দ্বাদশ সংখ্যাi] _དག་ཅག།ཨོཾ། ། "や3骨 রক্ট ন তো উলৰি क्रीिन), कैौ श्रे ལྷ་《ག་ལྷ་ཏི་ཨེ| *ां तां ३ाग्न", ਬਸੈਂ পদার্থের উৎপাদনে•কেই সমর্থ নহে। যেমন আঁকাশ ; বাস্তবিক এক হইলেও, ঘট পটরি ভেদবশত ঘটাকাশ পটাকাশরুপে তাঁহাঁর অনেকত্ব ব্যবহার হুইতেছে। সেইরূপ জ্ঞেয় ঘট পটাদির ভেদদ্বারা, “জ্ঞান অনেক” এইরূপ ব্যবহার হইয় থাকে। *ধাস্তবিক জ্ঞানের স্বাভাবিক কোন তো নাই । স্ত্যেয় বিষয় সকল পরিছিন্ন অর্থাৎ সীমাবদ্ধ, সুতরাং অসীম জ্ঞান হইতে ভিন্ন এবং তাঙ্গ মিথ্যা। এই অবস্থায় শঙ্কর ও বিজ্ঞানবাদী ८ोक खैङञबैहे स्नानब बौद्मङ्ग, क्षकु-श्, বাহ বিষয়ের স্বাভাবিক মিথ্যাত্র সম্বন্ধে এক মত এবং তাহার অসীমত্ব, একত্ব, নিত্যত্ব এবং জ্ঞেয় বিষয়ের জ্ঞান স্বরূপুত্ব সম্বন্ধে মতভেদ দৃষ্ট হয়। বৌদ্ধের বিজ্ঞানবাদ খণ্ডনের জন্য শঙ্কর বেদান্তু দর্শনের, দ্বিতীয় অধ্যায়ে যে সকল যুক্তি প্রদর্শন করিয়াছেন, তাহা হইতে তনীয় প্রতিভণ শক্তির বিশেষ উৎকর্ষ পরিলক্ষিত হইয়া থাকে। তিনি বৌদ্ধ, মীমাংসক, সাংখ্য, পাতঞ্জল, নৈয়ায়িক, বৈশেষিক, জৈন, পাগুপত,পুর্ণপ্রজ্ঞ-ও রামানুজ প্রভৃতি দার্শনিক,গণের মত যুক্তিত্বারা খণ্ডন করিয়া, অদ্বিতীয় ব্ৰহ্মাত্মবাদ বা একাত্মবাদ স্থাপুন, করিয়াছেন। উক্ত অদ্বৈতীয় বা--একাত্মবাদই, বেদান্ত অর্থাৎ উপনিষদ প্রতিপাদ্ধ, ও অন্যান্য দার্শনিক 双飞员 উপনিষদ প্রতিপাদ্য নহে ; ইহা স্বকৃত ভীষ্মে বিশেষভাৰে বুঝাইবার চেষ্টা করিয়াছেন। "একমেবাতীিয়ং” “মেহ #iনাস্তিকিঙ্কন" “তৎসত্যুং স আত্মা তত্ত্বমসি”— এই সকল উপনিষদবাকাই শঙ্করের অদ্বৈতাত্মবাদ বা একীস্বৰাদের মূল ভিত্তিস্বরূপ। উক্ত বাকf. وي ग९ ७३ छोरङ नार्मविश्व'हूिई नह ; ६नंह অদ্বিতীয় পদার্থই সত্য এবং তাঁহাই আত্মা ও সেই আত্মাই তুমি। উপরোক্ত উপনিবোক্যের কথিতরুপ অর্থই যুক্তিসিদ্ধ, ইহা সমর্থন করাই শঙ্করের ভ্যন্য রচনুর একমাত্র উদ্দেশু। শঙ্করের মতে জীব ও ব্রহ্ম এক, ইহাদের মধ্যে পরস্পর কোন ভেদ নাই। জীবভাব শরীৰুে অনুভূত হয়, সে জন্য, জীবকে, শারীরক বলা হইয়া থাকে। শারীরকের অর্থাৎ জীবের ব্ৰহ্মরূপতা শঙ্করভান্যে প্রতিপাদিত হইয়াছে, অতএব শাস্কর দর্শন,শারীরক দর্শন বা শারীরক মীমাংসা নামে পরিচিত । শঙ্করের মতে একটমাত্র সৎ পদার্থ। সেই সং পদার্থ জ্ঞান ও মুখস্বরূপ। ইহাই শ্রুতিতে সচ্চিদানন্দ নামে অভিহিত হইয়াছে। এই সচ্চিদানন্দই আমাদের আত্মা এবং ইহা উৎপত্তি ও বিনাশবিহীন সুতরাং নিত্য। এই. নিত্য সচ্চিদানন্দরূপ আত্মা স্বপ্রকাশ এবং সৰ্ব্বত্র অবস্থিত। কোন স্থানেই তাহার অভাব নাই । •o নিজের মনোগত ভাব অপরকে বুঝাইবার জন্ত শস্ব বা অন্তবিধ ইঙ্গিতের সৃষ্টি হইয়াছে। ইহkরোধ হয় কেহই অস্বীকার করবেনু না। মনোগুত ভাব বুঝাষ্ট্রধার জন্ত শঙ্গ অপেক্ষা সহজ উপায় অস্থাপি আবিষ্কৃত হয় নাই বলিলেও অত্যুক্তি হস্তু না । . মনোগত ভাব বুঝাইবার জন্ত মনুষ সমাজে বহুল পরিমাণ শব্দ প্রচলিত আছে, সে জন্ত মনুষ্য সমাজ, জগতের শ্ৰেষ্ঠ, এইরূপ আমরা মনে করিয়া থাকি । কোন বিষয়:বুঝাইতে হইলে কিরূপভাবে শব্দের বু্যবহার করা কর্তব্য তাহার-সম্বন্ধে বিশেষ
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/৬৭০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।