পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/৩৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(లిye বঙ্গদর্শন । [ ৭ম বর্ষ, কাৰ্ত্তিক, ১৩১৪ বজৰোষ-ভৈরবগঞ্জীর-দীর্ঘসমাস-রচিত মনোবিমোহন মণিমুক্ত দিয়ে করিল খচিত মহাকাল-প্রস্বত-অজুলে’মহাবাক্য অঙ্গুরীয় ঝলিবে যা নিত্যকালতরে । ঢালি এমনি অমিয় বিলা’ল অনন্ত জ্ঞান—ইতিহাস, মানবের চিত্ত, রাজনীতি— গগনের গ্ৰহতার, সুরক্ষিত বিত্ত ধরাগর্ডে-খেচর ভূচর আর জলচর তত্ব চিন্তাভর-রসায়ন বিদ্যুতের নিয়ম সমস্ত, ফলফুল যাহা-কিছু জগতের জ্ঞাতব্য বিষয় • মন্ত্ৰমুগ্ধ.গুনি মোর মানিলাম অপুৰ্ব্ব বিস্ময়। অবশেষে বাহিরিমু জ্ঞানামৃতপানে জরজর শুদ্ধাচারী ৰিজোত্তম যেইমত অষ্টানীতিপর শূদ্ৰসৌধে নিশিযোগে সমাংস পকাল্প করি গ্রাস কণ্ঠ ভরি— ভোজনস্থলিতগতি ফিরে নিজবাস । আমি কছিলাম, “কেন—ঠিক এ ত পুরুষেরি মত করেছে ব্যাপার।” নিকুঞ্জ কহিল, “ই হঁ, গ্রন্থ স্বত আলোড়ন করিয়াছে বটে—কিন্তু নব আবিষ্কার হবে কি ও হাড়ে ?” কহিল মন্মথ, “তুষ্ট কোথাকায় ! চজার বক্তৃত হ’তে কিছুই কি পাইলে না সার ? আমি ত’ বুঝি না তব কি-যে অর্থ শূন্ত প্রশংসায়— ছিছি—মনে ব্যথা পেন্থ বড়।” সে কহিল, “শুম্ভ বটে, কিন্তু বীজছাড়া নহে। কৰি তবে তোমা অকপটে— চঞ্জ ষে অনন্তজ্ঞানী—মাহিক সন্দেহবিস্তু তা’য়— বাগৃদেবী আপনি আসি চালিতেন যদি এ মাথায় গুস্ত্ৰ জ্ঞানধারা—তাতেও হ’ত না তত—হ’ল ধত চকিত-চাহনি-মাত্র-পাতে । গুন বন্ধু ! শতশত চিত্তক্ষেত্র অমুর্খর আবর্তনে পড়ে আছে হেথা— মহোল্লাসে উড়ি উড়ি পশিছে বেদনাহীন ৰখা কলাপের লক্ষ অশ্বক্ষণ । তাই বছে শূন্যশ্বাসে ৰায়ের অধ্যক্ত বোলু। কিন্তু আমি এ মরমকালে