। यॉ॰|। तिङ° ।। २२é থাকিতে পারেন নাই। অতঃপর তিনি বেরিলীর গবর্ণমেণ্ট প্লীডার তাহার সহোদরের নিকট অবস্থিতি করিতেছেন। গোবিন্দবাবুর আন্তরিক বিশ্বাসের সহিত র্তাহার বাক্যের ও কাৰ্য্যের সামঞ্জস্য দেখা যায়। তিনি বিশ্বাসের বলেই প্ৰথম যৌবনে সাংসারিক সুখ, সমাজের শাসন, আত্মীয়বর্গের বিরাগ প্ৰভৃতি সমস্ত তুচ্ছ করিয়া ধৰ্ম্মান্তর গ্ৰহণ করিয়াছিলেন, আবার বাৰ্দ্ধক্যেও সেই অকপট বিশ্বাসের বলেই মানবচরিত্রে অশ্রদ্ধা জন্মিলে নিৰ্জনবাসে কৃতসঙ্কল্প হইয়াছিলেন । এই আন্তরিকতার স্রোত তেঁাহার ভিতরবাহিরহীন হৃদয়ে সতত প্রবাহিত বলিয়াই না। আমরা আজ যমুনালহরী ও “ভারত বিলাপের” কবিকে পাইয়াছি ? এই দুইটী মাত্ৰ কবিতা রচনা করিয়াই বাবু গোবিন্দচন্দ্র রায় সাহিত্য-জগতে অমরত্ব লাভ করিয়াছেন। আগ্রার তাজমহলের “ধবলসৌধছবি”র ছায়াতলে বসিয়া ৯। কালিন্দীর কালজলে লহরীলীলা দেখিতে দেখিতে যেদিন “নিৰ্ম্মল সলিলে বহিছ সদা, তটশালিনী সুন্দরী যমুনে ও । 米 柴 来源 米 পড়ি জলনীলে, ধবলসৌধছবি, অনুকারিছ নভ-অঞ্জন ও ।” 来 来源 米 米 “কতকাল পরে বল ভারত রে দুখ-সাগর সাতারি পার হবে।” ইত্যাদি পাষাণ দ্রবকারী বিষাদ, সঙ্গীতের স্বরলহরী এই প্ৰবাসী কবির সিদ্ধ বীণায় প্রথম ঝঙ্কত হইয়াছিল, সেইদিন বঙ্গসাহিত্য জগতের একটী স্মরণীয় দিন। সে ঝঙ্কার আজিও থামে নাই, সে স্বরতরঙ্গ আজিও মিলায় নাই। যতদিন যমুনার লহরী নাচিতে নাচিতে প্রবাহিত হইবে ‘যমুনালহরীর’ সঙ্গীত ততদিন শুনা যাইবে। ভারতবাসী “যে তিমিরে সে তিমিরে”ই যতদিন পড়িয়া থাকিবে তত দিনই ভারতবিলাপের করুন সঙ্গীত প্রত্যেক নরনারীর প্রাণ স্পর্শ করবে।
- ७३ छ्न्न निझाशे ङिनि “शभूनीलशौ” রচনা করিয়াছিলেন।
SG
