একাদশ সংখ্যা । ] नशांनन्न-शब्रभूमौ । &S তাহাকে বেশ চিনিত। সেলাম, তদলীম্ “খৎ”খানি পড়িতে পাইলেন। চিঠি রাধাএবং আদবকীয়দার বিনিময় শেষ হইলে চরণের নামে লিখিত। দেওয়ানজী বলিতে পগুiমহাশয় জানিতে চাহিলেন যে, আগন্তুকদের ভিতর সর্দার কে ? তাহার সঙ্গে তার গোটাকতক “পুষিদ বাৎচিৎ” আছে । আমরা সেই কথোপকথনের সবিস্তার ও সটীক বিবয়ণ রাখি নাই। সংক্ষেপে অনেক বিচারবিতর্ক, অস্ত্রনয়বিনয় ও ভয় প্রদর্শনের পর কল্যাণপও মীরহবীবের স্বহস্তলিখিত ছেন, শিবা প্রসন্ন দাস জলেশ্বর-অঞ্চলে মহা প্রতাপশালী লোক । ছলে-কৌশলে তাহাকে আয়ত্ত করার দরকার । তাহাতে কার্য্যোদ্ধার না হইলে বলে বন্দী করিয়া উহাকে আপাতত গ্নিমূলিপাহাড়ের দুর্জয় দুর্গে যেন পাঠান হয় । এই ক্ষুদ্র বিশ্বস্ত সেনা সেই কাজের মদং জন্য ছদ্মবেশে প্রেরিত হইল । ক্রমশ । সদানন্দ-সুরধুনী। ->సాయ్ల్కాకు [ "হরিহরমূৰ্ত্তি"—অর্থাৎ অৰ্দ্ধাঙ্গ হরি ও অপরাদ্ধ হর—ও “হরগৌরী"মূৰ্ত্তি—অর্থাৎ অৰ্দ্ধাঙ্গ হর ও অপরাদ্ধ গৌরী—এই দুই যুগল মূৰ্ত্তির বর্ণনা করিয়া অনেক কবি কবিতা লিথিয়াছেন। কিন্তু “হরগঙ্গা"র বর্ণনা করিয়া হুেই আজ পর্য্যন্ত এরূপ যুগল কবিতা লেখেন নাই। অন্তত এরূপ কবিতা আমার দৃষ্টিগোচর হয় নাই। আমি এই ক্ষুদ্র কবিতাটি রচনা করিয়া “সদানন্দস্বরধুনী”র পাদপদ্মে অৰ্পণ করিলাম। হরগঙ্গার আশীৰ্ব্বাদে আমার এ অকিঞ্চিৎকর কবিতাটি জয়যুক্ত হউক । ] আধা-সদ সদানন্দ, যোগে নিমগন, অৰ্দ্ধনিমীলিত সুন্দর নয়ন, ভালে শশিকলা প্রাণ-আহলাদন, কষিত-কনক-অঙ্গ ! আধা-শুভ্রফেনময়ী, চন্দ্রকরোজ্জল, দুকুলধারিণী, পবিত্র, বিমলী, হসিত-মুনেত্রা আনন্দ-বিহবলা দেবী স্বরধুনী, তরল, শীতল, পল-তরঙ্গ গঙ্গা ! আধা—আপন স্বরূপে—শব্দহীন, চুপ, কোকনদে ভৃঙ্গ যেন রে লোলুপ । মৌনত্রতধারী,—আহ অপরূপ, যোগাননো সদানন্দ {
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৫৬৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।