পাতা:বঙ্গের বাহিরে বাঙ্গালী (উত্তর ভারত) - জ্ঞানেন্দ্রমোহন দাস.pdf/৪৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অযোধ্যা প্ৰদেশ । । \OGS পাত্র ছিলেন। ইহাদের নিকট সুশিক্ষা প্ৰাপ্তি-কালে তঁাহার হৃদয়ে পুরুষোচিত সদগুণাবলীর বীজ উপ্ত হয়। এখান হইতে তিনি জুনিয়ার বৃত্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হইয়া বিদ্যালয় পরিত্যাগ করেন। তঁহার কলিকাতা মেডিকেল কলেজে প্ৰবেশ করিবার ইচ্ছা প্রথমাবধি আতিশয় বলবতী ছিল। ১৭ বৎসর বয়সে তিনি আত্মীয় স্বজনের অনুরোধ উপরোধ, সমাজচ্যুতির ভয় ও ভৎসনা সত্বেও উক্ত কলেজে ভৰ্ত্তি হইতে যান ; কিন্তু সেবার কলেজের কর্তৃপক্ষগণ অপ্রাপ্তবয়সস্ক বালকের আবেদন অগ্ৰাহ করেন। এদিকে তাহার অভিভাবকগণ র্তাহাকে শিক্ষাবিভাগে প্ৰবেশ করিবার জন্য Teachers’ Certificate পরীক্ষা দিতে বলিলেন। তিনি তদনুসারে যথাসময়ে ঐ পরীক্ষা দিয়া তাহাতে উৰ্ত্তীর্ণ হন; কিন্তু পরবৎসর অর্থাৎ অষ্টাদশ বর্ষ বয়সে পুনরায় মেডিকেল কলেজে প্রবেশাধিকার পাইবার জন্য দরখাস্ত করেন। এবার তঁাহার প্রার্থনা মঞ্জুর হয় এবং তিনি সোৎসাহে শিক্ষারম্ভ করেন। এখানে তিনি দুইটী প্ৰথম শ্রেণীর নিদর্শন-পত্ৰ, তিনটী স্বর্ণপদক এবং কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃত্তিদ্বয় লাভ করিয়া ১৮৫৮ অব্দের পরীক্ষাৰ্ত্তীর্ণ ছাত্ৰগণের মধ্যে রসায়নে সর্বোচ্চস্থান অধিকার করেন। স্বনামখ্যাত বিজ্ঞানাচাৰ্য্য পরলোকগত ডাক্তার মহেন্দ্ৰলাল সরকার মহাশয় তাহার সমপাঠী ছিলেন এবং রসায়নই তঁহার প্ৰিয়তম বিষয় ছিল। সুতরাং তঁহাকে ডাক্তার রামকৃষ্ণ বন্দ্যোপায় এবং লক্ষ্মেীয়ের ভূতপূর্ব জেল-সুপারিটেণ্ডেণ্ট ডাক্তার ম্যাক্ৰীডি এম, ডি, প্রমুখ বিশেষজ্ঞগণকে প্রতিযোগিতায় পরাস্ত করা র্তাহার পক্ষে অল্প গৌরবের কথা নহে। নবীন বাবু ডাক্তার সরকারকে “মাষ্টার মহাশয়” বলিয়া সম্বোধন করিতেন। এই পরীক্ষার পর একদিন পূর্ববৎ সম্বোধিত হইয়া সরকার মহাশয় নবীনবাবুকে বলেন—“আর তোমার আমায় “মাষ্টার মহাশয়” বলা সাজে না । কারণ এখন প্ৰতিযোগী পরীক্ষায় পরাস্ত করিয়া তুমিই আমার “মাষ্টার মহাশয়” স্থানীয় হইয়ােছ।” অধিকাংশ প্ৰতিভাশালী ব্যাক্তির ন্যায় তঁহাকেও পাঠ্যাবস্থায় অর্থাভাবে বিব্রত DBBDBS DDBSS BB SDD SDDDD S BDB BDDDBB BBS পাঠ্যগ্রন্থ ক্রয় করিবার জন্য র্তাহার বহু পরিশ্রম ও যত্নলব্ধ একটী স্বর্ণপদক বিক্রয় করিতে হইয়াছিল। অবশেষে তঁহার শিক্ষক পরলোকগত ডাক্তার DS BBDDS SDDBS OBO BBD BBg DBDDBD B S DDD