পাতা:বঙ্গরহস্য - ভূবনচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/১২৯

叫率双丐颈奢目 ১২৭ ৷৷ ফুলাইয়া দেয়। এখন অবধি তুমি আর একজায়গায় বসিয়া থাকিও না, একজন | “লোক সঙ্গে করিয়া এক একবার গ্ৰ মে বাহির হইও, ভোরবেলা একটু একটু বেড়াইও, ভোরের বাতাসকে বীষ্ম-বাতাস বলে, বীর-বাতাস গায়ে লাগিলে তোমার অনেকটা উপকার হইবে। বাহির হইও, বেড়াইও, বীঃ-বাতাস ৷ লাগাইও, কিন্তু গ্রামের বাহির হইও না ।” এই পৰ্যন্ত উপদেশ। জীবনবন্ধু তদবধি সেই উপদেশ পালন করিতে লাগিলেন। সকালে ও বৈকালে গ্ৰ মোর মধ্যে বেড়াইতে বাহির হন, এক একজনের বাড়ীর মধ্যেও প্ৰবেশ করেন। তাহাতও শান্তি প্ৰাপ্ত হন না। দূরে দূরে নানারূপ দুৰ্জয় চীৎকার তঁহার কৰ্ণে প্রবেশ করে। তিনি একদিন একজন প্রতিবাসীর সদরবাড়ীতে প্ৰবেশ করিয়া দেখিলেন, পূজার দালানে বাস্ত্ৰচৰ্ম্মাসনে একজন জটাধারী সন্ন্যাসী বসিয়া আছেন ; সন্মুখে হোমকুণ্ড, বামভাগে বৃহৎ তাম পাত্রে অনেকগুলি জবাফুল রহিয়াছে; মন্ত্রপাঠ করিতে করিতে সন্ন্যাসী সেই তোমকুণ্ডে এক একটী জবাফুল আহুতি দিতেছেন। সন্ন্যাসীয় কপালে চীনের সিন্দূরের দীর্ঘ ফোটা গলায় রুদ্রাহ্মমালা, পরিধান রক্তবাস। . দালানের ইতস্ততঃ চারি পাঁচটী বালক ঘূরিয়া ঘূরিয়া বেড়াইতেছিল, জীবনবন্ধুকে দেখিবা মাত্র তাহার করতাল দিয়া হাসিয়া खैछैण ; ' गः;}|निौ७ একবার অােরক্ত-নয়নে জীবনবন্ধুর মানবন্দন নিরীক্ষণ করিলেন । পুঁ । বাড়ীর কৰ্ত্তা বাহির হইলেম । জীবনবন্ধুকে, দেখিয়া তাহার, রাগ হইল। রাগের ভাব বুঝিতে পারিয়া জীবনদগ্ধ সে বাড়ী হইতে ব্যক্তির হইয়া আসিলেলন ; আর এক বাড়ীতে প্ৰবেশ করিলেন। সে বাটীর প্রাঙ্গণে। বৃহৎ এক অগ্নিকুণ্ড, বড় বড় তেঁতুল-কষ্ঠের গুড়ি সেই অগ্নিকুণ্ডে জলিতেছিল, সেই আগুনের উপর । বৃহৎ এক লৌহ কটাহ ; প্রায় অৰ্দ্ধমণ তৈল সেই কটাহে টগবগা করিয়া ফুটিতেছিল। জীবনবন্ধু একটা ঘরের মধ্যে প্রবেশ করিতে যাইতেছিলেন, একজন চাকর তঁহাকে নিষেধ করিল। ঘরের ভিতর একটী বাবু বসিয়া ছিলেন, , পূর্বে সেই বাবুটী জীবসম্বন্ধুকে যথেষ্ট সমাদর করিতেন। চাকর নিষেধ করিল, সে নিষেধ অমান্য করিয়া জীবনবন্ধু দ্বারদেশ পৰ্যন্ত অগ্রসর হইলেন। চক্ষু পকল্প করিয়া বাবু কহিলেন, “যাও যাও, তফাৎ যাও!” * , : জীবনবন্ধু দেখিলেন, যজুলোবেরাও এখন, *ख, शूग:क्l७ ५९न डॅशक