দ্বিতীয় সংখ্যা । ] - রাজতপস্বিনী। Şes দিছিলেন—“তেমন করিয়া বেঁচে থাকার प्र१ कि ?” श्रांब uक्वांद्र थङ्कक्रियख পুরাতন ভূত্য জমাখরচ লেখাইতেছিল। জন্তান্ত দ্রব্যের ফর্গ দিয়া সে বলিয়া বসিল— লিখুন, কঁঠাল চারি-জানা ।” মনিৰ কিছুতে মনে করিতে পারিতেছিলেন না যে, লিখিত তারিখে তিনি তদীয় প্রিয়ফলটির রসাস্বাদন করিয়াছিলেন। অতএব অবাকৃ হইয়া প্রায় আধঘণ্টা ভাবিলেন । শেষে বলিলেন—“যা করেচু, তা করেচু ; এমন কাম আর করিস না !” ইনি অনেকদিনের কৰ্ম্মচারী-মহারাণীর পিতার আমলের । কাজেই স্বাৰ্থসিদ্ধির জন্য o যতটা আড়ম্বর করিয়া জাল পাতিবার দরকার মনে করিতেন, তাহার চেয়ে অনেক কম আয়াসে কাজ হাসিল হইত। মহারাণী ইহাকে বেশ চিনিতেন, কিন্তু চক্ষুলজ্জায় কিছু বলতে পারিতেন না। তবে তিনি কখন অনুমান * করিতে পারেন নাই যে, এই লোকটা নিজের উন্নতিলাভের আশায় তাহার ব্যক্তিগত-অনিষ্টচেষ্টাতেও পশ্চাৎপদ হইবে না। সাবালক হইবার পুৰ্ব্বেই কুমারের বৈষয়িকব্যাপারে হস্তাপণ করার কথা বলিয়াছি। এই কৰ্ম্মচারীটি তখন হইতেই তাহার খাসদরবারে যাতায়াত করিতে মুরু
- नl cकांकन, cउांमाग्न छूण श्ब्रां८इ,-ड़ेश কি সম্ভব - কুমার তাহার প্রত্যেক কথা প্রমাণ করিয়া দিবার অঙ্গীকার করিয়া মাতার নিকট প্রস্তাব করিলেন, গুপ্তভাবে থাকিয়া, একদিন তাহাকে তাহীদের দুজনের বিশ্রজ্ঞাবাপ শুনিতে হইবে । মহারাণী প্রথমে ইহাতে সৰ্ম্মত হন নাই, কিন্তু শেষে পুত্রের অনুরোধ ও মাথার দিব্য উপেক্ষা করিতে পারিলেন না। নির্দিষ্টদিনে কুমার বহিকাটার মন্ত্রণাগৃহে কৰ্ম্মচারীটকে ডাকাইয় নিভৃতে তাহার সঙ্গে কথোপকথনে প্রবৃত্ত হইলেন—মাতাকে অন্তরালে থাকিয়া সকলই শুনিতে হইল! কিন্তু তিনি সেই অকৃতজ্ঞ বয়োবৃদ্ধটিকে কোন অমুযোগ করিলেন না, বরং পাছে সে মাতাপুত্রের সেই যড়যন্ত্রের কথা জানিতে পারে, ইহা ভাবিয়া লজ্জিত হইয়াছিলেন । কথাটা পরে পুকাশ হইয়া গিয়ছিল, কিন্তু কৰ্ম্মচারিমহাশয় ইহা গায়ে মাখেন নাই । বরং কুমারবাহাদুর শেষে স্পষ্টভাবে তাহার দ্বরাশায় বাদ সাধিলে ইনি তাছাকে ভয় দেখাইয়া বলিয়াছিলেন, “আপনি জানেন যে, আমি ইচ্ছা করিলে আপনাকে পথের ভিখারী করিতে পারি। আপনি দত্তক, তাছা আমি অসিদ্ধ করিতে পারি।”
করেন। শেষে কুমারকে মাতার বিরুদ্ধে • ম—মহাশয়ের এই সাংস মুমুধুর শেষ উত্তম উত্তেজিত করিয়া সৰ্ব্বপ্রধান কৰ্ম্মচারী হইবেন, ५ श्बनिी७ ॐशब्र श्रेबाहिन। ब्राजकूभाद्र এই ইত সৰ করিতে পারিলেন না। একদিন মহারাণীমাতাকে সব কথা বলিয়া দিলেন। সংসারে এতটা বিশ্বাসঘাতকত থাকিতে পারে, *ংরিাণ ইহা জানিতেন না, অতএব বলিলেন, তুল্য,—কেন না, এক হস্ত কণ্ঠদেশে, অন্ত হস্ত পদতলে, ঘোর স্বাধীন্ধ বৈষয়িকের এই জীবন্তচিত্র তাহার জীবনের আদর্শ ছিল। কুমার উত্তরে কেবলমাত্র বলিয়াছিলেন,— “আমার অসিদ্ধ করি আপনি কি দত্তক हहेएदन ?” • " . ঐশ্ৰীশচন্দ্র মজুমদার।