পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/২১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ সংখ্যা । ] গ্রন্থ-সমালোচনা | R)శ్రీ বিজ্ঞান,তাহ লঙ্ঘন করিতে অসমর্থ, কিন্তু দুই দিন পরে, এই ব্যবধান লঙ্ঘিত হইবে, তাহার সংশয় অল্প। * * * পার্থক্য কেবল জটিলতায় । জটিলতার শৃঙ্খল মুক্ত হইবে, সংশয় নাই।” এরূপ স্থলে গ্রন্থকার যে জিজ্ঞাম নছেন, তাহার সংশয় নাই। বলিতে গেলে বলা যায়, গ্রন্থকার, এই সকল স্থলে দেহাত্মবাদী" ; এখন পাঠকৃের পক্ষে জিজ্ঞাসা হইতে পারে, তাই কি ? সাংখ্যে ও বেদান্তের শাস্করভাষ্যে, জড় ও জীবের মধ্যে পার্থক্য স্বীকৃত নহে, বলিলেও চলে । এই গ্রন্থে ও অন্তান্ত লেখায়, ত্ৰিবেদী সাংখ্য-বেদান্ত অনুশীলনের, বিশেষ পরিচয় দিয়াছেন । গোতমের স্তায়শাস্ত্রে জড়জীবের পার্থক্য স্বীকৃত। পূর্বেই বলিয়াছি, ত্ৰিবেদী পণ্ডিত, তবে তাহাতে গোতমসুত্রপাঠের পরিচয় না পাইব কেন ? এও ত জিজ্ঞাসা । ত্রিবেদী বলিতেছেন, “এই এক এব সদ্বস্ব, ইহার স্বরূপ কি ? ইহা—সৎ, ইহা অস্তি, ইহা সত্যপদার্থ—তথাস্থ । ইহা চিৎ, *: fwrwts-mindstufi—sats i ईश-श्रांनम-डाँहे कि ?” ७ई cय खिञ्जांनां, দর্শন-বিজ্ঞান কি ইহার উত্তর দিতে কখন পরিবে ? উত্তর আছে, কেবল তোমাদেরই কাছে—ব্রাহ্মণের কাছে। তোমাদের মুখেই শুনিয়াছি-আমলাং ব্ৰহ্মণে বিশ্বান ন বিভেতি স্থতশ্চন, আনন্দং ব্রহ্মণো বিদ্বান ন বিভেতি কদাচন। বারবার বলিতেছি, আমার দ্বারা এ সকল কথার আলোচনা সম্ভবে না, তবে *ब'-उज पहेिरण श्रांब्र कि कब्र यांद्र ? এইকার - একস্থলে মীমাংসা করিয়াছেন, "णौकरीनिभान भइशाचब जष ” कि "। এই সৌন্দৰ্য্যপিপাল বুৰিলেই, ও ভাবিয়া দেখিলেই অনেক কথা বুঝা যায় । এদিকে, আমার প্রাণে যেমন সৌন্দর্ঘ্যেৰ পিপাসা, ওদিকে তেমনই মুলার বিরাজমান ; সেখানে একে অনেক ; একত্বে বৈচিত্র । এই বৈচিত্র্যে একত্ব—আর এক দিক দিয়া বুঝিলেই বুঝা যায় যে, বিশৃঙ্খলায়,-শৃঙ্খলা। আবার সেইটি আর একরূপে দেখিলে, দেখা যায় যে, অমঙ্গলের মধ্যে মঙ্গলের আধিপত্য। এই যে সৌন্দৰ্য, শৃঙ্খল, মঙ্গল,—ইহার উপলব্ধি তেই আনন্দ ; সৌন্দৰ্য্যপিপাসা যেমন মনুষ্যত্বের অঙ্গ, এই সৌন্দৰ্য্য, শৃঙ্খল, মঙ্গলের উপলব্ধিও মনুষ্যত্বের অঙ্গ । ইহার একরূপ - ক্রম আছে ;-বিভাগ আছে ;–পশু হইতে শ্রেষ্ঠ মনুষ্য মনের মধ্যে সৌন্দৰ্য্য বোধ করেন। তাহাই আনন্দের প্রথম সোপান । দার্শনিক বা বৈজ্ঞানিক,বুদ্ধিতে বুঝেন, শৃঙ্খলা। তাছাই আনন্দের দ্বিতীয় সোপান । আর ধাৰ্ম্মিক আপনার আত্মাতে উপলব্ধি করেন—মঙ্গল ! পুরামাত্রায় পান আনন্দ। মঙ্গল ন বুধিলে, ধৰ্ম্ম বুঝা যায় না। শিষ্যকে সৌন্দর্য্য উপভোগ করিতে শিখাইবে ; শৃঙ্খলা বুঝাইয়া দিবে ; দেখাইবে, মঙ্গলময়ের রাজ্যে মঙ্গলেরই লীলাখেলা । তবে ধৰ্ম্ম দাড়াইবে ;–প্রকৃত আনন্দ ‘আসিবে। সচ্চিদাননের আনন্দে (জিজ্ঞাসা ) সংশয়উখাগুন হওয়াতে এত কথা মনে আসিল । ধৰ্ম্মহীন বিজ্ঞান কখন এই আনন্দে পৌছিবে কি না, জানি না । তবে অীমরা হিন্দু,–শাস্ত্রবাণী, কাষ্ঠ বিজ্ঞান কি বলিবে, না বলিবে, তাহাতে আমাদের ক্ষতিবৃদ্ধি নাই। श्रांब्र प्रकट्ठे १ङ्ग-कथांब्र, छ्हें5 tशप्ले-कथं