পাতা:বড়বাড়ী - জলধর সেন.pdf/৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬২ दछुवाछेँ । সদে উকিল বাবুদের ঘোর তক্‌রার, তখন আমি-এই মাধব শৰ্ম্মাই এমন তিন চারটে জেরা ব’লে দিলাম যে, অমন যে, বাঘের মত ব্যারিষ্টার চক্কোন্তি সাহেব—তিনি একেবারে চেয়ার থেকে লাফিয়ে উঠে আমার পিঠ থাবড়ে বললেন “স্থা, বুদ্ধি বটে ! জানি রায় ভায়া, মামলার শলা-পরামর্শ এই আমাদের भउ; i ጓ "! 雷画 খেলোয়াড় লোকের কাছ থেকে নিতে হয়। কাৰ্ত্তিক, তারক { ত তা বুঝলো না। এখন মার, টাকাকে টাকাও গেলি-চার ও গোল—এখন ঘরে বসে কাদ। শুনেছি, ওদের প্রায় আলী হা জার টাকা ধার হয়েছে। বার ভূতে টাকা লুঠে নিয়েছে। পড়ত আমার হাতে, দশ হাজার টাকার মধ্যে মোকদ্দম। জিতিয়ে দিতাম, মল্লিক। বাবুরা আর মাথা তুলতে পারত না। দুৰ্ব্বদ্ধি, ভায়া, দুৰ্ব্ববুদ্ধি!” রামচন্দ্র রায় দুঃখিত স্বরে বলিলেন “তাই ত মাধব ভায়া, তুমি থাকতে ছোড়া দুটো এমন ক’রে জেরবার হয়ে গেল, DDDBD DDL BDKS sDB DBBB BB DBBD DDD BBB কেমন হয়ে গিয়েছে। অনেকগুলো টাকা ধার মাথায় | পড়েছে, তার পর এই অপমানটা ?” মাধব ঠাকুর বলিল, “আরো ভায়া, আমাকে কি একবার ডেকে জিজ্ঞাসা করলে যে, “মাধব দাদা, কি করি ? তাহ’লে | কি এমনটা হ’তে পারত। তবুও আমি আপনা হ’তে দুদিন | তারকের কাছে গিয়েছিলাম। তারাই না বলুক, না ডাকুক, | আমার ত একটা কৰ্ত্তব্য আছে। গ্রামের লোক ওরা, বিশেষ । i i