রাইবনীছগ। ত্রিংশ পরিচ্ছেদ। সেই অবধি রাধাচরণ অবসর পাইলেই চুটিয়া মাতৃদর্শনে মাসিতেন। রাণী কৃষ্ণপ্রিয় এবং কুমার পদাঙ্কনারায়ণের ঐছিককল্যাণকামনায় নারায়ণী দেবী মনে মনে যে সকল সঙ্কল্প করিয়াছিলেন, পুত্রস্থানীয় সন্ন্যাসীর সঙ্গে মাঝে মাঝে তাহার আলোচনা হইত। তাহার স্নেহের পদ” •রাইবনীকে কেন্দ্র করিয়া অন্তত উৎকলে আবার হিন্দু স্বাধীনতা ও গৌরব জয়যুক্ত করিবে, শিবপ্রসন্ন দাসের এই জাগরণস্বপ্ন বৃদ্ধার গোচরীভূত ছিল না। অথচ দাদামহাশয় তাহ সফল করিবার উদ্দেশে যে সকল আয়োজন এতদিন ধরিয়া করিয়া আসিয়াছেন, তাহার কতককতক তাহার জানাশোনা নাছিল,এমত নহে। গল্পে গল্পে মাতার মুখে সে পরিচয় পাইয়া রাধাচরণ যেন জীবনের অনির্দিষ্ট লক্ষ্যটিকে যথাস্থানে নিবেশিত দেখিলেন । স্থির কল্লিলেন, কোন একটা উপলক্ষ্যে দাসমহাশয়ের সাক্ষাৎলাভ করিয়া প্রকৃত তথ্য সবিস্তারে बूदिब्रां लहेट्दन । হইচারিবার সাক্ষাতের পর নারায়ণী দেবী অভয়ানন্দকে বলিলেন, “বাৰ, তোমায় ইহলোকে আবার ফিরিয়া পাইব, সে জাপা *नषकब्रि नोहे । यक निरनङ्ग कथः बटन ** ! ऎछबनर्जीडिब्र निम जबचनिन कृक*ि*ीन गप्प cडांबाब कध करिब डॉशब কান্না থামাইয়াছি। রাত্রে স্বপ্নে দেখিলাম, গোবিন্দজী বালগোপালবেশে বলিতেছেন, ‘ভয় কি ? আবার তাকে পাইবি । ঐ দেখ, ভক্ত সন্ন্যাসী"দওঁ দিতে দিতে আবার ঘরে ফিরিতেছে!” দেখিলাম, গেরুয়াবসন পরিয়া তুমি মন্ত একটা নদীর চর বুকে হাটিয়া পার হইলে । আমি কাদিয়া বলিলাম, এত কষ্ট
- কেন বাপু ? তুমি হাসিয়া দূরে মহাদেবমূৰ্ত্তি
দেখাইলে । স্বপ্নভঙ্গে মনে করিলাম, যদি কখন মুদিন হয়, তোমায় গাজনের সময় দণ্ডী দেওয়াইব ।” রাধাচরণ কৈশোরে জলেশ্বরের পথে অনেকবার সে দৃপ্ত দেখুিয়াছিলেন, •মাতার নিকট প্রতিশ্রত হইলেন, আগামী চৈত্রসংক্রাস্তির সময় তাহীর আজ্ঞা অবশু পালন করিবেন। cमहे अत्रौकांब्रव्रकांग्रै छछ ब्रांक्षां5ङ्ग१ বামনঘাটির জঙ্গলপথে রাইবনীগ্রামে আসিয়াছিলেন। দুর্গমধ্যে সেদিন তাহার পরিচিত কেহ ছিল না । মাতার নিমন্ত্রণে স্বয়ং .রাণী কৃষ্ণপ্রিয়া কিছুদিন পূর্বে বনকুৱে গিয়াছিলেন,–কুমার পদাঙ্কনারায়ণ তথা হইতে কি ভাবে দাসমহাশয়ের সহিত মিলিত . হন, সে পরিচয় প্রথমেই দিয়াছি। ইচ্ছা করিয়াই রাধাচরণ ইতিপূৰ্ব্বে এপথে কখন আর আসেন নাই এবং শিবাপন্ন দাসের সঙ্গেও দেখা করেন নাই। তাহীদের পরম্পন্ন সাক্ষাতের ৰে নিগুঢ় অভিপ্রায় দেবাদি