পাতা:বঙ্গের জাতীয় ইতিহাস (কায়স্থ কাণ্ড, প্রথমাংশ, রাজন্য কাণ্ড).djvu/৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬২ বঙ্গের छांठौग्न हेरेिতহাস [ s* अंशTांब ! দ্বার অঙ্গ ও বঙ্গে বহু রাজ্য স্থাপন করিয়াছিলেন। আমাদের মনে হয় যে, ধৰ্ম্মাদিত্য, গোপচন্দ্র ও সমাচার দেব এই তিন জনেই কাণসোণা-সমাজস্থ ঐরুপ কোন দেববংশ হইবেন। সমাচারদেবের পর শশাঙ্কদেবের নাম পাই। প্রাচ্যভারতের ইতিহাসে মৌর্য্যসম্রাটু অশোক ও সমুদ্রগুপ্তের পর এই ভায় বোধ হয় আর " কোন নৃপতি তাদৃশ প্রসিদ্ধিলাভ কঃি ! পারেন নাই। বর্তমান ঐতিহাসিকগণ ইহার পুর নাম শশাঙ্ক নরেন্দ্রগুপ্ত এইরূ"লখিয়া থাকেন। তাহার কারণ এই— t বাণভট্টের হর্ষচরিত ও চীনপরিব্রাজকের ভ্রমণকাহিনীতে লিখিত আছে, হর্ষের পিতা প্রভাকুরবন্ধনের মৃত্যুর পর তাহার জ্যেষ্ঠপুত্র রাজ্যবৰ্দ্ধন (প্রায় ৬০৫ খৃষ্টাব্দে ) পিতৃসিংহাসনে আরোহণ করেন। রাজ্যশ্ৰী নামে তাহার এক অসামান্ত-গুণবতী ও পরমামুনারী ভগিনী ছিলেন, বৌদ্ধ সম্মতীয় মতে র্তাহার বিশেষ আস্থা ছিল, কান্তকুজরাজ মৌখরি গ্রহবৰ্ম্মার সহিত র্তাহার বিবাহ হয় । সিংহাসনে আরোহণ করিতে না করিতেই রাজ্যবৰ্দ্ধন শুনিলেন যে, মালবপতি র্তাহার ভগিনীপতির প্রাণসংহার করিয়া ভগিনীকে শৃঙ্খলচুম্বিত চরণে বন্দী করিয়া রাখিয়াছেন। কালবিলম্ব না করিয়া রাজ্যবৰ্দ্ধন দ্রুতগামী দশ সহস্র সৈন্য লইয়া মালবরাজের বিরুদ্ধে-অভিযান করিলেন ও সহজেই মালবরাজ দেবগুপ্তকে পরাজিত করিলেন । কিন্তু মালবরাজের আত্মীয় গোঁড়াধিপ রাজ্যবৰ্দ্ধনকে শিবিরে নিমন্ত্ৰণ করিয়া আনিয়া বিশ্বাসঘাতকতা করিয়া গোপনে তাহার হত্যাসাধন করেন। জ্যেষ্ঠভ্রাত রাজ্যবৰ্দ্ধনের এইরূপ শোচনীয় পরিণাম শ্রবণমাত্র হর্ষবৰ্দ্ধন অত্যন্ত শোকাকুল হইয় উঠেন এবং অবিলম্বে বহু সৈন্ত লইয়া গৌড়-অভিমুখে যাত্রা করেন। চীনপরিব্রাজক এই ঘটনার ৩১ বর্ষ পরে বোধগয়া, পেও বৰ্দ্ধন ও কর্ণসুবর্ণে আসিয়া কর্ণসুবর্ণের অধিপতি শশাঙ্কের দারুণ বৌদ্ধবিদ্বেষের নিদর্শন দেখিয়া গিয়াছেন এবং লোকমুখে শুনিয়া তাহার অত্যাচারকাহিনী লিপিবৃদ্ধ করিয়াছেন। চীনপরিব্রাজকের বর্ণনায় জানা যায় যে, রাজ্যবৰ্দ্ধনের হত্যাকাণ্ডে শশাঙ্কদেব লিপ্ত ছিলেন। এই কারণে হর্ষবৰ্দ্ধন তাহাকে শাস্তি দিবার জন্য অগ্রসর হইয়াছিলেন। গৌড়পতি ও কর্ণসুবর্ণপতিকে অভিন্ন মনে করিয়া পাশ্চাত্য প্রত্নতত্ত্ববিদগণ শশাঙ্কের পুর মাম শশাঙ্ক নরেন্দ্রগুপ্ত লিখিয়াছেন এবং আমরাও তদনুসারে গৌড়পতি ও কর্ণসুবর্ণ পতিকে এক মনে করিয়াছিলাম, কিন্তু এখন আলোচনা দ্বারা বুঝিতেছি যে, গৌড়পতি মরেজগুপ্ত ও কর্ণসুবর্ণের অধিপতি শশাঙ্কদেব এক ব্যক্তি হইতে পারেন না। হর্ষচরিতের একখানি পুথিতে রাজ্যবৰ্দ্ধনহস্তার পুরা নাম নরেন্দ্রগুপ্ত লিখিত আছে।” এ দিকে চীনপরিব্রাজক যুজন চুজং (হিউএন্‌সিয়ং) লিখিয়াছেন যে, বৌদ্ধদ্বেষী কর্ণসুবর্ণপতি শশাঙ্কই (se) थप्नब बांउँौह इंडिशन, tरङकङ, •भांश्च, s७७ शृ* जडेवा । (2a) Dr. Buhler in Epigraphia Indica, Vol. I. p. 7o.