दिउँछ नरश ।। 1 . রাজস্থপস্বিনী। äệ রাঙিয়া রবে কেবলি বুকে মোর কর-পরশ-রেখা । নম্বন'পরে রবে বিরহ-লোর, স্বপন যাবে রহিবে শুধু ঘোর সঙ্গিহার রহিবে হেথা পড়ি’ ছিন্নবীণা একা ; রাঙিয়া রবে কেবলি বুকে মোর কর-পরশ-রেথা । ঐদীনেন্দ্রনাথ ঠাকুর রাজতপস্বিনী । 4۶عیسيم> حيحه4Pr 's জীবনীপ্রসঙ্গ l মহারাণীমাতার সহিত আমার বাঙলা সাহিত্য ও ভাষা সম্বন্ধে সময়ে সময়ে অনেক কথাবার্তা হইত। বাল্যকালে পণ্ডিত-কৃষ্ণকমল-ভট্টাচাৰ্য্যসম্পাদিত “অবোধবন্ধু”নামক মাসিকপত্রের নিয়মিত পাঠক ছিলাম এবং ইহাতে প্রকাশিত পল্লীচিত্র এবং পিতৃবন্ধু কবিবর বিহারিলাল চক্ৰবৰ্ত্তী মহাশয়ের কবিতাগুলি আমার বড় ভাল লাগিত। বঙ্গসাহিত্যের ইতিহাসে “তত্ত্ববোধিনী . পত্রিকা” এবং “বিবিধার্থসংগ্রহে"র পর “অবোধবন্ধু”র স্থান নিদিষ্ট হওয়া উচিত। টেকচাদ ঠাকুরের গ্রাম্যশব্দবহুল ভাষাjৰাঙলাকে অমুস্বরবিসর্গবিহীন সংস্কৃতপরিচ্ছদ হইতে অনেক পরিমাণে রক্ষা করিয়াছিল, ইহা অস্বীকার করিবার জো নাই। কিন্তু সবোধবদ্ধর প্রবন্ধাৰণীতে ৰে খাট সরল বাঙলার উন্মেষ দেখা দিত, বঙ্গদর্শনযুগে তাহার বিকাশ হইয়াছিল, ইহ সচরাচর কেন. উক্ত হয় না, বলিতে পারি না। সে যান্ধ হউক,. বঙ্গদর্শনের অভু্যদয়ে যে ভাব ও ভাষাপ্রবাহ তখনকার শিক্ষিতসমাজকে আন্দোলিত করিয়াছিল, ১২৭৯ সালে নিমস্তরের ছাত্র হইলেও আমরা তাহার প্রভাব অনুভব করিয়াছিলাম । সোমপ্রকাশের সম্পাদকীর বক্তব্যে এবং পত্রপ্রেরকদের স্তম্ভে বঙ্গদর্শনের প্রবর্ধিত ভাষার প্রতি যে সকল দোষারোপ হুইত, আমি তাছা শ্রদ্ধার চক্ষে দেখিতাম নষ্ঠ। আমার মতামত অকপটে আমি মাতৃসমীপে ব্যক্ত কল্পিতাম। কলিকাতায় আমাদের ছাত্ৰীৰস্থায় একৰ৯র শীতকালে মহারাণীমাত গদাসাগরদানোপলক্ষে সেখানে গিৰ কামাল ছিলেন। কলের
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৯৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।