পাতা:বনে পাহাড়ে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बन-श्रांशtफु vyr. সন্ধ্যার ছায়া নেমে আসে, তখন দলে দলে মৃগযুথ আসে নির্জনে লবণের স্তর চাটতে, তাদের সে আনন্দলীলার ছবি হয়তো কবি ভবভূতি আঁকতে পারতেন যিনি প্রস্রবণপৰ্ব্বতের গম্ভীর মহিমা বৰ্ণনা করেচেন উত্তর-রামচরিতে-অতীত দিনের ভারতবর্ষের কি অদ্ভুত রূপ কল্পনায় ভেসে ওঠে এই পর্বতারণ্যের মধ্যে দাড়ালে । হরদয়াল সিংকে বল্লাম-আপনারা এখান থেকে নুণ বিক্ৰী করেন না ? --না। ওটা বন্যজন্তুদের ব্যবহারের জন্যেই। -গবৰ্ণমেণ্টের বন্দোবস্ত ? --নিশ্চয়। এখানে শিকার করা নিষেধ। --কি রকম ? ? --পূর্বে এরকম হয়েচে । হরিণ নুণ খেতে এসেচে। দলে দলে, শিকারীদের মাহেন্দ্রসুযোগ। লুকিয়ে থেকে গুলি করেছে। --নিষ্ঠুরতার কাজ বই কি । —এখন বনের সমস্ত salt lickএ গবৰ্ণমেণ্টের খরদৃষ্টি । বন্দুক নিয়ে যাবার যো নেই। মোটর আনানো হোল। মিঃ সিং বল্লেন-চলুন, দেখবেন কত জানোয়ারের পায়ের দাগ যেখানে পাহাড়ের গায়ে salt lick, তার নিচে জানোয়ারদের চরবার সুবিধের জন্যে বা দাড়িয়ে নুণের স্তর চাটবার জন্যে বনবিভাগ থেকে পাথর কেটে সমতল করে দেওয়া হয়েছে। সেখানে নরম সাদা মাটিতে সত্যিই অনেক জন্তুর পদচিহ্ন । হো জাতীয় ফরেষ্ট গার্ড বল্লে-হরিণের পায়ের দাগই বেশি, ভালুকেরও আছে-কোঙরার আছে আমি বল্লাম-কোঙারা কি ? মিঃ সিং বল্লেন-বাকিং ডিয়ার -कड दएट्र ?