পাতা:বঙ্গের বাহিরে বাঙ্গালী (উত্তর ভারত) - জ্ঞানেন্দ্রমোহন দাস.pdf/৬১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্গের বাহিরে বাঙ্গালী । 8۔ টাকা আয়ের সম্পত্তি সহ ৬টী সদাব্রত প্ৰতিষ্ঠিত করিয়া গোস্বামিদিগকে দান করিয়া গিয়াছেন। শুদ্ধ কেরোলীর সীমার ভিতর তঁহাদের ১৬০০ ০২২ টাকা বাৰ্ষিক আয়ের ভূসম্পত্তি আছে। কিন্তু এসকল থাকিলে কি হইবে ? কেরোলীর বৰ্ত্তমান গোস্বামিকুলে তঁহাদের কুলপ্ৰবৰ্ত্তক পূজ্যপাদ গোস্বামী শ্ৰীৰূপের চরিত্র এবং সনাতনের পাণ্ডিত্যের চিহ্নও আর খুজিয়া পাওয়া যায় না। এক্ষণে পাঠশালায় সামান্য হিন্দী ও পাটোয়ারী হিসাব শিক্ষা করিয়াই ইহঁদের পাঠ সমাপ্ত হয়। ইহঁদের মধ্যে যিনি প্ৰধান তঁহার বাঙ্গালা অক্ষর-পরিচয়ও নাই। জয়পুরী মাড়বারী পোষাক পরিচ্ছদে ইহঁদের অঙ্গ শোভিত হয়, মদনমোহনজীর “পরসাদা” ( প্ৰসাদ )—“খীরসা” * “মিঠরী” । “গুঝিা , এবং “বিনা পানির রুটী” 8 ইহঁদের রসনা পরিতৃপ্ত করে এবং বাজরার রুটীতে ইহঁদের ভোজনব্যাপার সম্পাদিত হয়। ইহঁাদের পরস্পরের মধ্যে নিত্য কথোপকথন, হাস্যপরিহাস, বাককলহ, এমন কি প্রণয়ালাপ পৰ্যন্ত মাড়বারী ভাষাতেই হয় এবং ইহঁাদের বাহিরে মাড়বারী পাগড়ী অঙ্গরাখা জয়পুরী ধুতী ও দুপাট্ট এবং নাগরা, আর অন্তঃপুরে “লাহঙ্গা” ( ঘাঘরা ), ‘ওড়না” এবং আঙ্গিয়া (কঁচুলী) ভুরি ভূরি ব্যবহার হইয়া থাকে। এইরূপে ইহঁরা বাঙ্গালীত্ব হারাইয়া এক্ষণে “কেরোলীর গোস্বামী”তে পরিণত হইয়াছেন। ইহঁরা আপনাদিগকে বাঙ্গালী বলিয়া পরিচয় দিবার কিছুই রাখেন নাই এবং সম্পূর্ণরূপে মাড়বার সমাজে বিলীন হইয়া যাই তেও পারেন নাই। ইহঁদের মধ্যে প্ৰধান গোস্বামীর নাম মোহন।কিশোর। শুনিয়াছি তিনি নাকি বাঙ্গালা ভাষা বুঝতে, বলিতে এবং পড়িতেও পারেন না। তিনি অপুত্ৰক ! তঁাহার বিমাতা “মাজী” বা “মাইজী” নামে প্ৰসিদ্ধা । ইনিই কেরোলী এবং বৃন্দাবনস্থ সমস্ত ভূসম্পত্তির অধিকারিণী। প্রধান গোস্বামীর কনিষ্ঠভ্রাতা e^ গোবিন্দলাল গোস্বামী, গুসাই গোবিন্দ লালা নামে পরিচিত ছিলেন।

  • মোচার আকৃতি ক্ষীরের মিঠাই । * উপরে চিনি মাখন ঘূতপঙ্ক আটার মিঠাই। S DD BDB BELB DBD Dz g uBDD BB BBD DBS DBS DDD DDD D DBS S0S DDDD DB DBDD DBBB DBuDuS BBDB BBBDB BuD D iBDBD D DBB হয় ; সেই ময়দায় থালার পৃষ্ঠে রুটী বেলিয়া খালা শুদ্ধ আগুনে সেকিতে হয়। রূটীর গায়ে DD DBDBD DB BB DD BDDBD DBD DBD Bu BDBDDBBD DDB DSDB BDBBD দেওয়া হয়। ইহাতে বিন্দুমাত্র জলের সংশ্ৰব নাই বলিয়া এই নাম।