আমাদের দৃষ্টিশক্তি । مټينیمي هيSيمrحییجټه গত আশ্বিনমাসে প্রয়াগের বৈশ্ব-মহাসভার প্রধান সম্পাদক শ্ৰীযুক্ত লালা বৈজনাথ দেশের নানা স্থানে নানা ব্যক্তির নিকট কতকগুলি গুরুতর প্রশ্নের উত্তর চাহিয়াছিলেন । মান কারণে " তামাদের বর্তমান সমাজ ইহার শিক্ষাদীক্ষণ-ত্যাচারব্যবহারে পুরাতন হইতে পৃথক হইয়া পড়িয়াছে । পুরাতন স্মৃতিশাস্ত্রদ্বারা বর্তমান সমাজের সকল অবয়ব শাসিত করা দুঃসাধ্য হইয়া উঠিয়াছে। যে জীবজাতি অবস্থাভেদে ব্যবস্থা করিতে মা পারে, তাহার ধ্বংসের পথ মুক্ত হয় । তেমনই যে মানবজাতি আপনাকে বর্তমানের যোগ্য করিবার চেষ্ট ন কবি; চক্ষু মুদিয়া ੋਂ শ্রোতে গা ভাসাইদ সেতু, তাহারও ভবিষ্যৎ আশাজনক নহে । সাজি না হউক, কালি সমাজের হিতেচ্ছগণকে আমাদের জীবনের জটিলপ্রশ্নের মীমাংসা করিতে হইবে । বৈশুমহাসভাম্বারা সম্প্রতি আর কিছু না হউক, সেই সকল প্রশ্নের আভাস পাইতেছি। এখানে একটি ক্ষুদ্র প্রশ্ন আলোচনা করা যাইতেছে। বর্তমান শিক্ষার্থী বালক ও যুবকগণের দৃষ্টিশক্তি বাড়িতেছে, না কমিতেছে ? • এইরূপ প্রশ্নের মীমাংসার পক্ষে একটি অন্তরায় আছে। তুলনা করিতে গেলেই দুই’ পক্ষ চাই, এক পক্ষ দেখিয়া ভালমন্স কিছুই বলিতে পায়ী বায় না। পূৰ্ব্বকালে আমাদের দেশের বালক ও যুবকগণের দৃষ্টিশক্তি ক্ষীণ কি প্রখর ছিল, তাহ জানিবার উপায় প্রায় নাই। কিন্তু এ নিমিত্ত অতি পুৰ্ব্বকালের ইতিহাস মা পাইলেও চলে । শারীরিক অঙ্গপ্রত্যঙ্গ এমনই জিনিষ যে, তাহাৰ বিকার ছুইএক পুরুষের মধ্যেই কিছু-না-কিছু ধরা পড়ে। ‘বিশপশিবৎসর পূৰ্ব্বে আমরা কি দেখিয়াছি এবং এখন কি দেখিতেছি, তাহা মিলাইলেও ভবিষ্যৎসম্বন্ধে কতকটা অনুমান করিতে পারা ধায় । - আজিকালি আমরা বত বালক ও যুবককে , চশমা পরিতে দেখিতেছি, বিশপচিশৰৎসব পূৰ্ব্বে তত পেথিতাম কি ? আমার মনে আছে এবং মনে থাকিবার বিশেষ কারণও আছে, আমরা যখন কলেজের দ্বিতীয়বার্ষিক শ্রেণীতে পঢ়ি, তখন জামাদের প্রায় আশীজনের মধ্যে কেবল ছুইজন চশমা চোখে দিতেন । এই দুইজন মূল্পের জিনিষ দেখিতে পাইতেন না, তাহারা নিকটসৃষ্ট 'झिळगन । श्रामांब वहन थाक्दिांब्र कांब्रन यझे, আমাকেও শাস্ত্র তাহাজের দলে মিশিতে, হইয়াছিল। কিন্তু চোখে চশমা দিতে কত লজ্জাবোধ কল্পিতাম ! পাছে কেছ মনে করে, বাহার দেখাইবার নিমিত্ত চশমা ; পাছে কেহ বলে, জাহা এই বয়সেই অন্ধ । সে সমৰে, চোৰে চশমা চাক পদার্তা রাখা ইত্যাদি একটা গানও গুলিতে পাওয়া বাইত। এই সব
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/১৭১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।