পাতা:বঙ্গের প্রতাপ-আদিত্য - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

, у о ७2ऊiध्-ख्धाख्छि) ७2९म द्धाक्ष হাত দেয়-রাজার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। কিন্তু এ সমস্ত জেনে শুনেও হতভাগ্য মূর্থ প্ৰজা আমার কাছে আসে কেন? কল্যাণী। তারা মনে করে, তুমি বুঝি। এ অত্যাচারের প্রতিকার ক’য়তে পার। শঙ্কর। কিন্তু আমি কি পারি কল্যাণী ? { কল্যাণী। সে তুমি নিজে ব’লতে পার। আমি স্ত্রীলোক-অল্পবুদ্ধি, अर्मि কেমন ক’রে ব’লব ? শঙ্কর ৷ শৈশবকাল থেকে তোমাতে আমাতে প্ৰজাপতির নির্বন্ধে আবদ্ধ। বিবাহের দিন থেকে আজ পৰ্য্যন্ত তোমার কাছ থেকে একদণ্ডও ছাড়া হইনি। তুমিও পিতৃমাতৃহীন, আমিও পিতৃমাতৃহীন । এত কাল আমার সংসারে তুমি স্ত্রী, পুত্ৰ, ভাই, ভগিনী, গুরু, শিস্য-গৰ্ব ক’রে বলবার যত প্ৰকার সম্পর্ক আছে, সমস্ত অধিকার ক’রে ব’সে আছে। আদরে, পালনে, তিরস্কারে, অভিমানে আমিই তোমার একমাত্ৰ লক্ষ্যস্থল। এতেও তুমি কি বলতে পার না, আমি প্ৰতিকার ক’রতে श्रांत्रि कि ना ? { কল্যাণী। আমি যে চিরকাল তোমার মধুর সৌম্য মূৰ্ত্তিই দেখে আসছি। প্ৰভু! যে রুদ্রমুক্তিতে এ অত্যাচারের প্রতিকার হয়, তা ত কখনও দেখিনি ! শঙ্কর। মূৰ্ত্তিতে আমি যাই হই, কিন্তু এটা ঠিক ব’লতে পারি, বে। মন্দিরে তুমি অধিষ্ঠাত্রী দেবতা, সে মন্দিরের পূজারী ব্ৰাহ্মণ রুদ্রমূৰ্ত্তি ধারণের যোগ্য নয়। একথা আমি জানি, তুমি জান। কিন্তু প্ৰসাদপুরের হতভাগ্য প্ৰজারা ত তা জানলে না। তারা প্ৰতিকার ভিক্ষা ক’রতে উন্মাদের মতন আমার কাছে ছুটে এল।7 7 কল্যাণী। কে বুঝি তাদের বুঝিযেছে যে, তোমার কাছেই প্ৰতিকার RE