পাতা:বঙ্গের জাতীয় ইতিহাস (কায়স্থ কাণ্ড, প্রথমাংশ, রাজন্য কাণ্ড).djvu/৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

जांकि कांद्रश्-ब्रांबदश्नं । ] রাজস্য-কাণ্ড (లి जांठिहे शब्रिट्वन, इब्रड बांङाकबिब नांव खनिब्रां७ अप्नएक बांनिकांडूक्ष्म कब्रिरवम, क्रूि আমরা যে সময়ের কথা লিখিতেছি, সে সময়ের আভিজাত্যমৰ্য্যাদা এখনকার মত সাধারণ মানদণ্ডে তুলিত হইত না। স্ব স্ব বংশমর্য্যাদা, শৌর্য্য, বীৰ্য্য, ও আচরিত ধৰ্ম্ম লক্ষ্য করিয়াই আভিজাত্য নির্ণীত হইত, যোগ্যতম ব্যক্তিই সমাজের আদর্শস্বরূপ বিবেচিত হইতেন। সমাজ আচারে ব্যবহারে উহারই অনুবর্তন করিতেন। তাই স্ব প্রাচীন স্মৃতি-পুরাণে র্যাহারা বৃষলজপ্রাপ্ত ব্রাত্য অথবা সমাজবাহ বলিয়া পরিগণিত ছিলেন—কালের স্রোতে আধিপত্যের শক্তিমন্ত্রে আচারব্যবহারের সংস্কা"। উন্নতির সঙ্গে তাহারাই আবার শ্রেষ্ঠ ও গরিষ্ঠ হইয়া সমাজে উচ্চস্থান লাভ করিয়াছেন। বৈদিকমার্গপ্রবর্তক গুপ্তসম্রাটের সহিত সেই সেই জাতির আত্মীয়তা ও সম্বন্ধই তাহদের উচ্চ আভিজাত্য ও অবস্থার উন্নতির উজ্জ্বলতর সাক্ষ্য। বাস্তবিক ভারতীয় শ্রেষ্ঠ আৰ্য্যসমাজের ইহাই সনাতন রীতি—গুণ, জ্ঞান ও শক্তির সেবা । যেখানে এই তিনটীর একত্র সন্মিলন—সেখানেই তাছার প্রাধান্ত । একদিন ঐ তিনটীর অভাবে যাহার নিন্দিত ও ঘৃণিত হইয়াছিল, সময়ের সুযোগে ও প্রকৃতির স্বকৃতিতে ঐ তিনটীর প্রভাবে তাহারাই আবার সেই বর্ণের শ্রেষ্ঠ জাতি বলিয়া সমাদৃত হইয়াছেন। অনেকের বিশ্বাস যে, বৌদ্ধ ও জৈনের অভু্যদয়কালে প্রাচ্যভারতে সমস্ত একাকার হইয়া পড়িয়াছিল, তাই শকাদি নানা সমাজবাহ জাতি আসিয়া প্রাচ্যসমাজের অঙ্গপুষ্টি করিয়াছিল। জৈন বা বৌদ্ধপ্রভাবেই তাহারা উচ্চজাতি বলিয়া গণ্য হইতে পারিয়াছিল। কিন্তু আমরা বলিতে বাধ্য যে, বৌদ্ধ জৈনাদি নানা ধৰ্ম্মবিপ্লবেও এখানকার আর্য্যসমাজে । বর্ণভেদ বা জাতিভেদ .উঠিতে পারে নাই । সে সময়ের জৈন বা বৌদ্ধসমাজের আচার-ব্যবহার ও ধৰ্ম্মশাস্ত্র যাহারা আলোচনা করিয়াছেন, তাহারাই বলিতে পরিবেন যে, আৰ্য্য বা ত্ৰৈবৰ্ণিক ও শূদ্র এই জাতিভেদ চিরদিন প্রতীচ্য ও প্রাচ্যভারতে অক্ষুণ্ণ ছিল, আমাদের স্মৃতিপুরাণাদিতে যেমন আৰ্য্য বা ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় ও বৈশু এই ত্রিবর্ণের উচ্চাধিকার প্রদত্ত হইয়াছে, কিন্তু শূদ্রের কোন উচ্চকৰ্ম্মে অধিকার নাই, জৈন ও বৌদ্ধাচাৰ্য্যগণও সেইরূপ শূদ্রকে কোন উচ্চাধিকার প্রদান করেন নাই। জৈনদিগের ধর্শ্বসংহিতায় শুদ্ৰগণ ‘অঙ্কুম অর্থাৎ অনধিকারী বলিয়া নিদিষ্ট হইয়াছে। এদিকে বৌদ্ধদিগের “মহাবগগ” নামক সুপ্রাচীন পালিগ্রন্থে "শুদ্রদিগকে কোন উচ্চ অধিকার দিবে। নী এইরূপ বুদ্ধদেবের আদেশ আছে। সুতরাং জৈন ও বৌদ্ধদিগের প্রাচীনতম শাস্ত্র হইতে আমরা পাইতেছি যে, ভারতের আর্য্যসমাজের জাতিবিচাররূপ সনাতন নিয়ম কেহই পরিত্যাগ করেন নাই । মহাভারতে আমরা পাইয়াছি যে, অঙ্গের লোকের শাশ্বতধৰ্ম্ম পালন করিয়া থাকেন। জৈন ও বৌদ্ধদিগের প্রাধান্তকালে এখানে ধৰ্ম্মনীতি কতকটা পরিবর্তিত হইলেও প্রাচীন আচার বিশেষ পরিবর্তিত হইয়াছিল বলিয়া মনে হয় না। যেমন সুপ্রাচীন ব্ৰাহ্মণসমাজ মানবধর্শ্বশাস্ত্র অনুসারে আচার ও ব্যবহার রক্ষা করিয়া আসিয়াছেন,–জৈন ও বৌদ্ধগণও (s) विचाकाष, s१न छांग, ‘वत्रानर्थ” *क s०० शृछैiग्र विफूठ बिबब्र१ अहेवा । (s) कणिर्ति se ज: ।