পাতা:বঙ্গের প্রতাপ-আদিত্য - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/১১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চম দৃশ্য ধূমঘাট-নদী-তীর বজরার মাঝিদের সারিগান এমন সোনার কমল ভাসা’লে জলে কে রে, মা বুঝি কৈলাসে চ’লেছে । কার ঘরে গিয়েছিলি মা, কে ক’রেছে। পুজা ? कांटब्र लूर्भि कबूल ब्राया द"cन प्रशलूका (coil } ? কে দিয়েছে গঙ্গাজল, কে দিলে বেলের পাতা, কার মাথাতে তুমি ওমা ধ’রলে স্বর্ণ ছাতা ( গো ) ! කි්) চণ্ডীবর, কমল, কল্যাণী, কাত্যয়ন ও পুরস্ত্রীগণের প্রবেশ চণ্ডী । অল্পক্ষিণই পূর্ণিমা আছে। এর ভেতরেই মা-লক্ষ্মীর প্রতিষ্ঠা ক’য়তে হ’বে। আসতে এত বিলম্ব ক’লে কেন ? কল্যাণী ।। ঘর ছেড়ে চ’লে আসা স্ত্রীলোকের পক্ষে কত কঠিন কথা, সংসারত্যাগী সন্ন্যাসী-আপনি কেমন ক’রে বুঝবেন । ডাকাতের ভয়ে ঘর ছেড়ে পালিয়ে এসেছি, আসতে সাত বার সেই কুঁড়ে ঘবখানির পানে চেয়ে দেখেছি, আর চোখের জল ফেলেছি। অমন সোনার আটালিকা, শ্বশুরের ঘর-স্বামীপুত্র নিয়ে কতকাল বাস-ছেড়ে আসব ব’ললেই কি টপ ক’রে আসা যায় ? কাত্যা । যদিও আর একটু সকাল সকাল আসতুম, তা আবার কমলের জন্যে হ’ল না । কমল সোজা পথ ছেড়ে, কোন খাল বিল দে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে আনলে যে, এক ঘণ্টার পথ আসতে আমাদের তিন ঘণ্টা লাগল। কমল। কি ক’ম্বব মা ! শুনেছি, তোমাদের লক্ষ্মী ঠাকুরুশ নাকি বড়ই চঞ্চল। তাই তঁাকে ঘোরাপথে ঘুরিয়ে আনলুম। পথ চিনে আর না বেটী ধূমঘাট ছেড়ে পালাতে পারে।