क्षांशैौंब्र रुगंश्-िब्रांबंबश् ] রাজন্য-কাণ্ড وفابيا of the horse), Notetstosis (High-keeper of the treasury) s Nottonetsi (Supreme Executive officer) i štstą TREH rts Ezera fisstrza মহারাজ যশোবর্শ্ব অধিষ্ঠিত ছিল। তাহার সভায় কবিবর ভবভূতি ও বাকৃপতি বিরাজ করিতেন । ললিতাদিত্য ষ o fাকে পরাজয় করিয়া ভবভূতি ও বাকৃপতিকে কাশ্মীরে লইয়া আসেন। তিজি যে সব 皋 জয় করিয়াছিলেন, সেই সকল রাজ্যেই তাহার জয়স্তম্ভ স্থাপিত হইয়াছিল। সুনিশ্চিতপূ:দপিতপুর, পরিহাসপুর ও ফলপুর নগর নির্মাণ করিয়া নানাপ্রকার বাসভবন ও প্রমোদ ন মুসজ্জিত করিয়াছিলেন। এতদ্ভিন্ন তিনি বহু দেবমূৰ্ত্তি, fইয়াছিলেন। তন্মধ্যে ললিতপুরে স্বৰ্য্যমূৰ্ত্তি, হুঙ্কপুরে মুক্তাস্বামী, পরিহাসপুরে পরিহাস-কেশব’ নামে সোণার বিষ্ণুমূৰ্ত্তি, পাষাণময় স্বর্ণনখশোভিত মহাবরাহমূৰ্ত্তি, গোবৰ্দ্ধনধর কৃষ্ণমূৰ্ত্তি ও বুদ্ধমূৰ্ত্তি প্রধান। তাহার মহিষী কমলাবতী কমলাকেশৰ, প্রধান মন্ত্ৰী মিত্রশৰ্ম্ম মিত্ৰেশ্বর নামে শিবলিঙ্গ এবং সামন্তরাজ কষ্য ঐক্যস্বামী নামে বিষ্ণুমূৰ্ত্তি ও ক্যবিহার নামে বিহার প্রস্তুত করাইয়াছিলেন। সেই বিহারে সর্বজ্ঞমিত্র নামে একজন বৌদ্ধ শ্রমণ যোগবলে বোধিজ্ঞান লাভ করেন। র্তাহার চক্ষুণ নামে আর এক তুর্থার মন্ত্রী চক্ষুণবিহার, একটা বৃহৎ গুপ এবং সোণার বুদ্ধপ্রতিমা প্রতিষ্ঠা করেন । চক্রমর্দিক নামে ললিতাদিত্যের এক প্রিয়তমা "চক্রপুর’ নামে এক নগর স্থাপন করিয়াছিলেন । পরিহাসপুরে ললিতাদিত্যের একটা বৃহৎ অনাথাশ্রম ছিল। তাঁহাতে নিত্য লক্ষলোকুেরু-ভোজনোপযোগী পাত্র ও খাদ্যদির ব্যবস্থা হইত। এতদ্ভিয় তিনি মরুভূমিতে একটা নগর নিীয়ভাইয় শ্রান্ত ও পিপসিতের জলপানের সুবিধা করাইয় দেন। উক্ত পরিহাসকেশবের মন্দিরের পাশ্বে তিনি একটা স্বতন্ত্র রৌপ্যমন্দির নিৰ্ম্মাণ করাইয় তাহাতে রামস্বামী নামে বিষ্ণুমূৰ্ত্তি এবং তাহার মহিষী চক্রমর্দিক চক্ৰেশ্বরের পাশ্বে লক্ষ্মণস্বামী নামে আর একটা বিষ্ণুমূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠা করেন। রামস্বামীর মন্দিরের সহিত গৌড়ীয় বীরগণের কীৰ্ত্তি উদ্ভাসিত রহিয়াছে। এ সম্বন্ধে এখানে কিছু লেখা আবশ্বক মনে করিতেছি। মহামতি কহুলণ লিখিয়াছেন—“ললিতাদিত্য যশোবর্ষাকে বশীভূত করিয়া কলিঙ্গাভিমুখে যাত্রা করেন, তখন গোঁড়মগুল হইতে অসংখ্য হস্তী আসিয়া তাহার সহিত মিলিত হইয়াছিল।” ইহাতে মনে হয়, গৌড়পতি তাহার সহিত যুদ্ধ না করিয়া তাহার বহুত-স্বীকার করিয়াছিলেন এবং নবীন সম্রাটের মনস্তুষ্টির জন্ত হস্তী উপটৌকন পাঠাইয়াছিলেন। কাশ্মীরে ফিরিয়া গিয়া ললিতাদিত্য গৌড়পতিকে কাশ্মীরে আহবান করিয়াছিলেন। তিনি আপনার উপাস্ত পরিহাসকেশবকে মধ্যস্থ রাখিয়তি প্রতিজ্ঞ করিয়াছিলেন যে, তিনি গৌড়পতির কোন অনিষ্ট করিবেন না। তথাপি তিনি ত্রিগ্রামবাসী এক নরহন্তার দ্বারা তাহার বধ-সাধন করেন। এই সংবাদ অল্পদিন মধ্যেই গৌড়ে পৌঁছিল। গৌড়পতির একদল অনুগত ভূত্য কাশ্মীররাজের সেই দুষ্কার্য্যের প্রতিশোধ লইবার জন্ত সারদতীর্থ দৰ্শন-চ্ছলে কাশ্মীরে আসিয়া পরিহাসকেশবের মন্দির ধ্বংস করিবার জষ্ঠ অগ্রসর হইলেন। গৌড়বীরের মন্দির আক্রমণ করিবে জানিতে পারিয়া পূজকের মন্দিরের কপাট বন্ধ
পাতা:বঙ্গের জাতীয় ইতিহাস (কায়স্থ কাণ্ড, প্রথমাংশ, রাজন্য কাণ্ড).djvu/৯৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।