পাতা:বঙ্গরহস্য - ভূবনচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/২১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ESESekS SZSS EE S E L EESESrEE ESSSESSSSSLL SYYS SSSSSS EEESrrZEEESrEEEEESSSEEEEYYEEEES SESSESSEeEEESEELYSKES ESS SSEEeeEEJrESESSSESSSESEES EEEE S S SSJEEES S একরাত্রে সেই পঞ্চানন্দ ঠাকুরকে একটা পুকুরের জলে ফেলিয়া দিয়া ক্ৰোধান্তু রামসাগর সেই পঞ্চানদের ঘরে আগুন দিয়েছিলেন। . . . . পুজা না দিলে, পাঠা না দিলে, গ্ৰাম্য-পঞ্চানন্দেরা রাগ করেন, ছোট ছোট ছেলের ঘাড় ভাঙ্গেন, গ্রামে গ্রামে এইরূপ প্ৰবাদ আছে ; কিন্তু রামসাগরের স্ত্রীয় ভাগা ভাল, ভঁাহার স্বামীর দুর্ব্যবহারে সেই জলমগ্ন পঞ্চানন্দটী রাগ করি।-- লেন না ; দুইমাস পরে সিকদারপত্নী গর্ভবতী হইলেন। ** } যথাসময়ে রামসাগরের একটী পুত্রসন্তান জন্মিল। পুত্ৰটী কিছু অঙ্গহীন হইয়াছিল বলিয়া প্ৰসুতি অত্যন্ত দুঃখিত হইয়াছিলেন। পুত্রের नांकप्रैौ क्षिड्डि খাদা, কাণ দুটী কিছু ছোট ছোট, মাথাটী বড়, পা-দুখানি সরু সরু, বর্ণ উজ্জ্বল শ্যাম। সেই পুত্র যখন বড় হইল, তখন তাহার চলনভঙ্গী, কিছু বঁকা বঁকা হইয়া গেল। অন্নপ্রাশনের সময় সেই শিশুর নাম হইয়াছিল খামসাগর, किल्लु পাঁচ সাত বৎসর বয়স পৰ্যন্ত সকলেই তাহাকে বোঁচা বেঁচে বলিয়া ডাকিত ; নাম ছিল শু্যামসাগর, সে নামটা প্ৰায় চাপা পড়িয়াই গিয়াছিল . বাল্যকালে বেঁচে অতিশয় দুরন্ত ছিল, পিতামাতার কথা শুনিত नl, গ্রামের লোকের কথা শুনিত না, কেহ তাহাকে ভালকথা বলিলে সে রুষ্ট হ'ষ্টয়া তাহাকে কামড়াইতে যাইত, কটুবাক্যে গালাগালি দিত, কখন কখন ঢ়িল ছুড়িয়া মারিত। গতিক দেখিয়া প্রাচীনা সীলোকেরা বলিত, উহার বাপ বাবাঠাকুরকে জলে ডুবাইয়াছে, ঘরে আগুন দিয়াছে, সেই রাগে বাবাঠাকুর *डेशंद्र ঘাড়ে চাপিয়া আছেন, জননীর ভক্তি আছে বলিয়া ঘাড় ভাঙ্গিয়া ফেলেন না।” সে কথা কেহ গ্ৰাৰ করিত না। বোচা বাকাপায়ে নাচিয়া নাচিয়া সেন্টু কথাটা প্লাসিয়া উড়াইত। ক্ৰমশঃ তাহার বয়স বাড়িতে লাগিল, বয়সের সঙ্গে সঙ্গে দৌরাত্মাঞ্চ বাড়িয়া উঠিল। কেবল আহারের সময় বেঁচে একবার বাড়ীতে আসিক্ত, শিক্ষণের মধ্যে গ্রামের কেহ তাহাকে দেখিতে পাইত না, রাত্রি এক প্রহর রেক্ট ঠািহদুরত্ব সময় কোথা হইতে আসিয়া ভোজন করিয়া শুইয়া থাকিত, ভোৱে উঠিল্পী জাৰীয় দিনমানের মধ্যে বৈঁচা ভাবে করিত কি, থাকিত কোেপাণ্ডুখাইণ্ড কোণায়, অনুগ্ধই এপ্রিশ্ন উখিত হইতে পারে। কেঁচা কেবল বনে বনীে বৈষ্কাইত, আটা i BeiD BBuBSggBBBS BBSBt DBBB DBBL DBS