পাতা:বঙ্গের বাহিরে বাঙ্গালী (উত্তর ভারত) - জ্ঞানেন্দ্রমোহন দাস.pdf/১৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১০৮ বঙ্গের বাহিরে বাঙ্গালী। অনেক বিষয়ে প্রচলিত প্রথা ও প্রাচীন বিশ্বাস হইতে র্তাহার মত স্বতন্ত্র ছিল, তাহা অনেকেরই অবিদিত। এজন্য কয়েকটী দৃষ্টান্তমাত্র আমরা এ স্থলে উদ্ধৃত করিয়া দিলাম। র্তাহার মতে প্ৰত্যেক মানুষই অবতার হইতে পারে, প্ৰত্যেক ব্যক্তিরই ভিতর আধ্যাত্মিক অগ্নি আছে। এই অগ্নিতে ফু দিতে দিতে ( তাহার ভাষায় “ধোঁকতে ধোকৃতে জল উঠত। হায়” ) যখন জলিয়া উঠে, তখনই মানুষ অবতার হয়। একবার শিউমঙ্গল নামে জনৈক ব্যক্তি বাবাজীকে বলে, “যোগিন বাবু ভি অচ্ছে হ্যায়, আপনে হাতসে পকা’ খাতে হ্যায়;” * বাবাজী তদুত্তরে বলিলেন, “হাঁ পাপকে ভোগ হ্যায়। হামারে সমঝমে জুঠ ( উচ্ছিষ্ট) থানা কুছ দোষ নাহি হ্যায়। কায়েত কি রোটী খানেসে কোই হরজ নাহি হয়। রিষাবৎ (উৎকোচ) কা থানা জুঠ থানে সে বুরা (খারাপ) হ্যায়। * * * যে বুট কহত হায়, ওহি জুঠ থাত হয়। হারামকা থানা জুঠ খানা হয়। হমে দুসরেকে জুঠি খানে মে কিসি তরহ কি উজর নহি হ্যায়। কাল হরিমোহনক + লড়কা নিবুয়া খাতে খাতে উসকো ঝিড়কা তো এক বিয়া আকর মিঠাইকে থালিমে গিরি—ওহ মিঠাই খাই গই। কোই দরোগ নাহি হুয়া। হম উসকো জুঠা নাহি সমঝা । * * * বুট বােলনা, রিষবৎ থানা, হারাম কা খান, হম ইন্সকো জুঠ খান সমঝতে হ্যায়।” ১৮৯৩ সালের ২৭শে নবেম্বর তারিখে এই সকল কথোপকথন হয়। আবার একবার (১৮৯০ সালের ১৬ই সেপ্টেম্বর তারিখে) গিরিধারী লাল নামক একব্যক্তির কন্যার জর ভাল হইবে বলিয়া বাবাজীর নিকট হইতে কবচ লিখিয়া লইতে তাহার পুত্ৰকে পাঠায়। তাহার ধারণা বাবাজী কবচ লিখিয়া দিলে উহা গলায় বা হস্তে বাধিয়া রাখিলে জর ভাল হইবে। বালক আসিয়া বলিল, “বাপনে কহা হায় কোই তাবিজ লিখা দেয়।” বাবাজী বিরক্ত হইয়া বলিলেন “তাবিজ কেয়া হােগা, তা বিজসে কেয়া হােতা হয়, যাও, আজ নাহি আওয়েগা ।” তাহার পর আর মেয়েটির জ্বর আইসে নাই । বাবাজী শিষ্যের সহিত বড়ই মধুর ব্যবহার করিতেন। বিনয় ভােব তাঁহাতে অতি প্রবল ছিল। S S BBBD BDD DBD BB DBDD DBBDB DDS SDiDBS rBBBDD মুখোপাধ্যায় বিএ বি, এল ; এল এল, বি , , . ' बैंपूङ शिब्राीि ब्रान्न दि०, शन शत्रौद्र आग्रांगाउद्भ ऐकौण खात्र१भाषत्रांन बांबाबाौद्र कड्या भिं । ' ' .