જે দ্বিতীয় সংখ্যা। কবিতাসম্বন্ধে দুইচারিটি কথ। । শোণিতার দেবীর তর্পণের আশায় উৎফুল্ল মা বলির ডাকে স্বত জীব-হাসে கு রঘুপতি বলিতেছেন— ঘোরতর অট্টহাসে নির্গর বিক্রপ ! "এতদিনে আজ বুঝি জাগিয়াছ দেবি ! দে ফিরায়ে জয়সিংহে মোর ! দে ফিরায়ে ! ঐ রোযহহষ্কার! অভিশাপ হাকি . নগরের পর দিয়া ধেল্পে চলিয়াছ তিমিররূপিণি ? ঐ বুঝি তোর প্ৰলয়সঙ্গিনীগণ দারুণ ক্ষুধায় ७धी**it१ नोज़ cमग्न दिइंभझॉऊद्र ! আজি মিটাইব তোর দীর্ঘ উপবাস । ভক্তেরে সংশয়ে ফেলি এতদিন ছিলি .কোথা দেবি ? তোর খড়গ তুই না তুলিলে . আমরা কি পারি ? আজ কি আননা, তোর চণ্ডীমূৰ্ত্তি দেখে! সাহসে ভরেছে চিত্ৰ, সংশয় গিয়েছে ; হাতমান নতশির উঠেছে নুতন তেজে ! ঐ পদধ্বনি শুনা যায়, ঐ আসে তোর পূজা ! জয় । भश्ांटांतौ-- ॥“ কিন্তু যখন স্তবে বধিয়া মহাদেবী শক্রর শোণিতগ্ৰহণ না করিয়া নিশ্চলভাবে এই তীব্রহিংসক ব্ৰাহ্মণের তীব্র মেহের- পাত্র, জীবন-মন্থন-করা ধন, পুত্ৰাধিক জয়সিংহের হৃদয়রক্ত পান করিলেন, তখন উন্মত্ত রঘুপতি কি বলিতেছেন, শ্রবণ করুন – "দেখ দেখ, কি করে দাড়ায়ে আছে, জড় পাষাণের গুপ! মূঢ় নিৰ্ব্বোধের মত! মূক, পঙ্গু, অন্ধ ও বধির ! তোরি কাছে नमस्त्र दाथिउ वित्र कैब्रि भब्रिप्झ् ! পাষাণচরণুে cडॉग्न, मङ्९ झलङ्ग আপনাৱে ভাঙিছে আছাড়ি ! হ হ হ হ ! কোনানবের এই জয় পৰিহাস জগতের মাঝখানে রয়েছে বলিয়া দে ফিরায়ে রীক্ষসি পিশাচি ! ( নাড়া দিয়া ) & শুনিতে কি •পাস্ ? আছে কৰ্ণ ? জানিস্ট কি করেছিল। কার রক্ত করেছিস্ পান ? কোন পুণ্যজীবনের ? কোন স্নেহ-দয়া-প্রতি-ভর o बशरुगछब्र? থা তুই চিরকাল এইমভ—এই মন্দিরের সিংহাসনে, সরল ভক্তির প্রতি গুপ্ত উপহাস ! 寝 姊 鬱 制 事 事 毒 * * ইহাতে আমাদিগকে বিবেকানন্দস্বামীর সেই কথা স্মরণ করাইয় দেয়— "মুণ্ডমালা পরায়ে তোমার, ভয়ে ফিরে চায় ' * नाम नग्न दबांभद्री । প্রাণ কঁপে ভীম অট্টহাস নগ্নদিক্বাস বলে মা দানবজয়ী ।” যতদিন রঘুপতির আশর স্বপ্ন অটুট ছিল, ততদিন সাধারণ মানবের দ্যায় রঘুপতিও মুতমালিনীকে ভক্তবৎসল এবং কেবলমাত্র শত্রুরূপিদানবদলনী বলিয়াই পূজা করিয়া- .
- ছিলেন –কিন্তু যাই তাছার উগ্র স্নেহের একমাত্র, পাত্র জয়সিংহের মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে
তাম্বর রিক্ত-কঠোর জীবনে যাহা-কিছু আশার, : সুখের বা শোভার আম্পদ ছিল, সমস্তই মুহূর্বে চূৰ্ণবিচূর্ণ হইল—তখনি এই ব্রাহ্মণ আৰ্ত্তনাদ করিয়া বলিয়া উঠিলেন“জনিস কি করেছি। . বা রক্ত করেছিল পান ? কোন পুণ্য
