একাদশ সংখ্যা।]_ মনীবা। ¢∂ዓ গ্রন্থপাঠে ( পুরুষ-প্রবেশ জানি’ দিবন হেথায় । ) কাহারো ঘটিলে গ্লানি আমরাই শুশ্ৰুষিব তায় – এখন স্রষ্টার কার্য সম্বন্ধে ৰুে জিজ্ঞাসিলে কথা, উত্তর দিতেছি শুন-বিশ্ব-স্থষ্টি-পূর্বের-বারতা — · সন্ততি-সিস্থলু বিধি আদিভূত হুজিলেন জল, এক ইচ্ছা-রেখাপাতে ফুটালেন সৰ্ব্ব ভূমণ্ডল— সৰ্ব্বকাল বর্তমানময় । অতীত ভবিষ্য আর ক্ষণজীবী মানবের ছাপাইল জন্ম-মৃত্যু-পার ক্ষুদ্র খণ্ডে বাধিয়া তাহারে । কটাক্ষে বিশ্বের সৃষ্টি,— নাহি কিন্তু মানবের অব্যাহত সমুজ্জ্বল দৃষ্টি, কালের তরঙ্গে উঠি মুহূৰ্ত্তে বিলয় ঘটে তার— কতটুকু জেগে থাকে ঃ মুহুর্তে ফুলায়ে গৰ্ব্বভার বুদ্ধ,দ মিলায় ফাটি । অবিদ্যার অন্ধকার আসি’ জ্ঞাননেত্র রুদ্ধ করি খণ্ড কাল সম্মুখে প্রকাশি’ মাত্র ধরে । তবু এই রুদ্ধ বর্তমানে আহরিয়া সৰ্ব্বশক্তি তুলিব নারীত্ব পূর্ণ মহত্বে ভরিয়া ।” দীপ্ত দৃষ্টি মহিমায় স্ফরিল কামিনী ; দুই জন বহুদূরচলিয়া গেলাম —কত গিরি পুষ্পবন অতিক্ৰমি আনন্দ অন্তরে । তখন কহিমু আমি ছদ্মবেশ ভুলি যেন,—“মধুময় হ’ত দিন যামি’— সাথে যদি থাকিত প্রণয়ী ফুল কাননে এমন” । কহিলেন “সত্য বটে, কিম্বা নানা আলোড়ি দর্শন সার্থকত লভিতাম কল্পনারে ধন্ত করি মম। কি মাধুরী হের হেথা নন্দন-কানন মনোরম! ইন্দ্র-ধনু-বর্ণ ঝরে গগনে গগনে ; জ্যোতিমাত , হাসিছে ধরণী,—এমনি আনন্দ-লোকে সন্ধ্যাপ্রাতঃ বুৰি ভ্ৰমিতেন অদিতিরূপসী উলি দিগন্ত— সৰ্ব্ব-দেবকুলপ্রসবের আগে।” পরে কণ্ঠ-ছন্দ তুলিয়া মধুর সহচর জনে কহিলা সম্ভাৰি— *হেরিতেছ নীলকান্ত-মনোরম খাম জলরাশি లి
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/৫৬৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।