প্রাচীন সামাজিক চিত্র مص----------0 حیحتاج ہے বহুবিবাহনিরোধের চেষ্টা ও বিফলতা । বৈদিকসাহিত্য আলোচনা করিলে স্পষ্টই বুঝিতে পারা যায় যে, সে সময়ে সমাজে বহুবিবাহের বহুলপ্রচার ছিল। সপত্নীগণ পরম্পরের প্রভাব বিনষ্ট করিবার জন্য যেরূপ চেষ্টা করিতেন, ঋগ্বেদে তৎসম্বন্ধে অনেকগুলি মন্ত্র দৃষ্ট হয়। এই সকল মন্ত্র অবলম্বন করিয়া কল্পস্বত্রকারগণ বিশেষ বিশেষ বিধি প্রণয়ন করিয়া গিয়াছেন । প্রবন্ধান্তরে এ বিষয় আলোচনা করিবার ইচ্ছা থাকিল। পরবর্তী সময়ে এই বহুবিবাহপদ্ধতিকে নিরোধ করিবার চেষ্টা করিয়াও যে কোন ফল পাওয়া যায় নাই, তাহারই একটি কৌতুকাবহ চিত্র বর্তমান প্রবন্ধে পাঠকগণের নিকট উপস্থিত করিতেছি । চিরপ্রচলিত বহুবিবাহপদ্ধতিকে শাস্ত্রকারগণ একবাক্যে সহসা নিষেধ করিতে না পারিলেও, কৌশলে তাহা করিয়া গিয়াছেন। যে প্রকারে হউক, দ্বিতীয় দারগ্রহণ পৰ্য্যন্ত তাহার বেশ অমুমোদন করিয়াছেন, চতুর্থ দারপরিগ্রহও তাহাঁরা নিষেধ করেন নাই। কিন্তু তৃতীয় দারগ্রহণ নিষিদ্ধ বলিয়া ঘোষণা করিয়াছেন। তাহার বলিয়াছেন—“মোহ বা অজ্ঞানেও রতিসিদ্ধির নিমিত্ত তৃতীয়াকে বিবাহ করিবে না ; কেন না, তৃতীয়া মানবীর সহিত ংসর্গ হইলে নষ্ট হইতে হয়।’—“তৃতীয়াকে বিবাহ করিলে, “ ঐ কন্যা বিধবা হয়।”— ইত্যাদি । * কিন্তু এই বচনানুসারে বহুদিন কাৰ্য্য চলে নাই। বহুবিবাহপক্ষপাতিগণ নিশ্চিন্ত হইয়া থাকিতে পারিলেন না । তাহারা দেখিলেন, প্রাচীনগণ তৃতীয়বিবাহ নিষেধ করিয়াছেন, চতুর্থবিবাহ ত নিষেধ করেন নাই। অতএব তাহার বস্তুত, তৃতীয়বিবাহকে চতুর্থরূপে প্রমাণ করিবার জন্য বন্ধপরিকর হইলেন ও তাঁহাতে অদ্ভুত বুদ্ধিকৌশল প্রদর্শন করিলেন। শাস্ত্রকারগণ বলিয়াছেন, তৃতীয় মানুষী"কে বিবাহ করিতে হইবে না, অতএব মানুষী ভিন্ন অপর কাহাকেও বিবাহ করিলে কোন দোষ হইতে পারে না, অথচ শাস্ত্রবাক্যও পালন
- “উদ্বহেস্রতিসিদ্ধ্যর্থং তুত য়ং ন কদাচন।
মোহাদজ্ঞানতে বাপি যদি গচ্ছেৎ তু মানবীম,। নগুত্যেব ন সঙ্গেহে গগন্ত বচনং বখ ॥” মৎস্তপুরাণ । "छ्डौब्रां२ षनि cळांचांtश्९उहिं न दि१६ छएष९ ।” - পারস্থর-গৃহস্থত্রের গদাধরভাব্য ও নির্ণয়সিন্ধুস্থত মংগুহগ্ৰস্থবচন ।