প্রাচীন সঙ্গীত–গোবিন্দ অধিকারী—জন্ম ১৭৯৭ খৃঃ। Ꮌ©b~ Ꮌ তাহারি চরণ করিলে স্মরণ, জীবনে মরণ হয় নিবারণ, তার যে চরণ হয় কি বিবরণ, করিলে স্মরণ ভয়ে পলায় কাল ॥ তিনি কখন সাকার কখন নিরাকার, যখন যে আকার হয় সে বাকার, কালরূপে কাল নাশে অন্ধকার, (রূপ) কোটি চন্দ্র জিনি নাম মাত্র কাল ॥ ( ア ) বিঝিট—আড়াঠেকা। এ হাটে বিকায় না অন্ত স্থত, বিকায় নন্দরাণীর সুত । দর না জেনে নামটী শুনে, ভয়ে পলায় রবি-সুত ॥ এ হাটের প্রধান তাতি, পশুপতি প্রজাপতি, আছে শত শত আর আর তাতি, তাদের কেবল গতায়াত। যে না চেনে এই সুত, ত্ৰিজগতের সেই পশু তো, যে চিনেছে এই স্থত, চায় নাক সে দারাস্তুত ॥ ( > ) ললিত—তিওট। চুড়া ধিক্রে ধিক্, চুড়া ধিক্রে তোরে। ছি ছি, নারীর চরণ তোমার উপরে ॥ তুমি গোকুলের কালাচাদ,— কপালের তিলক-চাদ, কর্ণের কুণ্ডল-চাদ, রাধার নয়ন-চাদ, হেরি সে চাদ তোমার উপরে ॥ বড়র বড় গুণ কপালে আগুন, তোমার এই কি গুণ, নারীর মান বাড়াও দ্বিগুণ, চুড়া কোন গুণে তুমি শ্ৰীকৃষ্ণের শিৱে ॥
পাতা:বঙ্গ-সাহিত্য-পরিচয় (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৩৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।