পাতা:বঙ্গমহিলা (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩০৯

२byरे बक्रमश्लिा । [২য় খ, ১২শ সং । । মধ্যে বৃক্ষলতাদি রাখা ভাল নয়, কিন্তু দিবসে ইহার বাটীর মধ্যে পৰ নিকটে থাকিয়া বায়ুর অঙ্গারক ভাগ গ্রহণ করিয়া छेहांटक পরিষ্কার করে। যাহারা ফুলগাছ ড্রাল বাসেন, डीहांब्रY দিবসে উছ। ঘরের মধ্যে রাখিতে পারেন, কিন্তু রাত্রিকালে উছাদিগকে স্থানান্তরিত করিতে অবহেলা করণ কদটি উচিত নহে । সৌন্দর্য ও অলঙ্কার। পৃথিবীতে এমন কোন স্থান নাই, যেখানে সৌন্দর্ঘ্যের আদর নাই, এমন কোন মনুষ্য নাই যে সৌন্দর্ঘ্যে সুখী নহে । সুন্দর পদার্থ দর্শন করিতে সকলেই অণগ্রস্থ হয়, সকল দেশেই সৌন্ধৰ্য্যতৃষা বলবতী । মনুষ্য যে কেবল সুন্দর পুষ্প,সুন্দর পশুপক্ষী, সুন্দর কীটপতঙ্গ দেখিতে ভালবাসে এমন নহে, মনুষ্য মহুষ্যের সৌন্দর্ঘ্য দেখিতে ও ভোগ করিতে অধিক ভালবাসে। এই নিমিত সৰ্ব্বত্র সর্বসময়ে সুন্দর মুখের জয়, রূপসীগণের গৌরব ও অাদর। কয় জন লোক বিদ্যাবতী অথচ কুৎসিত নারী আকাঙক্ষণ করে। কিঞ্চিৎ অনুধাবন করিলে বুঝিতে পারা যায় যে, যে মনের ভাবকে আমরা প্রেম ক্লহি, তাহ মানসিক গুণনিচয় হইতে যত না হউক, বাছসৌন্দর্য্যেই অধিক পুষ্টি লাভ করে। ইহা প্রায়ই দৃষ্ট হয় যে, যে কন্সার স্বাভাবিক সৌন্দৰ্য্য আছে, অপাত্রে পতিত হইয়াও তাছাকে সচরাচর যন্ত্রণাভোগ করিতে হয় না। বস্তুতঃ সৌন্দৰ্য্যই স্ত্রীমৰ্য্যাদার পরিপোষক। অনেকে বলিয়া থাকেন, যে স্ত্রী-সৌন্দর্ঘ্যের 1 বশীভূত হওয়া অজ্ঞানের কাজ । কিন্তু এই সৰ্ব্বমুগ্ধকরণ সৌন্দৰ্য্যতৃষা যে, সংসারের অনেক ইষ্টসাধন করে তাহ। তাহারণ মনে করে না। য়খন দেখা যাইতেছে যে, জগতের উৎকর্ষসাধনই প্রকৃতির প্রধান উল্লেখ ও যখন বুঝা যাইতেছে যে, সুন্দরে সুন্দরে মিলন হইলে, | উত্তরবংশীয়ের সুন্দর, ও উৎকৃষ্ট হয় ও অসুস্থ ৰিকলাঙ্গ ব্যক্তিদিগের সন্তানসস্তুতি "প্রাকৃতিক নির্বাচনের" প্রভাৰে ৰিনাশ প্রাপ্ত হয়,