इं ण१५r । ] बाहेबांद्र ८कांन ७धंcब्रांछम नाहै । यांभांप्नब्र अां★न बzबई ७ उरु दूनिवाब्र त्राभब्रां याथ? উপকরণ পাইরা থাকি । বাঙালী ভীরু, বাঙালী কাপুরুষ, বাঙালীর সংসাঙ্গস নাই, এইরূপ জন প্রবাদ আছে। আমাদের তেত্রিশকোটি দেবতা আছেন । আমরা জপতৃপপরায়ণ, আমরা আধ্যাত্মিক, জীবনে উন্নতিলাভ করিবার জন্ত জীবন অতিবছিন্ত করি, তাই আমরা জীবনসংগ্রামে পরাস্ত হইয়া ক্রমশ হীনবল এবং বীর্য্যশূন্ধ কৃষ্টয় পড়িতেছি—ইহা ও কেহ কেহ বলিয়া থাকেন। এ অপবাদ সত্য হউক বা মিথ্য হউক, আমাদের বর্তমান অবস্থায় বীরচবিয়ের আলোচনাস্বারা বললীৰ্য্যাদি বীরো চিন্ত গুণসকল যাচাতে আমরা লাভ করিতে পারি, তদ্বিষয়ে আমাদের মনোযোগ আবগুক, এ সম্বন্ধে প্রায় সকলেরই একমত। এষ্ট আবশ্যকতাবোধেই আমরা শিবাজী, প্রস্তাপাদিত্য, সীতারাম প্রভৃতি বীরগণের চরিত্র আলোচনা করিতে প্রবৃত্ত হইয়াছি এবং তজ্জন্ত উৎসবেরও প্রয়োজন ৰোধ করিয়াছি। শিবাজীচরিত্রের প্রকৃত বিকাশ তাহার স্বদেশপ্রীতিতে, স্বদেশের জন্ম শসাধারণ স্বাৰ্থত্যাগে এবং বীরত্ব প্রকাশে -ভবানী-উপাসনায় নহে । তিনি ভবানীর উপাসনা করিতেন নিজেকে বলীয়া করিবার ইঠ,-নিজের নৈতিকবল বাড়াইবার জন্ত । পাবার, উপাসক ৰেন্ধপ উপাস্তদেবতার নিকটখাণের আবেগ এবং সকলপ্রকারের আবেদন "াই থাকেন, শিবাজীও তাছাই করিতেন । পদ ৰেণ উপাসনাৰায় আপন ৰয়ে "কাং করিা থাকেন, শিবালীও সেইরূপ শিবাজী-উৎসব। ২৭৩ বীরতেন। ইহাতেই শিবাজীচরিত্রের বিশেষত্ব নহে। শিবাজীচরিত্রের বিশেষত্ব র্তাহার স্বদেশবাৎসল্যে। রামপ্রণাদকে বুঝিতে হইলে তাহার উপাস্তদেবতা “কালী”কে বাদ দিয়া বুঝিতে পারি না, কারণ রামপ্রসাদ সাধক ছিলেন । র্তাহার সাধনার বন্ধকে বাদ দিলে তাহার রামপ্রসাদজ্বই থাকে না । রামপ্রসাদকে বুঝিতে চাই ঠাহীর আধ্যাত্মিক শক্তিসম্পদের রঙ্গস্ত বুঝিবার জন্ত এবং এই কারণে র্তাহার সাধন প্রণালী, তাহার উপাসন প্রভৃতিই বুঝিবার বস্তু। তঁাচার চরিত্রের ইহুষ্টি বিশেষত্ব। র্তাহার চরিত্রের প্রকৃত বিকাশ তাহার সাধনায় । সাহিত্যগুরু বঙ্কিমচন্দ্রকে বুঝিতে হইলে তাহার সাহিত্যগেীরৰ বাদ দিলে তাঙ্কাকে বুঝা যাইবে না। কিন্তু তিনি কোন দেবতার উপাসনা করিতেন এবং কোন পদ্ধতি অনুসারে উপাসনা করিতেন, তাহা বুঝিবার প্রয়োজন হয় না । দেশপুজ্য স্বরেন্দ্রনাথকে বুঝিতে হইলে তাহার স্বদেশবাৎসল্যই বুঝা আবশ্বক, তাহার চরিত্রের অন্যান্য অংশ বুঝিবার কোন প্রয়োজন হয় না । বিপিনবাবুর যুক্তি এই যে, “যে দেবতাকে যীশু সৰ্ব্বদা পিত{ নামে অভিহিত করিতেন,—সেই ‘স্বৰ্গস্থ পিতাকে’ ছাড়িয়া য:গুচরিত্র বুঝিতে যাওয়া বিড়ম্বন । ৰে দেবতাকে মোেহক্ষদ আল্লা নামে ডাকিতেন, র্তাহাকে উপেক্ষা করিয়া মোহহ্মদের চরিত্র ধ্যান করিতে যাওয়া পণ্ডশ্রম মাত্র । রাধাকৃষ্ণকে ছাড়িয়া উীচৈতন্যকে বুঝিতে যাওয়া মুখত| ” তাহা স্বীকার করি। কেন না, এই স্বৰ্গস্থ পিতাকে ডাকা এবং লোকসমাজে ७थको° कङ्गाहे शैज्ज प्यकमाज बङ •श्णि,
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/২৭৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।