পাতা:বঙ্গের বাহিরে বাঙ্গালী (উত্তর ভারত) - জ্ঞানেন্দ্রমোহন দাস.pdf/৫১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পাঞ্জাব । 8o○ বঙ্গবাসিগণের বঙ্গসাহিত্যচর্চার পথ উন্মুক্ত করিবার জন্য আন্তরিক সহানুভূতির সহিত কায়মনোবাক্যে যত্ন করিয়াছিলেন। পরোপিকারে অর্থসাহায্য করিতে DD DBDDD DDBDS SS S S S S DBBD BBDDDBS ggD উদারপ্রস্তাবে অপর দুইজন সুযোগ্য বাঙ্গালী ডাক্তার বিনা ভিজিটে অদ্যাবধি বাঙ্গালিগণের চিকিৎসা করিয়া আসিতেছেন, এবং তঁহারই যত্নে বাঙ্গালী বালকগণের বিদ্যাশিক্ষার উপায়স্বরূপ একটা ইংরেজী বিদ্যালয় স্থাপিত হইয়া কিছু কাল চলিয়াছিল। এইরূপ ক্ষুদ্র বৃহৎ সকল কাৰ্য্যেই ডাক্তার মহাশয়ের সহৃদয় সহানুভূতি লক্ষিত হইয়া থাকে৷” কয়েক বৎসর হইল হেমবাবুর মৃত্যু হইয়াছে। তঁহার মৃত্যুতে দিল্লীর “বেঙ্গলী হাইস্কুল” গৃহে বঙ্গসাহিত্যসভার উদ্যোগে দিল্লী প্রবাসী বাঙ্গালীদের একটা শোকসভা হইয়াছিল। স্থানীয় সেণ্টষ্টফেন্স কলেজের সুযোগ্য অধ্যাপক শ্ৰীযুক্ত পূৰ্ণচন্দ্র মুখোপাধ্যায় এম, এ, মহাশয় তাহাতে সভাপতি হইয়াছিলেন এবং বহু বাঙ্গালী উপস্থিত হইয়াছিলেন। ১৪, ১৫ বৎসর পূৰ্ব্বে এখানে বাঙ্গালীর সংখ্যা ৬০ জন মাত্র ছিল। কলিকাতা হইতে ডেপুটী কণ্টেলার অফিস এখানে উঠিয়া আসায় আজ ১১ বৎসর হইল দিল্লীতে প্রায় দুইশত বাঙ্গালীর বাস হইয়াছে। এই নবাগত বাঙ্গালিগণকর্তৃক বাবু যতীন্দ্রনাথ মিত্রের যত্ন ও উৎসাহে এখানে “বান্ধব সমিতি” নামে একটি মলন স্থান প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে। বান্ধবসমিতিতে পুস্তকালয় ও পাঠাগার, ব্যায়াম শালী, সঙ্গীতসভা এবং নির্দোষ আমোদ ও প্রতিভোজনের একটি স্বতন্ত্র বিভাগ স্থাপিত হইয়াছে। ইহার পুস্তক বিভাগ ও পাঠগোষ্ট পূৰ্ব্বোল্লিখিত “বঙ্গসাহিত্য अख्ा' •ाgभ ठाङिश्ङि । বাঙ্গালীর উপনিবেশের প্রাচীনত্ব এবং প্রতিপত্তি হিসাবে দিল্লীর পরই পঞ্জাবের রাজধানী লাহোরের উল্লেখ করিতে হয়। ১৮৪৯ অব্দে পঞ্জাব ব্রিটিশ গবৰ্ণমেণ্টের একটা প্রদেশে পরিণত হয়। ১৮৫৩ অব্দে সার জন লরেন্স তাহার প্রথম চিফ কমিশনর হন, এবং বাের্ড অফ এডমিনিষ্ট্রেশন উঠিয়া যায়। ইংরেজ গবৰ্ণমেণ্ট স্থাপনের সঙ্গে সঙ্গে এখানে ইংরেজী দপ্তরগুলিতে বাঙ্গালী কৰ্ম্মচারীর আবির্ভাব হইতে থাকে। ১৮৮১ অব্দের সেন্সস গণনানুসারে সমগ্ৰ °औात्र @* »०88 ऊन दांक्रांर्ली छ्एिलन । ১৮৯১ অব্দে তঁহাদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাইয়া ২২৬৩ এবং ১৯০১ অব্দের গণনায় ২৩৩০ হয় । পরবর্তী দশবৎসরের