পাতা:বঙ্গমহিলা (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৯৫

১৭৬ বঙ্গ মহিলা । [২য় খ, ৮ম সংশ হারাণ, রতন পেলে, মনের বিষাদ ভুলে, অতুল উল্লাসে কেউ পড়ে যথা গলিয়া ; সেইরূপু তপনেরে প্রভাতে পাইল্প ফিরে, স্বরষে হাসিল ধরা নিশাহুখ ভুলিয়। دي হাসিল হিমাদ্রিচূড়া সকলের প্রথমে, হাসিল নলিনী জলে রবি হেরি নয়নে । তৃণটি পর্য্যন্ত ছাসে, হিমদত্ত প্রতিভাসে, হাসিল জগত যেন তপনের কিরণে । নিম্নে হাসে ধরাতল, শূন্যে ছাসে মেঘদল, স্বৰ্যমুখী ফুল হাসে স্বৰ্ষ মুখ লোকনে। এ হাসি সুখের নয়, পরিহাস পরিচয়, লজ্জায় উষার পতি উঠে উচ্চ গগনে। సి সমুদ্র তপনে ছেরি, উখলিয়া উঠিছে, উত্তাল লহরীমাল। পিঠে পিঠে ছুটিছে । রাশি রাশি, ফেন ভাসে, রবিকর তাছে ছাসে, রক্ত নীল পীত আদি, সপ্তবর্ণ ফুটিছে । কাটিয়ণ তরঙ্গজাল উড়ায়ে বিশদপাল, স্বদূরে কপোত সম, পোতচয় চলিছে । কতু কভু দেখা যায়, কভু বা লুকায় কায়, অকুল পাথরে তরী ধীরে ধীরি ছুলিছে । So এই যে খানিক অাগে নিশীথিনী সময়ে, দেখেছিন্ন মেঘদলে আকাশের হৃদয়ে, গাঢ়তর কালিমাখা, তমসে শরীর ঢাকা ; কিন্তু এৰে তম-শত্রু তপনের উদয়ে,