જ8 বঙ্গদর্শন । [ ৭ম বর্ষ, অগ্রহায়ণ, ১৩১৪ কালে তাহার কোন উৎকণ্ঠ হয় নাই, তার পরে কি করিবেন তিনি তাহ জানিতেননতুবা তারার এত বিলাপগীতি গুনিয়াও তিনি অঙ্গদ অঙ্গদ বলিয়াই প্রাণত্যাগ করিলেন, একবার মাত্র স্বগ্রীবকে তারার প্রতি সৰাবহারের জন্ত অম্বরোধ করিয়া মুমুধু কালেও অঙ্গদের জন্ত সমস্ত হৃদয়ের আৰ্ত্তি, উৎকণ্ঠ ও স্নেহের অশেষ নিদর্শন প্রদর্শন করিয়া গেলেন । তিনি তাহারই কথা নানাপ্রকারে বলিয়া প্রাণ ত্যাগ করিলেন, তারাঘটিত ভ্রাতৃব্যবহার সম্বন্ধে তিনি রামচন্দ্রকে কোন কথাই বলেন নাই, তিনি নিজে প্রবল বিক্রান্ত, তিনি . নিজে যে অন্যায় প্রাপ্ত হইয়াছিলেন—তাহার দও তিনি নিজ হস্তে দিবেন – অপরের নিকট স্বীয় পারিবারিক ঘটনা উপস্থিত করিয়া क्लिाब्रायौन श्हेब्रुङ हेष्झ क८ब्रन नाइँ,–७हे ব্যাপারে র্তাহার উদারতা ও সংবম রাজ্যোচিত । যখন দেখিলেন মৃত্যু আসন্ন, তখন বিচক্ষণতার সহিত নিজের স্বর ফিরাইয়া লইলেন, এবং রামচন্দ্রকে প্রশংসা করিয়া অঙ্গদের ভার গ্রহণ করিতে বিনয় করিলেন, তিনি জানিতেন অঙ্গদ কখনই স্বগ্রীবকে ভালবাসিতে পরিবে না ; স্বতরাং তাছায় হুতু ধারণ করিয়া বলিলেন, সুগ্ৰীবের সহিত তুমি অতি প্রণয় ধা অপ্রণয় এই দুয়ের কোনটিই করিও না, স্থির ভাবে কৰ্ত্তব্য সাধন করিও । রুমাকে গ্রহণ না করিলে বালীর চরিত্র উজ্জল হইয়া থাকিত, এই কাৰ্য্যটির জন্ত তাহার এ চরিত্রে কতকটা কলঙ্কের ছায়া পড়িয়াছে। কিন্তু আমরা পুনরায় বলিতেছি সাহসী, পরাক্রান্ত, দুরদর্শী রাজনীতিপ্রাঞ্জ ৰালীকে বাল্মীকি অতি অল্প রেখাপাতে যে ভাবে অঙ্কন করিয়াছেন,—তাহাতে উহা দোষে গুণে অসামান্ত হইয়া রহিয়াছে। ঐদীনেশচন্দ্র সেন। হারামণির অন্বেষণ । দ্বন্দরহস্ত । ১l ও-সব তর্ক-বিতর্ক এখন থা’ক্ ! সন্ধ্যার চক্রম দেখা দিতেই কুসুম-কৃাননে মলয়ানিল কেমন দেখ জাগিয়া উঠিল । তোমার সেদিনকার সেই ৰসস্তবাহারটি গাও —গুনিয়া প্রাণটা ঠাণ্ড হো’কৃ"। বলিতেছ -গাই, গাই-গাহিত্তেছ কই ? ' ' * ॥২ ॥ রোসো ! গানটাকে মনে আনি। ১ ॥ গানটি তবে কি তোমার মনে নাই ? মনে যদি নাই, তবে আছে তাহ কোথায় ? যে স্থান হইতে গানটাকে তুমি উঠাই আনিয়া তোমার মনের সম্মুখে দাড় कब्राहेरठ हेव्ह कब्रिट्ठह-न जांनि cगüों কোন স্থান ! বুৰিয়াছি । গানটি তোমার <थांc*ब्र (अर्थीं९ अबाउ ८ळउरनब्र) अँषांब्र
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/৩৮৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।