পাতা:বঙ্গের বাহিরে বাঙ্গালী (উত্তর ভারত) - জ্ঞানেন্দ্রমোহন দাস.pdf/৫৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পাঞ্জাব । ” 8ᏬᏬ চীদার অর্থ হইতে ইহার ব্যয়নিৰ্বাহ হইয়া থাকে। লুধিয়ানায় ১৮৩৪ অব্দে বাঙ্গালীর আবির্ভাব হয়। ঐ বৎসর এখানে একজন অসামান্য প্ৰতিভাসম্পন্ন বাঙ্গালী প্ৰবাসী হইয়াছিলেন। র্তাহার আবির্ভাবে বাঙ্গালীর গৌরব পঞ্চনদ প্রদেশে অধিকতর প্রতিষ্ঠিত হয়। র্তাহার কৰ্ম্মক্ষেত্র অধিকতর বিস্তৃত ছিল। র্তাহার নাম গােলোকনাথ চট্টোপাধ্যায়। গোলোকনাথের পিতা কলিকাতায় নীলের কুঠিতে কৰ্ম্ম করিতেন। গোলোকনাথ ডফ সাহেবের স্কুলে পড়িতেন। তথাকার শিক্ষায় র্তাহার খ্ৰীষ্টধৰ্ম্মপ্রবণতা জন্মিতে দেখিয়া তঁহার পিতা তঁহাকে স্কুল ছাড়াইয়া দিলেন। গোলোকনাথের তখন বিবাহ হইয়াছিল। স্কুল ছাড়াইলে কি হইবে ? প্ৰথম হইতেই তাহার হিন্দুধৰ্ম্মে অনাস্থা জন্মিয়াছিল ; তাহার উপর দুৰ্দমনীয় ধৰ্ম্ম ও জ্ঞানপিপাসা গােলোকনাথের তরুণ হৃদয়ে ঘোর অশান্তি আনয়ন করিল। • অতঃপর ১৮৩৪ খৃঃ অব্দে সপ্তদশ বৎসর বয়সে তিনি কয়েকটি মাত্র টাকা সম্বল করিয়া সন্ন্যাসীর বেশে গৃহত্যাগ করিলেন এবং পদব্ৰজে বহুকষ্টে কাশীতে আসিয়া উপস্থিত হইলেন। তথা হইতে ভিক্ষা + সম্বল করিয়া উত্তর-পশ্চিমের নানাস্থান ভ্ৰমণ করিয়া পঞ্জাবের লুধিয়ানা নগরীতে অবস্থান করিলেন। এখানে সামান্য কৰ্ম্ম করিয়া কোন প্রকারে জীবন ধারণা করিতে লাগিলেন। পরে ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে অল্প বেতনে একটী কৰ্ম্ম প্ৰাপ্ত হইলেন। তঁহার কৰ্ত্তব্যসম্পাদনে উৰ্দ্ধতন সাহেব কৰ্ম্মচারিগণ সাতিশয় সন্তুষ্ট হইয়া গোলোকনাথের পক্ষপাতী হইয়া উঠিলেন। তাহারা বলিতেন, “এই দূরদেশীয় বাঙ্গালী যুবা সাধুতার আদর্শ,” ইত্যাদি । ; ১৮৩৬ অব্দে গোলোকনাথ খৃষ্টধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করেন। এই সময় হইতে র্তাহার কৰ্ত্তব্যের পথ উন্মুক্ত হইল। তখনও পঞ্জাব শিখশাসনাধীন। তখন পঞ্জাবে যে কয়জন ইংরেজ মিশনারী ছিলেন, তঁাহারা স্বীয় গণ্ডীর বাহিরে একপদও অগ্রসর হইতে পারিতেন না। মাংসভোজী মদ্যপায়ী শিখদিগের অত্যাচার, কুসংস্কার,

  • नवाडाब्रऊ->७०७-१-२१० ॥

গোলোকনাথ স্বীয় দিনলিপিতে লিখিয়াছিলেন, “সাহারানপুর আসিতে আসিতে দুই দিন নিরন্থ উপবাসী ছিলাম, কাশীতে এক বাঙ্গালীর বাটীতে ভিক্ষা করিতে গিয়া কপালে চপেটাঘাত BDB BDBDDS DBD SBB BiB DBBDD DBDD BDSDD DDDKDDB BEBD DDB भङ श्श्श ािप्लारेम्नाश्।ि”—गल्लीबनी २७०२, १ २०७ ।

সঞ্জীবনী, ১৩০২ ।

Rv