●め● পহ্মের অর্থ দেবোদেশেকোন বস্তু প্রদান করা বা হিনীগণের ইহা একটি মৌলিক ခြုံို পাওয়া যায় যে, শূন্ত হন্তে CTST "RETFTf"I (Jehovah ) fTors উপস্থিত হইতে পরিবে না । * খ্ৰীষ্টীয় ধৰ্ম্মমন্দির সমূহে আজকাল কোন উপহার-সম্বন্ধ দেখা না গেলেও অতি পূৰ্ব্ব অবস্থায় ঐ রীতি বিশেষরূপেই ছিল । যাহাদের হৃদয়ে দেবতাবুদ্ধির উদ্রেক হইয়াছিল, তাহার দেবতাকে মনুষ্যাকারেই ভাবিয়াছিলেন। অতএব নিজেদের যেমন অভাবপ্রয়োজন বোধ হইত, দেবতার উপরেও সেই সমস্ত ধৰ্ম্ম আরোপ করিয়াছিলেন । যাহা র্তাহাদিগকে ভাল, বা মন লাগিত, ভাবিতেন, দেবতার পক্ষেও তাঁহা ঐরূপ ভাল, বা মন্দ হইবে। র্তাহারা যেরূপ ক্ষুধা-তৃষ্ণার অনুভব করিতেন, যেরূপ আহার গ্রহণ করিতেন, দেবতার সম্বন্ধেও তাহার সেইরূপ ক্ষুধ-তৃষ্ণার অনুমান করিয়া ঐরূপ আহারই প্রদান করি- , তেন। এই জন্ত ভারতবর্যের হায় অল্পান্ত দেশেও উপহারসামগ্রীর মধ্যে ফল-শস্ত, দধিছপ্ত, স্বত-মধু ও মদ্ম-মাংস দেখা যায়। আমিষ ও নিরামিষ এই দ্বিবিধ উপহারের মধ্যে প্রথমে কোনটি প্রচলিত ইয়াছিল, তাহা বলা শক্ত। উভয়বিধ উপহারই যুগপৎ অনুষ্ঠিত হইয়া থাকিবে বলিয়া মনে হয়। বৈদিক গ্রন্থে ব্রহি-যবাদির স্তায়, জীব-উপহারেরও ভূরি প্রমাণ পাওয়া যায়। অন্তান্ত দেশেও ফলাদি উপৃহারের সহিত জীববলিস্বানের কথা শুনা যায় । 鬱 . আজকাল শুনিয়া মেহর্ষ উপস্থিত হইবে, बुधश्नुत्र । [ ৭ম বর্ষ, মাঘ, ১৩১৪ জীব-বলির মধ্যে অন্তান্ত পশুর স্তায় পুরাকালে অধিকাংশ জাতির মধ্যেই মনুষ্য বধ করা হইত। ফিনিশিয়ানগণ ( Phoenicians ) . তাছাদের Fērforts crq si Ba’al s M’olachegą রক্তপিপাসা নিবারণ করিবার জন্য নিয়তই নরবলি প্রদান করিত। কার্থঞ্জিনিয়ানেরাও ( Carthaginians ) à cTsta উদ্দেশে ঐ vēstEtCH ERSJeg fĘr i Druidsło Great Britain 's Scandinavian grs ster z5 মনুষ্যকে কঞ্চি-নিৰ্ম্মিত বাক্সে দগ্ধ করিয়া তাহাদের দেবতার তৃপ্তিসাধন করিত। Scythianগুণ যুগপৎ শত শত মনুষ্য বধ কুরিয়া তাহাদের ভক্তির পরীক্ষা করিয়াছিল। Athenianগণের মধ্যে এইরূপ আচার ছিল যে, প্রতি বৎসরে একটি পুরুষ ও একটি স্ত্রীলোককে সমগ্র জাতির পাপক্ষয়-উদ্দেশে বলি প্রদান করা হইত। প্রবন্ধের কলেবর-বৃদ্ধি ভয়ে এতাদৃশ ঘটনাবলীর এখানে উল্লেখ আর করিতে পারিতেছি না । ডাঃ রাজেন্দ্রলাল মিত্রের On Human Sacrifice in Ancicnt India at** **s (Indo-Aryans,_Volji pp 49-133) এইরূপ ঘটনা. অনেক সংগৃহীত আছে। অমুসন্ধিৎস্নগণ তাহ পাঠ করিয়া পরিতৃপ্ত হইবেন। - ভারতবর্ষেও ঐ রীতির ব্যভিচার দেখা যায় না। বৈদিককাল হইতে তাহার অস্তিত্বের পরিচয় পাওয়া যায়। ঐতরেয় ব্রাহ্মণে (૧૭) হরিশ্চন্দ্র-আখ্যায়িকায় গুনঃশেপ ধুপকাণ্ঠে বন্ধ হইয়া মরণভরে ব্যাকুলম্বরে মুক্তি লাভের জন্য দেবগণের নিকটে কয়েকটা ময়ে সাহায্য,প্রার্থনা করেন। তাহার মধ্যে ಇಶ
- “...and none shall appear beforefne empty”-Exodus. xxiii, 15.