকে যেন পুরাপুরি দেখিতেই পায় না। কিন্তু বিশ্বজগতে কাৰ্য্যকারণের সম্বন্ধগুলি এতই গোপনে তলাইয়া আছে যে, তাহ উদ্ধার করিতে বুদ্ধিকে নিয়তই প্রাণপণে খাটিতে হইতেছে। এই বাঁধা কাটাইবার খাটুনিতেই বুদ্ধি বিজ্ঞানদর্শনের মধ্যে নিজেকে খুব নিবিড় করিয়া অনুভব করে—তাহাতেই তাহার গৌরব বাড়ে। বস্তুত ভাল করির তাবিয়া দেখিলে বিজ্ঞানদর্শন আর কিছুই মহে, বিষয়ের মধ্যে বুদ্ধির নিজেকেই উপলব্ধি। সে নিজের নিয়ম যেখানে দেখে, সেখানে সেই পদার্থকে এবং নিজেকে একত্র করিয়া দেখে। ইহাকেই বলে বুঝিতে পার। এই দেখাতেই বুদ্ধির আনন্দ । নছিলে আপেলফল যে কারণে মাটিতে পড়ে, স্বৰ্য্য সেই কারণেই পৃথিবীকে টানে, এ কথা বাহির করিয়া মায়বের এত খুসি হইবার
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৪৯৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।