প্রাচীন সামাজিক চিত্র। বছৰিবাহ ও সপত্নীদ্বেষ । মহাভারতের বকবধপর্কে বকরাহ্মসের দৈনিক আহারের জন্য জানপক্ষবর্গকে পালাক্রমে অন্যান্ত দ্রব্যের সহিত একএকটি মানুষ * প্রদান করিতে হইত। পৰ্য্যায়ক্রমে যখন এই পালা কোন ব্রাহ্মণপরিবারে উপস্থিত হয়, তখন সেই পরিবারের স্বামী, স্ত্রী, পুত্র ও কন্যার মধ্যে কোন ব্যক্তি নিজেকে অপর্ণ • করিবে, তদ্বিষয়ে বিষম তর্ক উপস্থিত হইয়াছিল ; সকলেই অপরের জন্য নিজের প্রাণविमर्श्वन डेश्रउ शहेब्र उमश्कूल यूङि ७४मশন করিয়াছিলেন । এই প্রসঙ্গে ব্রাহ্মণপত্নী তাহার স্বামীকে বলিয়াছিলেন, আপনি আমাকে পরিত্যাগ কন্টুি অপর স্ত্রী পাইতে পরিবেন, তাছার দ্বারাই আপনার ধৰ্ম্ম পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হইবে । • পুরুষগণের পক্ষে বহুপত্নীকত দোষ নহে, পূৰ্ব্বপতিকে উল্লঙ্ঘন করিলে স্ত্রীলোকেরই মহান অধৰ্ম্ম হয়-- "উৎস্যজ্যাপি হি মামাৰ্য্য প্রাগ্যত্যস্তামপি স্ক্রিয়। জন্ম এটিতে ভেৰিনাতি পুনৰ। இ) न कांगष#ः कणाॉ१ वहणशैकडा वृतान् । নীলামধর্ণ স্বমহীদ তর্ভং পূর্বস্ত লঙ্গনে।"
- বহুপত্নীকতা যে দোষ নহৈ, তাহ আমরা ‘ব্রাহ্মণ গ্রন্থেও ঐরূপেই দেখিতে পাই—. •
“७छ्रश वtश्ता जांब्रां छबखि, tनकtछ वश्वः गए - পতয়ঃ * * ঐতরেয়ন্ত্রীক্ষণ, ཨས༠༣ একজনের বহু জায়া হয়, এক জাম্বার এক সঙ্গে বহু পতি হয় না। ঐতরেয়দ্রাহ্মণে এক পতির বহু জায়াঙ্গ কথা আরও পাওয়া যায় । বেদের মন্ত্রভাগের মধ্যেও ইহার বহুল পরিচয় পাওয়া স্বায় ঋগ্বেদের দুইটি সমগ্র
- স্বক্তই এই বহুপত্নীকতার সাক্ষ্যপ্রদান করি
তেছে। এই স্বক্তদ্বয়ে অতি বিচিত্ররূপে সপত্নীদ্বেষ বর্ণিত হইয়াছে। হুক্তদুইটি. যথাক্রমে ঋগ্বেদ দশম মণ্ডলের ১৪e, ও ১৫৯ সংখ্যক । Q প্রত্যেক বৈদিক মন্ত্রেরই ঋষি ও দেবতা আছেন। যাহার সেই বাক্য, অর্থাৎ যিনি ঐ মন্ত্র রচনা • করিয়াছেন, তিনিই 'ই মন্ত্রের ঋষি ; এবং ঐ বাক্যদ্বারা যাহা প্রতিপন্ন হয়, তাহাই ঐ বাক্যের দেবতা । .. প্রথম স্বক্ত ऐवापैत्र, जङअब ऐञानैरे মহাভারত, আদিপর্ব, ১৫৮ । ওe—e৬ তাহার ঋষি ; এবং এই কুক্তম্বারা ‘লপুরীবাধন
- कtशष, »■»• • jv, 0جس-و) § • נוכופי
t विषषांविदांश्नवर्षनकाब्रिभtनब्र ५३ थखि अछडब ज♚ ।
- "पfं ए ब। चनि षट्ता श्ष बाष्ाः, अखिब’tष ७tगी क्षिषूनर्rि ७.५०५