* e 8 Conscienceন্থানীয়। চক্ষুদ্বারা যেরূপ বর্ণজ্ঞান হয়, তেমনি এই অন্তরাত্মাম্বারা ধৰ্ম্মাধৰ্ম্মনির্ণয় হয়। “অন্তরাত্মা” যাহাকে অধৰ্ম্ম বলিয়া দিবে, তাঁহাকে শত শ্রতিও ধৰ্ম্মে পরিণত করিতে পারে না । “ন হাগমাঃ শতমপি ঘটং পটতুিমীশতে ।” বেদে যদি লিখে যে, পাথর তাসে, তবে যেরূপ তথায় বেদের প্রামাণ্য * না মানিয়া, আমার ইন্দ্রিয়ের উপরই আস্থাস্থাপন করিতে হইবে, ঠিক সেইরূপ আমাদের “অন্তরাত্মা" যাহাকে ধৰ্ম্ম বলে, শত শ্রীতিও তাঁহাকে অধৰ্ম্ম করিতে পারে না । অন্তরাত্মাই ধৰ্ম্মবিষয়ে সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ প্রমাণ। যাহা “অন্তরাত্মা”কর্তৃক দূষিত হয়, তাহাকে বাধিত অর্থ বলিয়া ধরিবে। বাধিত অর্থকে শত শ্রতিও সত্য করিয়াদিতে পারে না। fw Conscience, wRJ3twi xi wfQতুষ্টকে ধৰ্ম্মাধৰ্ম্মবিষয়ে সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ প্রমাণ বলিয়া ধরিলে, একটি বিষয়ে গোলযোগ উপস্থিত হয়। যাহার্তে খামের আত্মতুষ্ট হয়, তাহাতে রামের অন্তরাত্মা পরিতৃপ্ত হয় না। তবে কি ব্যক্তিভেদে ধৰ্ম্মের ভেদ হয় ? বস্তুর স্বরূপ ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হয় না । যাহা কালে, তাহা সকলের পক্ষেই কালে ; যাহা তরল, তাহা সকলের পক্ষেই তরল। "সত্যনিষ্ঠ, দয়া, ইন্দ্ৰিয়নিগ্ৰহ প্রভৃতি কি সকলেরই পক্ষেই ধৰ্ম্ম নহে ? এ বিষয়ে বক্তব্য এই যে, সাধারণত সত্যनिष्ठा, बङ्ग, हेखिबर्निअिश् প্রভৃতিতে সকলেরই অন্তরাত্মা তুষ্ট হয়। কাজেই উহারা সকলের পক্ষেই ধৰ্ম্ম। কিন্তু মানবের এমন অবস্থtও হইতে পারে, যখন সে ধৰ্ম্মকে অধৰ্ম্ম এবং ৰঙ্গশৰ । ब६, ६फ़ज لأن ] অধৰ্ম্মকে ধৰ্ম্ম বলিয়া বুঝে। এইরূপে কুরুক্ষেত্রযুদ্ধের প্রাক্কালে মহাত্মা অর্জুনের মোহ উপস্থিত হইয়াছিল। এতদ্ভিন্ন, পাপাচরণ করিতে করিতেও লোকের অন্তরাত্মা এরূপ মলিন হইয়া যায় যে, তাহার মধা দিয়া শুক্লকৰ্ম্মকে কৃষ্ণ এবং কৃষ্ণকৰ্ম্মকেও শুরু বলিয়া ভ্রম হয়। কামলারোগে শাদা জিনিষকে পীতবর্ণ দেখায় বলিয়া যেমন রূপবিষয়ে চক্ষুর অপ্রামাণ্য হয় না, ঠিক সেইরূপু পাপীর অন্তরাত্মার নিকট অধৰ্ম্মও ধৰ্ম্ম বলিয়া প্রতিভাত হষ্টলেও, উহাতে অন্তরাত্মীর প্রামাণ্য লোপ পায় না । ব্যক্তিবিশেষের বা সমাজের অন্তরাষ্ম এইরূপ রুগৃণ হইলে, তাহার জন্য বিশেষ চিকিৎসার দরকার—গুরুর দরকার। শ্ৰীকৃষ্ণ, বুদ্ধ, যীশু, শঙ্কর, মহম্মদ; লুথার প্রভৃতি জগদগুরুর তত্তৎকালীন • সমাজের রুগৃশ অন্তরাত্মাকে প্রকৃতিস্থ করিয়াছিলেন। ইহাই ধৰ্ম্মস্থাপন । এইরূপে ধৰ্ম্ম স্থাপিত হইলে, অর্থাৎ সদ্গুরুর প্রসাদে পাপীর অন্তরাত্মা পুনঃপ্রকৃতিস্থ হইলে, তখন সে অনায়াসে ধৰ্ম্মাধৰ্ম্মবিবেকে সমর্থ হয়। বর্তমান বঙ্গের রুগৃণ অন্তরাত্মার চিকিৎসার জন্য কি কোন মহাত্মার আবির্ভাব হইবে না ? worts (consciencers) from রাখিার প্রধান উপায়-স্বাৰ্থত্যাগ ও পরার্থপরতা। প্রাচীনকালে, ধাৰ্ম্মিকশ্রেষ্ঠ তুলাধার যথার্থ ই বলিয়াছিলেন— সৰ্ব্বেষাং যঃ সুহৃন্নিত্যং সৰ্ব্বেষাঞ্চ ছিতে রতঃ । কৰ্ম্মণা মনসা বাচা স ধৰ্ম্মং বেঙ্গ জাজলে । बहॉड1 >९॥२७»l> নিঃস্বার্থ হৃদয় ধৰ্ম্মাধৰ্ম্মনির্ণয়ের সর্বশ্রেষ্ঠ উপায়। S ttBBBDDt ttt BBBS BBB BB BB Bttt BBDD DDDDDS DDD जर्षदांननांज ।
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৬১২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।